টাকা ছাড়া ইনকাম করতে হলে নির্দিষ্ট কোন বিষয়ে স্কিল অর্জন করতে হবে। বর্তমানে
দক্ষতা ছাড়া কোনোভাবেই খুব বেশি টাকা উপার্জন করা সম্ভব নয়।
দক্ষতা ছাড়া কোনোভাবেই খুব বেশি টাকা উপার্জন করা সম্ভব নয়।
যদি আপনি কোন বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলেই আপনি বিভিন্ন উপায়ে অনেক বেশি টাকা
আয় করতে পারবেন। তবে দক্ষতা না থাকলেও অনলাইনে কিছু কাজ করা যায় যেগুলো থেকে
সামান্য পরিমাণ ইনকাম হয়।
আয় করতে পারবেন। তবে দক্ষতা না থাকলেও অনলাইনে কিছু কাজ করা যায় যেগুলো থেকে
সামান্য পরিমাণ ইনকাম হয়।
আর এই ইনকাম আপনার জন্য পর্যাপ্ত নাও হতে পারে। এজন্য স্কিল অর্জন করে অনলাইনসহ
অফলাইনে মাধ্যমে কাজ করুন, বেশ ভালো পরিমান আর্নিং করতে পারবেন। বিনিয়োগ ছাড়া
কিভাবে ইনকাম করা সম্ভব তা জানতে হলে আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ
রইল।
অফলাইনে মাধ্যমে কাজ করুন, বেশ ভালো পরিমান আর্নিং করতে পারবেন। বিনিয়োগ ছাড়া
কিভাবে ইনকাম করা সম্ভব তা জানতে হলে আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ
রইল।
টাকা ছাড়া ইনকাম করার কার্যকরী উপায়
যদি আপনার নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা থাকে সেক্ষেত্রেই আপনি বিনিয়োগ ছাড়াই
বিভিন্ন মাধ্যমে আয় করার সুযোগ পাবেন। তবে দক্ষতা ছাড়াও অনলাইনে কিছু কাজ
করে ইনকাম করা যায়।
বিভিন্ন মাধ্যমে আয় করার সুযোগ পাবেন। তবে দক্ষতা ছাড়াও অনলাইনে কিছু কাজ
করে ইনকাম করা যায়।
আরো পড়ুনঃ নগদ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়
যেখানে হয়তো আপনি কাজ করে পকেট খরচ চালাতে পারেন। অনলাইনে বিনা অভিজ্ঞতাই
যে কাজগুলো করা যায় সেখানে খুব কম পরিমাণে ইনকাম হয়।
যে কাজগুলো করা যায় সেখানে খুব কম পরিমাণে ইনকাম হয়।
আরো পড়ুনঃ ১১ হাজার টাকা ফ্রি ইনকাম করার উপায়
আর অনলাইনে আপনি দক্ষতা ছাড়াই বিজ্ঞাপন দেখে , গেম খেলে ,ভিডিও দেখে ,সার্ভে করে
ইত্যাদি বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারবেন। নিম্নে টাকা ছাড়া ইনকাম করার দশটি
কার্যকরী উপায় গুলো আলোচনা করা হলোঃ
ইত্যাদি বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারবেন। নিম্নে টাকা ছাড়া ইনকাম করার দশটি
কার্যকরী উপায় গুলো আলোচনা করা হলোঃ
Social Media Management – সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট কাজটি করে ইনকাম করার জন্য কিছু বিষয়ে দক্ষ হতে
হবে যেমনঃ facebook পেজ পরিচালনা করা , ফেসবুকে পোস্ট করা , ফেসবুকে কনটেন্ট
লেখা সহ আরো অনেক বিষয়ে দক্ষতা থাকতে হবে।
হবে যেমনঃ facebook পেজ পরিচালনা করা , ফেসবুকে পোস্ট করা , ফেসবুকে কনটেন্ট
লেখা সহ আরো অনেক বিষয়ে দক্ষতা থাকতে হবে।
যদি আপনি উক্ত বিষয়গুলোতে দক্ষ হন তাহলেই সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এর কাজ
গুলো পাবেন। এখানে আপনার কাজ হল অন্যের Facebook Page বা Instagram
হ্যান্ডেল করে ইনকাম করা।
গুলো পাবেন। এখানে আপনার কাজ হল অন্যের Facebook Page বা Instagram
হ্যান্ডেল করে ইনকাম করা।
বিভিন্ন বড় বড় ফেসবুক পেজ রয়েছে, তারা নিজেদের ফেসবুক পেজ পরিচালনা করার জন্য
মডারেটর বা সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার নিয়োগ দিয়ে থাকে। আপনি তাদের ফেসবুক
পেজের সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এর দায়িত্ব নিয়ে আয় করতে পারেন।
মডারেটর বা সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার নিয়োগ দিয়ে থাকে। আপনি তাদের ফেসবুক
পেজের সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এর দায়িত্ব নিয়ে আয় করতে পারেন।
তারা আপনাকে প্রতিমাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ স্যালারি বা বেতন দিবে। এভাবে
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এর দায়িত্ব নিয়ে বিভিন্ন পেজ থেকে হাজার হাজার
টাকা ইনকাম করা সম্ভব। এখানে সব সময় আপনাকে কাজ করতে হবে না।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এর দায়িত্ব নিয়ে বিভিন্ন পেজ থেকে হাজার হাজার
টাকা ইনকাম করা সম্ভব। এখানে সব সময় আপনাকে কাজ করতে হবে না।
দিনের নির্দিষ্ট সময়ে ফেসবুক পেজ মালিকের নির্দেশনা অনুযায়ী কিছু কাজ করতে
হবে। এভাবে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট উপায়ে বিনিয়োগ ছাড়াই ইনকাম করা
সম্ভব।
হবে। এভাবে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট উপায়ে বিনিয়োগ ছাড়াই ইনকাম করা
সম্ভব।
কোর্স বানিয়ে শেখানো (Free Platform)
টাকা ছাড়া ইনকাম করার চিন্তাভাবনা করতেছেন, সে ক্ষেত্রে কোর্স বানিয়ে ইনকাম
করার কথা ভাবতে পারেন। কারণ কোর্স বানানোর জন্য কোন ইনভেস্টমেন্ট বা টাকা
খরচ হচ্ছে না।
করার কথা ভাবতে পারেন। কারণ কোর্স বানানোর জন্য কোন ইনভেস্টমেন্ট বা টাকা
খরচ হচ্ছে না।
শুধুমাত্র আপনি নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে ভিডিও বানিয়ে কোর্স
তৈরি করছেন এবং সেই কোর্স গ্রাহকদের কাছে বিক্রয় করে টাকা উপার্জন
করছেন। আশা করছি বুঝতে পারছেন কোর্স বানিয়ে ইনকাম করার জন্য ইনভেস্টমেন্ট
বা বিনিয়োগের কোন প্রয়োজন নেই।
তৈরি করছেন এবং সেই কোর্স গ্রাহকদের কাছে বিক্রয় করে টাকা উপার্জন
করছেন। আশা করছি বুঝতে পারছেন কোর্স বানিয়ে ইনকাম করার জন্য ইনভেস্টমেন্ট
বা বিনিয়োগের কোন প্রয়োজন নেই।
আপনার শুধুমাত্র বিভিন্ন জনপ্রিয় বিষয়গুলোতে দক্ষতা থাকলেই সেগুলো নিয়ে কোর্স
তৈরি করে ফেসবুক পেজ অথবা ইউটিউবে বিক্রয় করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে প্রথম
দিকে আপনি ক্লায়েন্ট কম পাবেন।
তৈরি করে ফেসবুক পেজ অথবা ইউটিউবে বিক্রয় করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে প্রথম
দিকে আপনি ক্লায়েন্ট কম পাবেন।
কোর্স বিক্রির সংখ্যা বাড়ানোর জন্য আপনাকে প্রথম থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর
সহায়তা নিতে হবে। ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাহায্যে কোর্সের প্রচার প্রচারণা করতে
থাকুন। গ্রাহকরা যাতে আপনার কোর্স সম্পর্কে জানতে পারে সে ব্যবস্থা
করুন।
সহায়তা নিতে হবে। ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাহায্যে কোর্সের প্রচার প্রচারণা করতে
থাকুন। গ্রাহকরা যাতে আপনার কোর্স সম্পর্কে জানতে পারে সে ব্যবস্থা
করুন।
ফেসবুকের মাধ্যমে ভিডিও বানিয়ে সহজেই কোর্স প্রচার করা যায়। তাই ফেসবুকে
সহায়তা নিয়ে ভিডিও তৈরি করুন এবং কোর্স ভিডিও বানিয়ে প্রচার করুন।
সহায়তা নিয়ে ভিডিও তৈরি করুন এবং কোর্স ভিডিও বানিয়ে প্রচার করুন।
এখন আপনার কোর্স যদি আকর্ষণীয় হয়ে থাকে এবং আপনি গ্রাহকদের বোঝাতে সক্ষম হন
তাহলে বিপুল পরিমাণ কোর্স বিক্রয় করতে পারবেন এবং সেই কোর্স থেকেই প্রতি মাসে
লক্ষ লক্ষ টাকা বিনা ইনভেস্টে আয় করতে পারবেন। বর্তমানে জনপ্রিয় কিছু
কোর্স আইডিয়া হলঃ Canva, Spoken English, Basic Freelancing।
তাহলে বিপুল পরিমাণ কোর্স বিক্রয় করতে পারবেন এবং সেই কোর্স থেকেই প্রতি মাসে
লক্ষ লক্ষ টাকা বিনা ইনভেস্টে আয় করতে পারবেন। বর্তমানে জনপ্রিয় কিছু
কোর্স আইডিয়া হলঃ Canva, Spoken English, Basic Freelancing।
কন্টেন্ট রাইটিং / আর্টিকেল লেখা
বিনামূল্যে কাজ করে ইনকাম করার কথা ভাবছেন, তাহলে আর্টিকেল রাইটিং বা
কনটেন্ট রাইটিং বিষয়টি নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে পারেন। হ্যাঁ বন্ধুরা আর্টিকেল
রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং কাজটি সম্পন্ন ফ্রিতে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে করা যায় এবং
কাজটি সম্পন্ন করে প্রতি মাসে পেমেন্ট পর্যন্ত পাওয়া যায়।
কনটেন্ট রাইটিং বিষয়টি নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে পারেন। হ্যাঁ বন্ধুরা আর্টিকেল
রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং কাজটি সম্পন্ন ফ্রিতে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে করা যায় এবং
কাজটি সম্পন্ন করে প্রতি মাসে পেমেন্ট পর্যন্ত পাওয়া যায়।
এখানে আপনি অন্যান্য ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য কন্টেন্ট লিখে আয় করতে পারেন।
মূল কথা আপনাকে অনলাইনে লেখালেখি করে আয় করতে হবে। তবে সেটি নিজের ওয়েবসাইটে
নয়, অন্যজনের ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট রাইটিং সার্ভিস দিয়ে আয় করতে হবে।
মূল কথা আপনাকে অনলাইনে লেখালেখি করে আয় করতে হবে। তবে সেটি নিজের ওয়েবসাইটে
নয়, অন্যজনের ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট রাইটিং সার্ভিস দিয়ে আয় করতে হবে।
বর্তমানে কনটেন্ট রাইটিং জবের প্রচুর ডিমান্ড আছে, আপনার যদি কন্টেন্ট
রাইটিং সেক্টর দিতে সামান্য কিছু দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং সার্ভিস
দেওয়ার মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।
রাইটিং সেক্টর দিতে সামান্য কিছু দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং সার্ভিস
দেওয়ার মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।
কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য কিছু বিষয়ে জানতে হয় যেমনঃ Seo , কনটেন্ট লেখার নিয়ম
ইত্যাদি। এগুলো বিষয় বর্তমানে ইউটিউব দেখে ফ্রিতে শেখা যায়। তাই আপনার
এক্সট্রা করে কোনো কোর্স করার দরকার নেই।
ইত্যাদি। এগুলো বিষয় বর্তমানে ইউটিউব দেখে ফ্রিতে শেখা যায়। তাই আপনার
এক্সট্রা করে কোনো কোর্স করার দরকার নেই।
ইউটিউব দেখে শিখে নিবেন এবং বাড়িতে কম্পিউটারে বেশি বেশি করে লেখালেখি করবেন।
তাহলে আপনি কিছুদিনের মধ্যে আর্টিকেল রাইটিং সেক্টরে দক্ষ হয়ে উঠবেন। আর
কন্টেন্ট রাইটিং কাজগুলো করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খুলে
কাজের খোঁজ করুন।
তাহলে আপনি কিছুদিনের মধ্যে আর্টিকেল রাইটিং সেক্টরে দক্ষ হয়ে উঠবেন। আর
কন্টেন্ট রাইটিং কাজগুলো করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খুলে
কাজের খোঁজ করুন।
তাছাড়াও বর্তমানে বাংলাদেশের
লেখালেখি করে আয় করার ওয়েবসাইট
রয়েছে সেখানে ওয়েবসাইট গুলোতে যোগাযোগ করেও সরাসরি কন্টেন্ট রাইটিং জব নিতে
পারেন। আপনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে আর্টিকেল রাইটিং জব করতে পারবেন।
লেখালেখি করে আয় করার ওয়েবসাইট
রয়েছে সেখানে ওয়েবসাইট গুলোতে যোগাযোগ করেও সরাসরি কন্টেন্ট রাইটিং জব নিতে
পারেন। আপনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে আর্টিকেল রাইটিং জব করতে পারবেন।
আর কনটেন্ট রাইটিং বা আর্টিকেল রাইটিং জব করে প্রতি মাসে কমপক্ষে ১০ হাজার থেকে
২০ হাজার টাকার বেশি উপার্জন করতে পারবেন। তাই দেরি না করে এখনই ফ্রিতে কনটেন্ট
রাইটিং করে আয় করার চেষ্টা করুন।
২০ হাজার টাকার বেশি উপার্জন করতে পারবেন। তাই দেরি না করে এখনই ফ্রিতে কনটেন্ট
রাইটিং করে আয় করার চেষ্টা করুন।
অনলাইন সার্ভে ফর্ম পূরণ করে টাকা ছাড়া ইনকাম
এতক্ষণে আপনারা দক্ষতা ভিত্তিক কিছু অনলাইন আয়ের কাজ সম্পর্কে জানতে পারলেন। তবে
আমরা এখন এমন একটি কাজ সম্পর্কে আলোচনা করব, যেখানে কাজ করার জন্য নির্দিষ্ট কোন
দক্ষতার প্রয়োজন হবে না।
আমরা এখন এমন একটি কাজ সম্পর্কে আলোচনা করব, যেখানে কাজ করার জন্য নির্দিষ্ট কোন
দক্ষতার প্রয়োজন হবে না।
আপনি সরাসরি সেখানে কাজ করে নির্দিষ্ট পরিমাণ আয় করতে পারবেন। আর সেই কাজটি
হল অনলাইন সার্ভে ফরম পূরণ। হ্যাঁ প্রিয় বন্ধুরা অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইট
পাবেন যেখানে সার্ভে করে আয় করতে পারবেন।
হল অনলাইন সার্ভে ফরম পূরণ। হ্যাঁ প্রিয় বন্ধুরা অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইট
পাবেন যেখানে সার্ভে করে আয় করতে পারবেন।
এবার অনেকে প্রশ্ন করেন সার্ভে কি? আপনাকে কিছু প্রশ্ন করা হবে এবং
আপনাকে সেই প্রশ্নের উত্তর গুলো দিয়ে সাবমিট করতে হবে। এভাবেই সার্ভে হয়ে
থাকে। সার্ভে মূলত হয়ে থাকে ফিডব্যাক নেওয়ার জন্য।
আপনাকে সেই প্রশ্নের উত্তর গুলো দিয়ে সাবমিট করতে হবে। এভাবেই সার্ভে হয়ে
থাকে। সার্ভে মূলত হয়ে থাকে ফিডব্যাক নেওয়ার জন্য।
কোম্পানিগুলো বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস তৈরি করে থাকে পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস
চালু করে।এই সার্ভিস ও এপ্স সম্পর্কে গ্রাহকদের জানিয়ে সার্ভে নিয়ে থাকে। মূলত
তারা তাদের সার্ভিস ও এপস সম্পর্কে ফিডব্যাক নিয়ে আমাদেরকে ইনকাম প্রদান করে
থাকে।
চালু করে।এই সার্ভিস ও এপ্স সম্পর্কে গ্রাহকদের জানিয়ে সার্ভে নিয়ে থাকে। মূলত
তারা তাদের সার্ভিস ও এপস সম্পর্কে ফিডব্যাক নিয়ে আমাদেরকে ইনকাম প্রদান করে
থাকে।
আপনাকে সার্ভের মাধ্যমে যে সকল প্রশ্ন করা হবে সেগুলো মূলত তাদের সার্ভিস
ভিত্তিক প্রশ্ন। আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী উত্তর দিতে পারবেন। মূল কথা হলো আপনি
সার্ভের উত্তর দিলেই নির্দিষ্ট পয়েন্ট ও ডলার সরাসরি পাবেন যা আপনি পরবর্তীতে
পেমেন্টের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন।
ভিত্তিক প্রশ্ন। আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী উত্তর দিতে পারবেন। মূল কথা হলো আপনি
সার্ভের উত্তর দিলেই নির্দিষ্ট পয়েন্ট ও ডলার সরাসরি পাবেন যা আপনি পরবর্তীতে
পেমেন্টের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন।
এই ধরনের কাজগুলোতে ইনকাম অনেকটা খুব কম পরিমাণে হয়। যেহেতু এখানে স্কিল বা
দক্ষতার প্রয়োজন নেই সে ক্ষেত্রে ইনকাম একটু কম হওয়া স্বাভাবিক। তবে যারা
মোবাইল রিচার্জ ও পকেট খরচ চালাতে চান তারা এই ধরনের সার্ভে সাইটগুলোতে কাজ করার
মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
দক্ষতার প্রয়োজন নেই সে ক্ষেত্রে ইনকাম একটু কম হওয়া স্বাভাবিক। তবে যারা
মোবাইল রিচার্জ ও পকেট খরচ চালাতে চান তারা এই ধরনের সার্ভে সাইটগুলোতে কাজ করার
মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
এই উপায়ে কমবেশি সকলেই বর্তমানে অনলাইন থেকে ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে আয় করছে।
তাহলে আপনি কেন পিছিয়ে, আপনিও চেষ্টা করে আয় করুন।
তাহলে আপনি কেন পিছিয়ে, আপনিও চেষ্টা করে আয় করুন।
এখানে সম্পূর্ণ ফ্রিতে একাউন্ট খুলে ইনকাম করা যায়। বর্তমানে সার্ভে করার কিছু
জনপ্রিয় সাইটের নাম গুলো হলোঃ Swagbucks, TimeBucks, Ysense , survey
junkie ইত্যাদি।
জনপ্রিয় সাইটের নাম গুলো হলোঃ Swagbucks, TimeBucks, Ysense , survey
junkie ইত্যাদি।
ডাটা এন্ট্রি কাজ
ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য নির্দিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার প্রয়োজন আছে।
বিশেষ করে আপনার হাতের টাইপিং স্পিড দ্রুত হতে হবে। মূলত কম্পিউটারে দ্রুত টাইপিং
করতে পারলে আপনি এই কাজটি খুব দ্রুত সময়ে করতে পারবেন।
বিশেষ করে আপনার হাতের টাইপিং স্পিড দ্রুত হতে হবে। মূলত কম্পিউটারে দ্রুত টাইপিং
করতে পারলে আপনি এই কাজটি খুব দ্রুত সময়ে করতে পারবেন।
এছাড়াও কম্পিউটারের বিভিন্ন সফটওয়্যার সম্পর্কে কিছুটা নলেজ বা ধারণা থাকতে
হবে। ডাটা এন্টি কাজের জন্য মাইক্রোসফট অফিস , microsoft excel , microsoft
পাওয়ার পয়েন্ট সহ অন্যান্য ওয়ার্ড ডকুমেন্ট গুলোর প্রয়োজন হয়।
হবে। ডাটা এন্টি কাজের জন্য মাইক্রোসফট অফিস , microsoft excel , microsoft
পাওয়ার পয়েন্ট সহ অন্যান্য ওয়ার্ড ডকুমেন্ট গুলোর প্রয়োজন হয়।
এই সফটওয়্যার গুলোতে বেসিক ধারণা রাখুন। তাহলে ডাটা এন্টির কাজ করে আয়
করতে পারবেন।এখন অনেকেই আমাদেরকে জিজ্ঞাসা করেন ডাটা এন্ট্রির কাজ কোথায়
পাবো? ডাটা এন্টির কাজ আপনি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে অথবা সরাসরি
কোম্পানিতে জব পাবেন।
করতে পারবেন।এখন অনেকেই আমাদেরকে জিজ্ঞাসা করেন ডাটা এন্ট্রির কাজ কোথায়
পাবো? ডাটা এন্টির কাজ আপনি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে অথবা সরাসরি
কোম্পানিতে জব পাবেন।
যদি আপনি ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করে আয় করতে চান সে ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং
প্ল্যাটফর্মে একাউন্ট খুলে ডাটা এন্টির কাজ করুন। তবে ঘরের বাইরে গিয়ে
অফলাইনে ইনকাম করতে চাইলে সরকারি বিভিন্ন ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য এপ্লাই
করুন।
প্ল্যাটফর্মে একাউন্ট খুলে ডাটা এন্টির কাজ করুন। তবে ঘরের বাইরে গিয়ে
অফলাইনে ইনকাম করতে চাইলে সরকারি বিভিন্ন ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য এপ্লাই
করুন।
যদি ডাটা এন্ট্রি জব করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট যোগ্যতা থাকতে হয়।
মূল কথা সরকারি চাকরিতে ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে হলে আপনাকে ন্যূনতম এইচএসসি পাশ
হতে হবে।
মূল কথা সরকারি চাকরিতে ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে হলে আপনাকে ন্যূনতম এইচএসসি পাশ
হতে হবে।
তাহলে আপনি ডাটা এন্টির কাজের জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং চাকরি পরীক্ষা দেওয়ার
মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রির কাজটি পাবেন।
মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রির কাজটি পাবেন।
ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে একাউন্ট খুলে ডাটা এন্টির কাজটি
পাবেন। এছাড়াও যদি বিভিন্ন কোম্পানির চাকরি করতে চান সেখানেও আপনি টাকা ছাড়া
সম্পূর্ণ ফ্রিতে জব করে ডট এন্টির কাজটি করে আয় করতে পারবেন।
পাবেন। এছাড়াও যদি বিভিন্ন কোম্পানির চাকরি করতে চান সেখানেও আপনি টাকা ছাড়া
সম্পূর্ণ ফ্রিতে জব করে ডট এন্টির কাজটি করে আয় করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
বর্তমানে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রচুর
অর্থ হয় করতে পারবেন। বিশেষ করে ই-কমার্স সাইটগুলোতে এফিলিয়েট মার্কেটিং করলে
অনেক টাকা উপার্জন করা যায়।
অর্থ হয় করতে পারবেন। বিশেষ করে ই-কমার্স সাইটগুলোতে এফিলিয়েট মার্কেটিং করলে
অনেক টাকা উপার্জন করা যায়।
বর্তমানে জনপ্রিয় কিছু এফফিলিয়েট মার্কেটিং পাওয়ার সাইট যেমনঃ Amazon,
Daraz, ClickBank। উক্ত সাইটগুলোতে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন অর্থাৎ
তাদের এফ-ফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রামে জয়েন হয়ে মার্কেটিং করার মাধ্যমে আয়
করতে পারবেন।
Daraz, ClickBank। উক্ত সাইটগুলোতে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন অর্থাৎ
তাদের এফ-ফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রামে জয়েন হয়ে মার্কেটিং করার মাধ্যমে আয়
করতে পারবেন।
এখানে আপনার কাজটি হলো তাদের সাইটের বিভিন্ন প্রোডাক্ট ও সার্ভিস গ্রাহকদের কাছে
প্রচার করা বা শেয়ার করা এবং প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করে দেওয়ার ব্যবস্থা করা।
আপনার এফিলিয়েট লিংক থেকে যে কোন ব্যক্তি প্রোডাক্ট ক্রয় করলে আপনি কমিশন পেতে
থাকবেন।
প্রচার করা বা শেয়ার করা এবং প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করে দেওয়ার ব্যবস্থা করা।
আপনার এফিলিয়েট লিংক থেকে যে কোন ব্যক্তি প্রোডাক্ট ক্রয় করলে আপনি কমিশন পেতে
থাকবেন।
তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার জন্য আপনার নির্দিষ্ট ফেসবুক পেজ
অথবা ওয়েবসাইট থাকতে হবে। যেখানে আপনি অ্যাফিলিয়েট লিংক শেয়ার করে
প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারবেন। এভাবে ফ্রিতেই টাকা
ছাড়া অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়।
অথবা ওয়েবসাইট থাকতে হবে। যেখানে আপনি অ্যাফিলিয়েট লিংক শেয়ার করে
প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারবেন। এভাবে ফ্রিতেই টাকা
ছাড়া অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়।
ইউটিউব ভিডিও বানানো
বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে। ইউটিউব এখন
সকলকে ভিডিও বানানোর মাধ্যমে ইনকাম করার সুযোগ দিচ্ছে। আপনি এখানে নিয়মিত
ভিডিও বানাবেন এবং ইউটিউব আপলোড করবেন।
সকলকে ভিডিও বানানোর মাধ্যমে ইনকাম করার সুযোগ দিচ্ছে। আপনি এখানে নিয়মিত
ভিডিও বানাবেন এবং ইউটিউব আপলোড করবেন।
আর যদি youtube চ্যানেলে মনিটাইজেশন পেয়ে থাকেন তাহলে প্রতিদিন ভিডিওতে বিজ্ঞাপন
দেখানোর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। ইউটিউবের এই উপায়টি বর্তমানে খুবই
জনপ্রিয়।
দেখানোর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। ইউটিউবের এই উপায়টি বর্তমানে খুবই
জনপ্রিয়।
আপনার কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে স্কিল থাকলে সে বিষয়গুলো নিয়ে ভিডিও তৈরি করুন এবং
ইউটিউবে আপলোড করে প্রচুর ভিউজ নিন।
ইউটিউবে আপলোড করে প্রচুর ভিউজ নিন।
ভিডিওতে ভিউজ সংখ্যা বাড়লেই প্রচুর ইনকাম হয়। তাই আকর্ষণীয় ভিডিও বানিয়ে
ইউটিউবে আপলোড করুন এবং মনিটাইজেশনের মাধ্যমে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা আয়
করুন।
ইউটিউবে আপলোড করুন এবং মনিটাইজেশনের মাধ্যমে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা আয়
করুন।
আর একটা কথা ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য
কোন ধরনের বিনিয়োগ অথবা টাকা খরচের প্রয়োজন হয় না। আপনি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে
ইউটিউব চ্যানেল খুলে ভিডিও আপলোড করতে পারবেন।টাকা ছাড়া ইনকাম করার এই উপায়টি
বর্তমানে সকলের কাছেই গ্রহণযোগ্যতা বেশি পেয়েছে।
কোন ধরনের বিনিয়োগ অথবা টাকা খরচের প্রয়োজন হয় না। আপনি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে
ইউটিউব চ্যানেল খুলে ভিডিও আপলোড করতে পারবেন।টাকা ছাড়া ইনকাম করার এই উপায়টি
বর্তমানে সকলের কাছেই গ্রহণযোগ্যতা বেশি পেয়েছে।
তাই আমি বলব টাকা ছাড়া উপার্জন করতে চাইলে এই উপায়টি সঠিকভাবে অনুসরণ করে আয়
করুন।
করুন।
শেষ কথা – টাকা ছাড়া ইনকাম
অনলাইনে ইনকাম করার জন্য অবশ্যই অনলাইন ভিত্তিক ইনকাম উপায় গুলো সম্পর্কে ধারণা
থাকতে হবে। পাশাপাশি আপনার যদি অনলাইনে পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকে এবং আপনি
ধৈর্য ধরে কাজ করতে পারেন তাহলেই অনলাইন থেকে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন।
থাকতে হবে। পাশাপাশি আপনার যদি অনলাইনে পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকে এবং আপনি
ধৈর্য ধরে কাজ করতে পারেন তাহলেই অনলাইন থেকে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন।
আর অনলাইন থেকে উপার্জন করতে হলে নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। বিশেষ
করে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন সে ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক বিষয় রয়েছে
যেগুলোতে দক্ষ হওয়া খুবই জরুরী।
করে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন সে ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক বিষয় রয়েছে
যেগুলোতে দক্ষ হওয়া খুবই জরুরী।
যদি আপনি সেই বিষয়গুলোতে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসের লক্ষ
লক্ষ টাকা ফ্রিতে ইনকাম করতে পারবেন।
লক্ষ টাকা ফ্রিতে ইনকাম করতে পারবেন।