মুরগির ওজন বৃদ্ধি করতে চান, তাহলে অবশ্যই মুরগির ওজন বৃদ্ধি করার উপায় গুলো
জানতে হবে। অনেকেই না জেনে বুঝে মুরগির ওজন বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন প্রকার ওষুধ
ব্যবহার করে থাকেন। যা মুরগির বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করে। আর এজন্য আপনাদের অবশ্যই
সঠিক ওষুধ ও খাবার তালিকা গুলো জানা উচিত। কি খাওয়ালে মুরগির ওজন বাড়ে এবং
মুরগির ওজন বৃদ্ধির ঔষধ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটিতে সম্পূর্ণ বিস্তারিত আলোচনা
করব।
মুরগির ওজন বৃদ্ধি না হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে যা আমরা আর্টিকেলটিতে জানিয়ে
দেবো। কি খাওয়ালে মুরগির ওজন বাড়ে যদি এই সম্পর্কে জানতে চান আর্টিকেলটি
সম্পন্ন শুরু থেকে পড়ুন। কারণ প্রতিটি অংশে মুরগির ওজন বৃদ্ধি করার উপায় গুলো
সম্পর্কে বিশেষভাবে আলোচনা করা হবে।
কি খাওয়ালে মুরগির ওজন বাড়ে?
মুরগির ওজন বৃদ্ধি করার অন্যতম উপায় হল সুষম খাদ্য ব্যবস্থা করা। মুরগিকে
সুষম খাদ্য ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার দিলে খুব দ্রুত সময়ে ওজন বৃদ্ধি
হবে। এছাড়াও খাবার দেওয়ার পাশাপাশি মুরগিকে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন
সাপ্লিমেন্ট দিতে পারেন। এতে করে মুরগির ওজন অনেক দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
আরো পড়ুনঃ সবচেয়ে বেশি ডিম দেয় কোন জাতের মুরগি দেখুন
আপনি যদি খাদ্য ঘাটতি রাখেন তখন ওজন বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করতে
হবে।সাধারণত মুরগির ওজন বৃদ্ধির জন্য যেই ওষুধ গুলো প্রয়োগ করা হয় ওই ওষুধগুলো
মূলত পানিতে মিশিয়ে খাওয়াতে হয়। তবে ওষুধ খাওয়ালে অনেকটা খরচ বেড়ে
যায়।
আরো পড়ুনঃ
সোনালি মুরগির ওজন বাড়ানোর উপায়
যারা ব্যবসা করেন তাদের ক্ষেত্রে অনেক খরচ হবে। এজন্য আপনি চেষ্টা করবেন মুরগিকে
সুষম খাদ্য খাওয়ানোর। শুধু সুষম খাদ্য খাওয়ালে হবে যে এমনটা কিন্তু নয়।
আপনাকে অবশ্যই সুষম খাবারের পাশাপাশি ভিটামিন এবং মিনারেল জাতীয় খাবার খাওয়াতে
হবে।
এছাড়াও আপনি চাইলে গ্রোথ প্রোমোটার ব্যবহার করতে পারেন এতে করে ভালো ফলাফল
পাবেন।মুরগির দ্রুত ও স্বাস্থ্যকর ওজন বাড়ানোর জন্য সঠিক খাবারের পাশাপাশি কিছু
নিয়ম মেনে চলা জরুরি। এবার চলুন জানা যাক মুরগির ওজন বাড়াতে যা খাওয়ানো
উচিতঃ
প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
- সয়াবিনের খৈল
- শুকনা মাছের গুঁড়ো (Fish Meal)
- মটরশুঁটি
- ডিম বা ডিমের খোসা
- মসুর ডাল
- ছোলা
শক্তি (Energy) সরবরাহকারী খাবার
- ভুট্টা (Corn)
- চালের কুঁড়া (Rice Bran)
- ওট্স
- গমের গুঁড়া
- বার্লি
ভিটামিন ও খনিজ উপাদান খাবার
- মিনারেল মিক্সচার (Mineral Mixture)
- মাল্টিভিটামিন সিরাপ বা পাউডার (পানিতে মিশিয়ে)
- পালং শাক
- সূর্যমুখী বীজ
বিশেষ খাদ্যসামগ্রী
- ব্রয়লার প্রিমিক্স ফিড (যেখানে ব্যালান্সড সব উপাদান থাকে)
- গ্রোয়ার ফিড (Grower Feed) (৪-৬ সপ্তাহ বয়সের জন্য)
গুরুত্বপূর্ণ টিপসঃ
- মুরগির খামারে নিয়মিত পরিষ্কার পানির ব্যবস্থা করুন।
- খাবার সবসময় পরিষ্কার ও টাটকা রাখুন।
- দিনে অন্তত ৩-৪ বার খাওয়ানোর ব্যবস্থা করুন।
- প্রতি সপ্তাহে ওজন মাপুন এবং খাবার পরিকল্পনা ঠিক করুন।
- অতিরিক্ত ঠান্ডা বা গরম পরিবেশ থেকে মুরগিকে বাঁচিয়ে রাখুন।
এভাবে মুরগির খেয়াল রাখুন, তাহলে দেখবেন খুব অল্প সময়ের মধ্যে মুরগির ওজন
দ্রুত বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে। কি খাওয়ালে মুরগির ওজন বাড়ে আশা করছি এই
সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পেয়েছেন।
মুরগির ওজন বৃদ্ধি না হওয়ার কারণ ও করণীয়
মুরগির ওজন বৃদ্ধি না হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। আমি নিচে কিছু কারণ ব্যাখ্যা
করার চেষ্টা করেছি। আপনারা ভালো করে পড়ুন সকল কারণ গুলো জানতে পারবেন এবং কি কি
করনীয় তাও বুঝতে পারবেন।
মুরগির বাচ্চা
আমরা সবাই জানি যে মুরগি পালনের সব থেকে শুরুর মাধ্যম হচ্ছে বাচ্চা নির্বাচন
করা। আমাদের মধ্যে অনেক খামারি মুরগি পালনে ব্যর্থ হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে
বাচ্চা নির্বাচন করা। বর্তমান সময়ে অনেক লোক ভেজাল বাচ্চা বিক্রি করে থাকে।
মূলত এই বাচ্চাগুলো ক্রয় করার জন্য অনেক খামারিরা ব্যর্থ হচ্ছেন মুরগি পালনে।
এমন এমন হ্যাচারী গড়ে উঠেছে যেখানে বাচ্চাদের কোন ভ্যাকসিনেশন করানো হয় না।
আর আমরা সেই বাচ্চাগুলো কিনি যার কারণে আমরা মুরগি পালনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই
আপনি অবশ্যই বিশ্বস্ত কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে ভালো মানের বাচ্চা ক্রয় করার
চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনি সফল হবেন।
মুরগির খাদ্য
মুরগি পালনে দ্বিতীয় পদক্ষেপ হচ্ছে মুরগির খাদ্য। আমরা অনেকেই এই খাদ্য
তালিকায় ভুল করি। বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক হ্যাচারি তৈরি হয়েছে যারা মুরগির
খাদ্য তৈরি করছে প্রতিনিয়ত। তার কারণ এখন মুরগির খাদ্য তৈরি করা খুবই সহজ হয়ে
গেছে।
আর তারা ভেজাল খাদ্য বাজারে বিক্রি করে, মূলত এর কারণে মুরগির ওজন বৃদ্ধি পায়
না মুরগির ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই আপনাদের এই ভেজাল খাদ্য থেকে সতর্কতা অবলম্বন
করতে হবে এবং পারলে নিজেরাই খাদ্য উৎপাদন করার চেষ্টা করবেন।
নিজে খাদ্য উৎপাদন করলে খরচ কম হওয়ার পাশাপাশি গুণগত মান ঠিক রাখা যায়। তাই
পরিশেষে বলা যায় যে, ভেজালমুক্ত খাবার বেছে নিন এবং মুরগিকে খাওয়ান তাহলে আশা
করি মুরগির ওজন বৃদ্ধি পাবে।
মুরগির খাবার ম্যানেজমেন্ট
সাধারণত মুরগি পালনের তৃতীয় পদক্ষেপ হচ্ছে মুরগির খামার ম্যানেজমেন্ট করা।
অর্থাৎ আপনি যদি মুরগির খামার পরিচালনায় ভুল করেন তাহলে আপনার লস সম্ভাবনা
বেশি। আমি নিচে কিছু উপায় বলার চেষ্টা করছি যেগুলো আপনার কাজে লাগবে মুরগি
খামার পরিচালনা করার ক্ষেত্রে। যেমনঃ
- প্রথমে মুরগিকে খাবার প্রদানের এক ঘন্টা থেকে দেড় ঘন্টা আগে পানির পাত্র এবং খাবার পাত্র তুলে আনার চেষ্টা করবেন।
- তারপরে পাত্র গুলো ভালোভাবে পরিষ্কার করবেন পানি দিয়ে।
- পরিষ্কার হয়ে গেলে পানির পাত্র এবং খাবারের পাত্র খামারের মুরগি অথবা মুরগির বাচ্চাদের দিয়ে দিবেন।
- এর পরবর্তীতে আপনি চেষ্টা করবেন মুরগিকে পুষ্টি সমৃদ্ধ সাপ্লিমেন্ট অথবা ওষুধ খাবারের সাথে অথবা পানির সাথে খাওয়াতে।
- মুরগির পানি তিন থেকে চার ঘন্টা অন্তর অন্তর পরিবর্তন করার চেষ্টা করবেন।
- নিয়মমাফিক মুরগিকে ভ্যাকসিনেশন করবেন সঠিক সময়ে।
- সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হবে মুরগির রোগ নিয়ন্ত্রণে প্রিভেন্টিভ ডোজ দেওয়া।
- একদিন অন্তত চারবার খাবার দিবেন মুরগিকে।
মুরগির ওজন বৃদ্ধির ঔষধ
সাধারণত মুরগির ওজন বৃদ্ধির নির্দিষ্ট কোন ওষুধ নাই। সাধারণত মুরগির ওজন
বৃদ্ধি করতে হলে মুরগিকে সুষম খাবার দিতে হবে এবং সুষম খাবারের পাশাপাশি
ভিটামিন এবং মিনারেল দিতে হবে তাহলে মুরগির ওজন বৃদ্ধি পাবে।
মূল কথা ভেজালমুক্ত খাবার দিতে হবে। তার কারণ বর্তমানে বাজারে অনেক
ভেজালযুক্ত খাবার রয়েছে যার কারণে মুরগির ওজন বৃদ্ধি পায় না। সে ক্ষেত্রে
ভেজালমুক্ত খাবার এবং সুষম খাবার দেয়ার চেষ্টা করুন।
এগুলোর পাশাপাশি মুরগিকে সঠিক সময় ভ্যাকসিনেশন এবং বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা
দেওয়ার চেষ্টা করবেন। সম্পূর্ণ নিয়ম মেনে মুরগি পালন করলে আশা করি মুরগির
সঠিক ওজন পেয়ে যাবেন।যদি মুরগির খাবার কম খায় সে ক্ষেত্রে আপনি, ভিনেগার,
এনজাইম, প্রোবায়োটিক, ত্রিবায়োটিক এবং অ্যামাইনো এসিড সমূহ ওষুধ গুলো
পানিতে ব্যবহার করতে পারেন।
এছাড়াও দুইডোজ ভিটামিন মিনারেল ও অ্যামাইনো এসিড সমৃদ্ধ ওষুধ পানিতে দিতে
হবে। আরো দিতে হবে দুই ডোজ ক্যালসিয়াম ও জিম সিরাপ।আর ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে
আপনি খাদ্যের সাথে বিভিন্ন প্রোটিন, লাইসিন, তেল, মিথিওনিন এবং ভিটামিন ও
মিনারেল সহ জিংক যোগ করতে পারেন।
এতে করে মুরগির ওজন ঠিক থাকবে। নিম্নে মুরগির ওজন বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত কিছু
ঔষধ ও টোনিক গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ
- Bio B-Complex (ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স সমৃদ্ধ)
- Aqua Growth Booster
- Poultry Star (প্রোবায়োটিক, হজম শক্তি বাড়ায়)
- Aminovit (ভিটামিন ও অ্যামিনো অ্যাসিড টনিক)
উপরোক্ত ওষুধগুলো সাধারণত Growth Promoter (গ্রোথ প্রোমোটার) হিসেবে
ব্যবহার করা হয়। এগুলো ব্যবহার করার পূর্বে একজন অভিজ্ঞ কৃষকের নিকট
পরামর্শ নিবেন অথবা কৃষি অধিদপ্তরে গিয়ে তথ্য নিবেন। আর মনে
রাখবেন শুধুমাত্র ওজন বাড়াতে অতিরিক্ত ঔষধ ব্যবহার না করাই ভালো। তাই
সবসময়ই খাবার এর মাধ্যমে মুরগির ওজন বাড়ার চেষ্টা করুন।
দেশীয় ও সোনালি মুরগির ওজন বৃদ্ধির উপায়
সাধারণত দেশি ও সোনালি মুরগি ওজন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অন্যান্য মুরগীর মতোই সুষম
খাবার দেওয়া উচিত।এছাড়াও বয়লার অথবা অন্যান্য মুরগীর মত সুষম টাটকা খাবার
এবং পানি সরবরাহ করা উচিত।
সে ক্ষেত্রে সঠিকভাবে বাচ্চাদের খেয়াল রাখা এবং দেশি মুরগির ক্ষেত্রে দিনের
একটি সময় তাদের বাহিরে যেতে দেওয়া। যাতে করে মুরগিগুলো প্রয়োজনীয় ভিটামিন
এবং মিনারেল সংগ্রহ করতে পারে। তাতে করে মুরগির ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে
আপনার খরচ কমে যাবে।
এছাড়া যখন মুরগীর বয়স ৪০ দিন হয়ে যাবে তখন মুরগিকে সাধারণত ক্রিম ইন আসক
ঔষধ দিতে হবে। ওষুধের মধ্যে রয়েছে, লিভারমিশল, আইভাররমকটিন এবং পাইকার্জিন
ইত্যাদি ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে। সর্বশেষ বলা যায় মুরগির ওজন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে
প্রয়োজন সঠিক খাবার ব্যবস্থাপনা। অর্থাৎ ভেজাল মুক্ত খাবার খাওয়ানো।
লেয়ার মুরগির ওজন বৃদ্ধির উপায়
আমরা সকলেই জানি যে লেয়ার মুরগি ডিম উৎপাদনের ক্ষেত্রে পালন করা হয় এবং যখন
মুরগিগুলো ডিম দেওয়া বন্ধ করে দেয় তখন সেগুলো মাংস আকারে বাজারে বিক্রি করা
হয়। গবেষণায় দেখা গেছে যদি একটি লেয়ার মুরগির ওজন কম হয় তাহলে সেই মুরগী
ডিম কম দেয়।
মূলত একটি মুরগির ডিম দেওয়া নির্ভর করে তার সঠিক ওজনের ওপর। তাই আপনাকে
অবশ্যই লেয়ার মুরগির ওজনের দিক খেয়াল রাখতে হবে।
তাই অবশ্যই মুরগির বয়স যখন ছয় মাস হয়ে যাবে তারপর থেকে ওজন বৃদ্ধি করানোর
বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। এক কথায় বলতে গেলে প্রতি ৬ মাস অন্তর অন্তর
মুরগির ওজন বৃদ্ধির দিক খেয়াল রাখতে হবে।
কারণ ৬ মাস ডিম দেয়ার পর মুরগির ওজন স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকটা কমে যায়।
আর ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে আপনি খাদ্যের সাথে বিভিন্ন প্রোটিন, লাইসিন, তেল,
মিথিওনিন এবং ভিটামিন ও মিনারেল সহ জিংক যোগ করতে পারেন। এতে করে মুরগির ওজন
ঠিক থাকবে।
বয়লার মুরগির ওজন বৃদ্ধির উপায়
বর্তমানে ব্রয়লার মুরগি পালন আমাদের দেশের একটি লাভজনক খাত হিসেবে জনপ্রিয়
হয়ে উঠেছে। অল্প সময়ে অধিক মুনাফা অর্জনের জন্য ব্রয়লার মুরগির দ্রুত ওজন
বৃদ্ধি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে শুধু খাবার দিলেই ওজন বাড়ে না, এর জন্য
দরকার সঠিক ব্যবস্থাপনা, উন্নত মানের খাবার, নিয়মিত পরিচর্যা ও স্বাস্থ্য
সুরক্ষা।
অনেক খামারি সঠিক পদ্ধতি না জানার কারণে প্রত্যাশিত ফলাফল পান না। তবে আপনাদের
জানিয়ে রাখি বয়লার মুরগির খাবার তালিকা রয়েছে, যেগুলো অনুসরণ করে আপনি সঠিক
পদ্ধতিতে বয়লার মুরগির খাবার তৈরি করতে পারবেন এবং সেই খাবার মুরগিকে দিতে
পারেন।
এতে করে মুরগির ওজন খুবই দ্রুত বৃদ্ধি পাবে এবং তার প্রাকৃতিকভাবে মুরগি ওজন
বৃদ্ধি করা হবে। পাশাপাশি কিছু টনিক ও ভিটামিন ব্যবহার করতে পারেন।
এখন আমি আর বিস্তারিত আলোচনা করছি না। কারণ ইতি মধ্যে অন্য একটি পোস্টে
বয়লার মুরগির খাবার তালিকা ও ওজন বৃদ্ধির উপায়
সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করেছি, সেই আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ুন বিস্তারিত জানতে
পারবেন।
শেষ কথা - কি খাওয়ালে মুরগির ওজন বাড়ে?
কি খাওয়ালে মুরগির ওজন বাড়ে এবং কোন ওষুধ ব্যবহার করলে রোগী ওজন বৃদ্ধি পায়
তার সম্পর্কে আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করেছি। অনেকেই মুরগি পালন
করে সফল হতে পারেন না, সফল না হওয়ার অন্যতম কারণ হলো মুরগি ওজন বৃদ্ধির উপায়
না জানা। আর্টিকেল আমরা সঠিক উপায় উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। যদি পুরো
আর্টিকেলটি পড়েন তাহলে অবশ্যই মুরগির ওজন বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত
জানতে পারবেন।