-->

ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কাজ শিখে সহজে ইনকাম শুরু করা যাবে?

কোন কাজ শিখে সহজে ইনকাম শুরু করা যাবে? প্রশ্নটি সকলের মনেই ঘুরপাক খেয়ে থাকে। বর্তমানে অনেক কাজ রয়েছে যেগুলো শিখে অনলাইন ও অফলাইন দুই মাধ্যম থেকেই ভালো পরিমাণ আর্নিং করা যাবে। তবে আপনি যদি সহজ উপায় অনুসরণ করেন তাহলে অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। 

অনলাইনে এমন অনেক ফ্রিল্যান্সিং কাজ রয়েছে যেগুলো শিখে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা যাবে। কোন কাজ শিখে সহজে ইনকাম শুরু করা যাবে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
কোন কাজ শিখে সহজে ইনকাম শুরু করা যাবে
ফ্রিল্যান্সিং এর প্রচুর কাজ রয়েছে যেগুলো অনলাইনে করে ইনকাম করা যায়। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখেন তাহলে অবশ্যই আয় করতে পারবেন। আমরা কয়েকটি কাজ সম্পর্কে আলোচনা করব যেগুলো আপনি শিখে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন। বিস্তারিত জানতে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকুন।

কোন কাজ শিখে সহজে ইনকাম শুরু করা যাবে? 

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে অনেক কাজ রয়েছে যেগুলোর বর্তমানে চাহিদা খুব বেশি। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর সেই কাজগুলো শিখেন তাহলে অবশ্যই ইনকাম করা শুরু করতে পারবেন। অনলাইনে ঘরে বসে খুব সহজেই বর্তমানে আয় করা সম্ভব, যদি আপনার ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো সম্পর্কে দক্ষতা থাকে। 
বর্তমানে লক্ষ লক্ষ যুবক ঘরে বসেই কম্পিউটারের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করে আসছে। তাহলে আপনি কেন পারবেন না, শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সিং এর বিষয়গুলো শিখুন এবং সেগুলো প্রয়োগ করে অনলাইন থেকে ইনকাম করুন। ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কাজ শিখে সহজে ইনকাম শুরু করা যাবে তা সম্পর্কে এখন বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। 
  • ভিডিও এডিটিং
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • ভয়েস ওভার
  • কন্টেন্ট রাইটিং
  • ওয়েব ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট
  • সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার
  • ওয়েব ডিজাইনার
  • ডাটা এন্ট্রি
  • অ্যাপ ডেভেলপার
উপরোক্ত ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো শিখে ঘরে বসেই আপনি ইনকাম করা শুরু করতে পারবেন। কাজগুলো শেখা খুবই সহজ যদি আপনি ভালো করে শিখতে পারেন তাহলে ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর উক্ত কাজগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করলাম।

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার

আপনি সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হয়েও টাকা আয় করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে প্রায় সকলের কম বেশি সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট রয়েছে। সেগুলো পরিচালনা করার জন্য অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার খুঁজে থাকে। তারা তাদের সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টগুলোতে পোস্ট করা , কনটেন্ট রাইটিং করা , পেইড মার্কেটিং ইত্যাদি কাজের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার নিয়োগ দিয়ে থাকে।

আপনারা চাইলে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতে পারেন। এই কাজের জন্য একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার প্রতি ঘন্টায় সাধারণত 10 থেকে 20 ডলার চার্জ করে থাকে। এই জন্য বলবো সোশ্যাল মিডিয়াম ম্যানেজমেন্ট কিভাবে করতে হয় তা শিখুন এবং সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হয়ে আয় করুন।

ডাটা এন্ট্রি

নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সবচেয়ে সহজ কাজ হলো ডাটা এন্ট্রি। আর এই কাজটি চাহিদা বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সবচেয়ে সহজ কাজ হল ডাটা এন্ট্রির কাজ। এই কাজটি যেকোনো ব্যক্তি করতে পারবে। ডাটা এন্টির কাজে আপনার অভিজ্ঞতা থাকলেও কিছু বিষয়ে সামান্য পরিমাণ দক্ষতা থাকতে হবে। 

মূলত ডাটা এন্টি সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে জানতে হবে এবং আপনারা টাইপিং স্পিড ভালো হতে হবে। তাছাড়াও মাইক্রোসফট অফিস , ওয়ার্ড এক্সেল সহ বিভিন্ন সফটওয়্যার এ দক্ষতা থাকা উচিত। তাহলে আপনি ডাটা এন্ট্রির কাজ করে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনারা যারা কম দক্ষতা নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে চান তাদের জন্য ডাটা এন্টির কাজ ভালো হবে। 

তবে এই কাজে চাহিদা বর্তমানে বেশি হওয়ার কারণে আপনি মার্কেটপ্লেসে খুব সহজে কাজ নাও পেতে পারেন। আপনি যদি নতুন ফ্রিলেন্সার হয়ে থাকেন তাহলে সেক্ষেত্রে আপনাকে কাজ পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। কারণ যেহেতু ডাটা এন্টির কাজটি অনেক প্রতিযোগিতামূলক হয়ে গিয়েছে সে কারণে নতুনদের জন্য কাজ পাওয়া বর্তমানে মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কন্টেন্ট রাইটিং

কনটেন্ট রাইটিং শিখে কিন্তু ঘরে বসেই মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা যায়। যদি মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার চিন্তা ভাবনা করে তাহলে কনটেন্ট রাইটিং শিখুন এবং ঘরে বসেই কনটেন্ট লেখালেখি করে বিভিন্ন সাইট ও নিজের সাইট থেকেই আয় করুন। 

যাদের কন্টেন রাইটিং সম্পর্কে ধারণা রয়েছে তারা চাইলে কন্টেন রাইটিং করে ফ্রিল্যান্সিং পেশাটি বেছে নিতে পারেন। বিশ্বব্যাপী কন্টেন রাইটিং এর চাহিদা প্রচুর রয়েছে, যার কারণে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কন্টেন্ট রাইটিং কাজের জন্য প্রচুর ফ্রিল্যান্সার রয়েছে। 

এর ফলে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কন্টেন রাইটিং কাজটি পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে কনটেন্ট রাইটিং কাজে যদি আপনি এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে খুব সহজেই বিদেশি অথবা বাংলাদেশের ক্লাইন্টের কাছ থেকে কাজ পাবেন। তবে বিশ্বব্যাপী বর্তমানে ইংরেজি কনটেন্ট রাইটার এর চাহিদা বেশি রয়েছে। এজন্য আপনাদের অবশ্যই ইংরেজি ভাষাতে দক্ষতা থাকতে হবে। 

আর ইংরেজি ভাষাতে কন্টেন্ট রাইটিং এ এক্সপার্ট হতে হবে, তাহলে আপনি কন্টেন রাইটিং পেশা বেছে নিয়ে সফল হতে পারবেন। কনটেন্ট রাইটিং সেক্টরের বিভিন্ন ধরনের কাজ হয়ে থাকে। যেমন কেউ ওয়েবসাইটের জন্য কনটেন্ট রাইটিং করে, আর্টিকেল বা ব্লগ পোষ্ট রাইটিং করে থাকে, তাছাড়াও কপিরাইটিং কাজ রয়েছে। এ ধরনের কাজগুলো কন্টেন্ট রাইটিং সেক্টরে করতে হয়।

গ্রাফিক্স ডিজাইন

ফ্রিল্যান্সিং এ গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজের অনেক চাহিদা রয়েছে। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনি যেকোন আইটি কোম্পানিতে ভালো বেতনে চাকরি করতে পারবেন। তাছাড়া ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ করে প্রচুর অর্থ আয় করতে পারবেন। আর আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কাজটি ফ্রিল্যান্সিং পেশা হিসেবে নিতে পারেন। 

বর্তমানে মার্কেটপ্লেসগুলোতে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ প্রচুর পাওয়া যায়। বর্তমানে ছোট-বড় সকল কোম্পানির প্রায় তাদের ব্যান্ড লোগো ডিজাইন ও পণ্যর প্রচার করার জন্য ব্যানার ডিজাইন করে থাকে। আর এই কাজগুলো করার জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের প্রয়োজন হয়। তাই বর্তমানে দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের চাহিদা বেড়েই চলেছে। 

গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কাজে অনেক ধরনের ক্যাটাগরি রয়েছে। প্রত্যেক ক্যাটাগরি অনুযায়ী আয়ের পরিমাণ ভিন্ন হয়ে থাকে। এই গ্রাফিক্স ডিজাইন সেক্টরে সবচেয়ে জনপ্রিয় কিছু কাজ হলঃ ওয়েবসাইট ডিজাইন , ব্যানার ডিজাইন , লোগো ডিজাইন , ফ্যাশন ডিজাইন , বিজ্ঞাপন ডিজাইন , বিজনেস কার্ড ডিজাইন , পোস্টার ডিজাইন , টি শার্ট ডিজাইন ইত্যাদি। 

আপনি যদি এই প্রতিটি ক্যাটাগরি গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজ জানেন বা শিখেন তাহলে সহজেই অনলাইনে সার্ভিস দিয়ে আয় করতে পারবেন। তাই প্রথমে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজগুলো শিখুন এবং ইনকাম করার চেষ্টা করুন।

অ্যাপ ডেভেলপার

অনলাইন থেকে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনাদের অবশ্যই অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা থাকতে হবে। এই কাজটি করে খুব সহজেই প্রচুর টাকা আয় করা যায়।

অ্যাপ ডেভলপারের কাজ হল মূলত অ্যাপস তৈরি করা এবং সেটি ডেভেলপমেন্ট করা। বর্তমানে অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা নিজেদের পণ্য ও সার্ভিস সমূহ পরিচালনা করার জন্য অ্যাপস তৈরি করার কাজ দিয়ে থাকে। 

বেশিরভাগ কোম্পানিগুলো তাদের নিজেদের অ্যাপস তৈরি করে থাকে। আর এই অ্যাপস তৈরি করার জন্য তারা ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করে। বিভিন্ন রকম কাজের জন্য বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস এর প্রয়োজন হয়। 

তাহলে বুঝতে পারছেন বর্তমানে সবচেয়ে অ্যাপ ডেভেলাপারদের কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে। বর্তমান সময়ে সবচেয়ে ডিমান্ডোবেল কাজ হল অ্যাপস তৈরি করা। তাই ফ্রিল্যান্সিং করার পূর্বে অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট শিখে নেবেন।

ভিডিও এডিটিং

আপনি যদি একবার ভিডিও এডিটিং শিখতে পারেন তাহলে সহজেই ভিডিও এডিটিং সার্ভিস দিয়ে অনলাইন থেকে উপার্জন করতে পারবেন। একজন ভিডিও এডিটর প্রতি মাসে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করে থাকে। বর্তমানে যতদিন যাচ্ছে ভিডিও এডিটর এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কারণ বর্তমানে মানুষজন বেশিরভাগই ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে ইনকাম করে থাকে। 

বিশেষ করে যারা ইউটিউবে ভিডিও বানায় তাদের ক্ষেত্রে ভিডিও এডিট করার প্রয়োজন হয়। আপনি দক্ষ হলে তাদের ভিডিও এডিটিং সার্ভিস দিতে পারেন। তাই সকলকে বলবো ভিডিও এডিটিং প্রথমে শিখুন এবং ভিডিও এডিটিং কাজ শিখে ইনকাম শুরু করুন।

ওয়েব ডিজাইনার

বর্তমানে ওয়েব ডিজাইন কাজের চাহিদা ফিন্যান্সিং সেক্টরে রয়েছে। আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনিং কাজে এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে এর থেকে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। আজকাল প্রত্যেক কোম্পানির নিজস্ব ওয়েবসাইট রয়েছে। তাদের ওয়েবসাইট গুলো পরিচালনা ও তৈরি করার জন্য ওয়েব ডিজাইনারদের খুঁজে থাকে। 

আপনি যদি একজন দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার হয়ে থাকেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সফল হতে পারবেন। ওয়েব ডিজাইনের কাজগুলো সঠিকভাবে করে দিয়ে ক্লায়েন্টদের খুশি করলে প্রচুর টাকা আয় করা যায়। ওয়েব ডিজাইনিং কাজ শিখার জন্য তেমন কোন দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। আপনি এই কাজটি কমপক্ষে তিন মাসের মধ্যে শিখে ফেলতে পারেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং

বর্তমানে সবচেয়ে অধিক জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজ হলো ডিজিটাল মার্কেটিং, এই কাজের চাহিদা প্রচুর রয়েছে। অনলাইনে প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রভাব রয়েছে। এই ডিজিটাল মার্কেটিং কাজ করে ফ্রীল্যান্সিং সেক্টরে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা যায়। 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেক বিভাগ রয়েছে। যেখানে প্রায় বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে। প্রায় প্রতিটি কোম্পানি তাদের পণ্যের প্রচার প্রচারণা করার জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। আর এই বিজ্ঞাপন দেয়ার কাজটি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়। 

ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে আপনার দক্ষতা থাকলে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন শ্রেণীবিভাগ রয়েছে। অর্থাৎ ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেক ধরনের কাজ রয়েছে যেগুলো করার মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করা সম্ভব।

শেষ কথা

ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কাজ শিখে সহজে ইনকাম শুরু করা যাবে? আর্টিকেলটিতে তার সম্পর্কে বিস্তারিত উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আমরা অনেকগুলো ফ্রিল্যান্সিং কাজ সম্পর্কে আলোচনা করেছি যেগুলো শিখে আপনি ইনকাম করা শুরু করতে পারেন। সঠিকভাবে শিখতে পারলে ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম থেকে অবশ্যই আয় করতে পারবেন। তাই সঠিকভাবে দক্ষতা অর্জন করুন এবং ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে আয় করুন। 

About the Author

আমি নোমান, একজন অনলাইন ইনকাম এক্সপার্ট ও কনটেন্ট ক্রিয়েটর। ২০২১ সাল থেকে অনলাইন আয়ের বিভিন্ন মাধ্যম নিয়ে গবেষণা করছি এবং সেই অভিজ্ঞতার আলোকে এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত তথ্যবহুল অনলাইন ইনকামের বিষয় নিয়ে আর্টিকেল প্রকাশ করি।

Post a Comment

Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.