অনলাইনে ইনকাম করার নানা ধরনের উপায় রয়েছে, এর মধ্যে tiktok থেকে টাকা ইনকাম অন্যতম। টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার কার্যকরী উপায় গুলো আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে। যারা কার্যকরীভাবে টিকটক থেকে উপার্জন করতে যাচ্ছেন তারা আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত ধৈর্য সহকারে পড়ুন। নিশ্চয়ই টিকটক থেকে আয় করার উপায় গুলো জেনে টিকটক থেকেই ইনকাম করতে পারবেন।
টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করতে হলে অবশ্যই টিকটক অ্যাপটি মোবাইল ফোনে ইন্সটল করতে হবে। তারপর টিকটকে নিজের একটি একাউন্ট খুলে নিবেন। আর আমরা এখন আপনাদের জন্য কিছু বৈধ ও কার্যকরী সেরা উপায় তুলে ধরব যেগুলো অনুসরণ করে আপনি টিকটক থেকে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন।
টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার কার্যকরী উপায়
বর্তমান সময়ে তরুণ প্রজন্মের কাছে টিকটক একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। শুধুমাত্র মজার ভিডিও দেখা বা তৈরি করাই নয়, বরং টিকটককে এখন অনেকেই উপার্জনের একটি শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করছেন।
বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম নয়। সঠিক কৌশল এবং নিয়মিত চেষ্টার মাধ্যমে আপনিও টিকটক থেকে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারেন। এই আর্টিকেলে আমরা টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার কিছু কার্যকর উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
স্পন্সরড কনটেন্ট (Sponsored Content)
টিকটক থেকে ইনকাম করার একটি জনপ্রিয় এবং কার্যকর উপায় হলো স্পন্সরড কনটেন্ট তৈরি করা।স্পন্সরড কনটেন্ট হলো এমন ভিডিও যেটা কোনো ব্র্যান্ড বা কোম্পানির প্রমোশনের জন্য বানানো হয়।
আরো পড়ুনঃ স্পিন করে টাকা ইনকাম করার উপায়
আপনার tiktok প্রোফাইলে অনেক বেশি ফলোয়ার থাকলে আপনি বিভিন্ন ব্র্যান্ড প্রমোশন করে দেওয়ার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন। অনেক বড় বড় ব্যান্ড আপনার টিকটক প্রোফাইলের দর্শকসংখ্যা ও এনগেজমেন্ট দেখে আপনাকে টাকা দিয়ে তাদের পণ্য বা সার্ভিস প্রচার করাতে পারে।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশি অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায়
এরপর আপনি একটি মাত্র স্পন্সর কন্টেন্ট বানিয়েই হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাহলে বুঝতে পারছেন মাসে কত টাকা আয় করা সম্ভব। কমপক্ষে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার বেশি এই স্পন্সর কন্টেন্ট বানিয়ে ইনকাম করা সম্ভব হবে।
কিভাবে আপনি স্পন্সরড কনটেন্ট পেতে পারেন?
- আপনার নিজের tiktok প্রোফাইলে নিয়মিত মানসম্মত কনটেন্ট পোস্ট করুন।
- একটি নির্দিষ্ট নিস (niche) বেছে নিন, যেমন ফ্যাশন, ফিটনেস, ট্র্যাভেল, ফুড, মেকআপ, টেক ইত্যাদি।
- টিকটকে ভিডিও বানিয়ে ফলোয়ার এবং এনগেজমেন্ট বাড়ান।
- বায়োতে পেশাদার পরিচিতি লিখে রাখুন।
- ইমেল বা ইনস্টাগ্রাম লিংক দিন যেন ব্র্যান্ড সহজে যোগাযোগ করতে পারে।
এছাড়াও স্পন্সর পেতে কিছু মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খুলতে পারেন যেমনঃ
- Collabstr
- Influencity
- AspireIQ
- TikTok Creator Marketplace (যদি আপনি যোগ্য হন)
কত টাকা ইনকাম করা যায়?
- ফলোয়ারের সংখ্যা, এনগেজমেন্ট রেট, নিস সবকিছু মিলিয়ে আপনি প্রতিটি স্পন্সরড ভিডিওর জন্য $50 থেকে শুরু করে $5000 বা তার বেশি ইনকাম করতে পারেন।
- বাংলাদেশি মার্কেটে স্পন্সরড ভিডিওতে সাধারণত ১,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত পেমেন্ট হয়ে থাকে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সার্ভিস দিয়ে
যে কোন কোম্পানির পণ্য এফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে বিক্রি করে, সেখান থেকে কমিশন ভিত্তিতে ইনকাম করাকে এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। আপনাকে অ্যাফিলিয়েট লিংক ব্যবহার করে বিভিন্ন মাধ্যমে সেই কোম্পানির প্রোডাক্টটি বিক্রি করতে হবে।
যদি বিক্রি করতে পারেন তাহলে কোম্পানি কর্তৃক নির্দিষ্ট কমিশন আয় করতে পারবেন। বর্তমানে বাংলাদেশের যে সকল কোম্পানি এফিলিয়েট মার্কেটিং ক্যাম্পেইন চালু রেখেছে, আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করে এফিলিয়েট প্রোগ্রাম রেজিস্টার করে এফিলিয়েট লিংক সংগ্রহ করে প্রোডাক্ট বিক্রি করে আয় করতে পারেন।
এখন প্রশ্ন আসে কিভাবে প্রোডাক্টটি বিক্রি করবেন। আমি tiktok এ প্রোডাক্ট সম্পর্কিত আকর্ষণীয় ভিডিও বানিয়ে আপলোড করুন এবং ভিডিওর কমেন্টে বা ডিসক্রিপশনে প্রোডাক্টটি ক্রয় করার লিংক যুক্ত করুন।
এখন কোন দর্শক আগ্রহী হয়ে আপনার সেই এফিলিয়েট লিংক থেকে প্রোডাক্টটি ক্রয় করতে পারে। এভাবে আপনি tiktok এ এফিলিয়েট পণ্য বিক্রয় করে আয় করতে পারবেন।
লাইভ গিফট (Live Gifts)
টিকটকের লাইভ ফিচার ব্যবহার করে আপনি আপনার দর্শকদের সাথে সরাসরি interaction করতে পারবেন। লাইভ চলাকালীন সময়ে দর্শকরা আপনাকে ভার্চুয়াল গিফট পাঠাতে পারে, যেখান থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ভার্চুয়াল গিফটসমূহ পরবর্তীতে ডলারের রূপান্তর করে পেমেন্ট নেওয়া যায়। নিয়মিত এবং আকর্ষণীয় লাইভ সেশন পরিচালনা করলে আপনার দর্শকরা আপনাকে সাপোর্ট করতে উৎসাহিত হবে। আর তারা আপনাকে লাইভ গিফট হিসাবে বিভিন্ন ধরনের ক্রিপ্ট কারেন্সি পেমেন্ট করতে পারে।
নিজস্ব পণ্য বা পরিষেবা বিক্রি (Selling Own Products or Services)
যদি আপনার নিজস্ব কোনো পণ্য বা পরিষেবা থাকে, তবে টিকটকের মাধ্যমে আপনি সহজেই তা প্রচার ও বিক্রি করতে পারেন। আপনার পণ্যের বা প্রোডাক্ট এর আকর্ষণীয় ভিডিও তৈরি করে দর্শকদের আকর্ষণ করুন।
ভিডিও এমনভাবে তৈরি করুন দর্শকরা পছন্দ করে এবং কেনার জন্য উৎসাহিত হয়। এতে করে আপনি নিজের প্রোডাক্টগুলো টিকটক এর মাধ্যমে বিক্রি করে আয় করতে পারবেন। এই পদ্ধতিতে টিক টক এর সাহায্য নিয়ে আপনি বিভিন্ন ব্যবসা , কোর্স সহ অন্যান্য প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারেন।
যদি আপনার ভিডিও বানানোর এক্সপেরিয়েন্স থাকে তাহলে এক্সক্লুসিভ ভিডিও বানিয়ে টিকটকে দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ করে প্রোডাক্ট বিক্রি করার চেষ্টা করুন।
টিকটক শপ (TikTok Shop)
টিকটকের এই নতুন ফিচারটি ব্যবহার করে সরাসরি আপনার প্রোফাইলের সাথে একটি অনলাইন স্টোর যুক্ত করতে পারবেন।এখানে আপনি আপনার পণ্য প্রদর্শন এবং বিক্রি করতে পারবেন।বর্তমানে কিছু নির্দিষ্ট অঞ্চলে এই ফিচারটি চালু আছে এবং ধীরে ধীরে অন্যান্য অঞ্চলেও এটি সম্প্রসারিত হবে। এই ফিচারটি দ্রুতই সকলের একাউন্টে চালু হবে।
তবে বিজনেস একাউন্ট থেকে এই ফিচার চালু করা যায়।এই টুলটি ব্যবহার করে সহজেই আপনার নিজের প্রোডাক্টসহ অন্যান্য এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারবেন। এর ফলে ভালো পরিমান আর্নিং করা সম্ভব।
কনটেন্ট তৈরি এবং অ্যাকাউন্ট বিক্রি (Creating and Selling Accounts)
যদি আপনি ট্রেন্ডিং টপিক এবং আকর্ষণীয় কনটেন্ট তৈরি করতে পারদর্শী হন, তবে কিছু ফলোয়ার সমৃদ্ধ টিকটক অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সেগুলো বিক্রি করতে পারেন। এই উপায়ে ইনকাম করা সহজ। তবে অবশ্যই আপনার ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করার দক্ষতা হতে হবে।
বিশেষ করে আপনি যদি এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে এক্সক্লুসিভ ভিডিও কনটেন্ট বানিয়ে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারেন। আপনার ভিডিওর এংগেজমেন্ট বাড়িয়ে টিকটকের ফলোয়ার বৃদ্ধি করতে পারেন।
এভাবে tiktok এর ফলোয়ার বৃদ্ধি করে টিকটক একাউন্ট বিক্রি করে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করা যায়। তাই এই পদ্ধতিতে আপনি টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
টিকটক ক্রিয়েটর ফান্ড (TikTok Creator Fund)
টিকটকের নিজস্ব একটি ক্রিয়েটর ফান্ড রয়েছে, যা তাদের প্ল্যাটফর্মের জনপ্রিয় এবং যোগ্য কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করে।এই ফান্ডের জন্য কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা এবং নিয়মাবলী রয়েছে, যেমন ন্যূনতম ফলোয়ার সংখ্যা এবং ভিডিও ভিউ।যদি আপনি এই যোগ্যতা পূরণ করেন,
তবে আপনার ভিডিওর পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে টিকটক থেকে সরাসরি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আমাদের জানামতে টিকটক প্রোফাইলে কমপক্ষে ১০ হাজার ফলোয়ার ও শেষ ৩০ দিনে ১ লাখ ভিডিও ভিউজ হতে হবে। তাহলে আপনি টিকটক ক্রিয়েটর ফান্ড থেকে আয় করতে পারবেন।
বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ (Participating in Contests and Challenges)
টিকটকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্র্যান্ড এবং প্ল্যাটফর্ম কর্তৃক কনটেন্ট তৈরির প্রতিযোগিতা এবং চ্যালেঞ্জ আয়োজন করে থাকে। এখানে আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে পরিচিতি লাভ করতে পারেন, আপনার নিজের জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে ফলোয়ার বৃদ্ধি করতে পারেন।
এছাড়াও প্রতিযোগিতায় জিততে পারলে আর্থিক পুরস্কার পর্যন্ত জিতে নিতে পারেন। এই পদ্ধতিতে আয় করার জন্য নিয়মিত টিকটকের ট্রেন্ড ও প্রতিযোগিতায় নজর রাখুন।
সবসময় খোঁজ খবর রাখবেন tiktok কখন এই ধরনের প্রতিযোগিতায় আয়োজন করে। তাহলেই এই পদ্ধতিতে আপনি সহজেই নিজের জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে বিভিন্ন পদ্ধতিতে টাকা আয় করতে পারেন।
নিজের ডিজিটাল পণ্য তৈরি ও বিক্রি (Creating and Selling Own Digital Products)
- আপনার দক্ষতার উপর ভিত্তি করে আপনি বিভিন্ন ডিজিটাল পণ্য তৈরি করতে পারেন, যেমন ই-বুক, প্রিসেট, টেমপ্লেট বা অনলাইন কোর্স।
- টিকটকের মাধ্যমে আপনি এই পণ্যগুলোর প্রচার করতে পারবেন এবং আপনার ফলোয়ারদের কাছে বিক্রি করতে পারেন।
- ডিজিটাল পণ্য তৈরি এবং বিক্রি একটি ভালো আয়ের উৎস হতে পারে কারণ এতে উৎপাদন খরচ কম।
এজন্য আপনার নিজস্ব ডিজিটাল পণ্য থাকলে উল্লেখিত উপায়ে টিকটকে পণ্য বিক্রি করে আয় করার চেষ্টা করুন।
পরামর্শ বা কনসালটেন্সি (Offering Consultation or Advice)
- যদি আপনার কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে বিশেষ জ্ঞান বা দক্ষতা থাকে, তবে আপনি টিকটকের মাধ্যমে সেই বিষয়ে অন্যদের পরামর্শ বা কনসালটেন্সি দিতে পারেন।
- এটি ব্যক্তিগত সেশন বা ওয়েবিনারের মাধ্যমে হতে পারে এবং এর জন্য আপনি ফি চার্জ করতে পারেন।
- আপনার জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা অন্যদের সাথে শেয়ার করার পাশাপাশি এটি একটি সম্মানজনক উপার্জনের উপায়।
কমিউনিটি তৈরি ও পরিচালনা (Building and Managing a Community)
- টিকটকে একটি শক্তিশালী এবং সক্রিয় কমিউনিটি তৈরি করতে পারলে, আপনি বিভিন্ন উপায়ে এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
- আপনি পেইড মেম্বারশিপ চালু করতে পারেন অথবা আপনার কমিউনিটির জন্য বিশেষ পণ্য বা ইভেন্ট তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন।
- তাছাড়াও আপনি চাইলে সরাসরি বিভিন্ন কোর্স বানিয়ে পেইড মেম্বারশিপ চালু করে ইনকাম করতে পারেন,যদি আপনার কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা থাকে।
- এছাড়াও কমিউনিটিকে ব্যবহার করে এফিলিয়েট মার্কেটিং সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান থেকে নির্দিষ্ট কমিশনে আয় করার সুযোগ পেতে পারেন।
অ্যাপ রেফার করে টিকটক থেকে টাকা ইনকাম
বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের অনলাইন অ্যাপ রেফার করে ইনকাম করার সুযোগ দেয়, আপনি সেই সুযোগটিকে কাজে লাগিয়ে tiktok এ বিভিন্ন ধরনের ভিডিও বানিয়ে প্রোফাইলে রেফার লিংক শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
tiktok যেহেতু দ্রুত ভিডিও ভাইরাল হয় সে ক্ষেত্রে আকর্ষণীয় ভিডিও বানান এবং আপনার রেফারেল লিংক ডেসক্রিপশনে অথবা প্রোফাইলে যুক্ত করুন। দর্শক আপনার ভিডিও দেখে রেফার লিংকে ক্লিক করে যদি সেই অ্যাপগুলোতে একাউন্ট খুলে তাহলে আপনি নির্দিষ্ট কমিশনে অ্যাপ গুলো থেকে আয় করতে পারবেন।
এর জন্য রেফার করার অ্যাপ গুলোতে অ্যাকাউন্ট খুলুন, আর Referral link সংগ্রহ করে পরিচিত বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। তবে tiktok এর নিজস্ব রেফার ক্যাম্পেইন রয়েছে, সেখানে অংশগ্রহণ করেও আপনি রেফার লিংক ব্যবহার করে অন্যদের রেফার করে আয় করতে পারবেন।
পরিশেষ - টিকটক থেকে টাকা ইনকাম
Tiktok থেকে টাকা ইনকাম করতে হলে অবশ্যই ধৈর্য ও পরিশ্রম করে কাজ করতে হবে। আমাদের দেখানো সঠিক উপায় গুলো অনুসরণ করে যদি আপনি পরিশ্রম করে কাজ করেন তাহলে অবশ্যই টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
টাকা ইনকাম করা মোটেই সহজ বিষয় নয়, বিশেষ করে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে হলে অনেক ধৈর্য ধরতে হয়। আর যদি প্রথম দিকে পরিশ্রম করেন তাহলে আপনি খুব সহজেই বিভিন্ন মাধ্যমে অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন।
আর আমরা যেই মাধ্যমটা আলোচনা করছি সেটি হল টিকটক থেকে ইনকাম। আমরা আর্টিকেলটিতে টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার ১০০ পার্সেন্ট কার্যকরী উপায় তুলে ধরেছি, যেগুলো আপনি জেনে বুদ্ধি খাটিয়ে যদি কাজ করেন তাহলে অবশ্যই সফল হবেন।