মাসে ৫ লক্ষ টাকা ইনকাম করার নানান উপায় রয়েছে। তবে আপনার জন্য কোন উপায়টি
ভালো তা নিয়েই আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। মাসে কিভাবে ৫ লক্ষ টাকা ইনকাম করা
সম্ভব তার বাস্তব উপায়গুলোই আজকে তুলে ধরা হবে।
ভালো তা নিয়েই আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। মাসে কিভাবে ৫ লক্ষ টাকা ইনকাম করা
সম্ভব তার বাস্তব উপায়গুলোই আজকে তুলে ধরা হবে।
বর্তমান যুগে অনলাইন ও অফলাইন সেক্টরে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে যেগুলো করে একজন
ব্যক্তি সহজেই মাসে ৫ লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবে। কিভাবে ইনকাম করবেন
জানতে হলে শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলের সাথে থাকুন।
ব্যক্তি সহজেই মাসে ৫ লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবে। কিভাবে ইনকাম করবেন
জানতে হলে শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলের সাথে থাকুন।
মাসে ৫ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে হলে কিন্তু অনেক পরিশ্র ম করতে হবে।
কারণ মাসে 5 লাখ টাকা ইনকাম করা কোন সহজ বিষয় নয়। অনেক ধৈর্য ধরে
পরিশ্রম করে কাজ করার পরেই মাসে 5 লক্ষ টাকা ইনকাম করা সম্ভব হবে।
কারণ মাসে 5 লাখ টাকা ইনকাম করা কোন সহজ বিষয় নয়। অনেক ধৈর্য ধরে
পরিশ্রম করে কাজ করার পরেই মাসে 5 লক্ষ টাকা ইনকাম করা সম্ভব হবে।
আর প্রায় সকল ধরনের কাজে আপনি পাঁচ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন না। তাই আপনাকে
বাছাই করে সঠিক উপায়ে কাজ করতে হবে তাহলে মাসে নিশ্চিত ভাবে ৫ লক্ষ টাকার
বেশি ইনকাম করতে পারবেন।
বাছাই করে সঠিক উপায়ে কাজ করতে হবে তাহলে মাসে নিশ্চিত ভাবে ৫ লক্ষ টাকার
বেশি ইনকাম করতে পারবেন।
মাসে ৫ লক্ষ টাকা ইনকাম করার উপায়
বর্তমান সময়ে অনলাইনে ইনকাম করা সহজ হলেও মাসে 5 লক্ষ টাকা ইনকাম করা মোটেই সহজ
নয়। মাসে ৫ লক্ষ টাকা উপার্জন করতে হলে নিজের কিছু দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বিশেষ করে দক্ষতা থাকলেই আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করার মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা
ইনকাম করতে পারবেন।
নয়। মাসে ৫ লক্ষ টাকা উপার্জন করতে হলে নিজের কিছু দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বিশেষ করে দক্ষতা থাকলেই আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করার মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা
ইনকাম করতে পারবেন।
অবশ্যই পড়ুনঃ অ্যাকাউন্ট খুললেই বোনাস নিন ৫ থেকে ১০ ডলার
মাসে 5 লক্ষ টাকা আয় করার অন্যতম কার্যকরী উপায় হল ব্যবসা করা। আপনি যদি বড়
ধরনের ব্যবসা খুলতে পারেন তাহলে অবশ্যই প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম
করতে পারবেন।
ধরনের ব্যবসা খুলতে পারেন তাহলে অবশ্যই প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম
করতে পারবেন।
এছাড়াও আপনি যদি অনলাইনে ঘরে বসে লক্ষ টাকা ইনকাম করতে চান সে ক্ষেত্রে স্কিল
ভিত্তিক ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরকে আপনাকে বেছে নিতে হবে।
ভিত্তিক ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরকে আপনাকে বেছে নিতে হবে।
অবশ্যই পড়ুনঃ
কোড বসিয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়
কোড বসিয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়
কারণ একমাত্র ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমেই প্রতি মাসে লক্ষ টাকা উপার্জন করা
সম্ভব। এছাড়া আরো কিছু উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি কার্যকরীভাবে মাসে লক্ষ
টাকা ইনকাম করতে পারবেন। চাকরি করে কখনোই মাসে 5 লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করতে
পারবেন না,
সম্ভব। এছাড়া আরো কিছু উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি কার্যকরীভাবে মাসে লক্ষ
টাকা ইনকাম করতে পারবেন। চাকরি করে কখনোই মাসে 5 লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করতে
পারবেন না,
তবে আপনি সঠিকভাবে পরিশ্রম করে নিজের ব্যবসা করে প্রতি মাসে 5 লক্ষ টাকা আয় করতে
পারেন। এবার চলুন নিম্নে মাসে ৫ লক্ষ টাকা ইনকাম করার কার্যকরী
উপায়গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
পারেন। এবার চলুন নিম্নে মাসে ৫ লক্ষ টাকা ইনকাম করার কার্যকরী
উপায়গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
- রিয়েল এস্টেট বিজনেস
- স্টক মার্কেট এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি
- ব্লগিং ও অ্যাডসেন্স
- ফ্রিল্যান্সিং
- ইউটিউব এবং ভিডিও কনটেন্ট
- ই-কমার্স অনলাইন বিজনেস
- স্কিল ভিত্তিক অনলাইন কোর্স তৈরি করে
- উচ্চ বেতনের চাকরি
- পেশাদার সেবা
- বড় ধরনের ইলেকট্রনিক্স ব্যবসা
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
- ট্রাভেল এজেন্সি ও ট্যুর অপারেটর
- রপ্তানিমুখী ব্যবসা
- সফটওয়্যার বা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট ও বিক্রয়
- বড় মাপের লাভজনক ব্যবসা
উপরোক্ত উপায়ে আপনি মাসে 5 লক্ষ টাকায় বেশি ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনি
ধৈর্য ধরে উপরোক্ত উপায় গুলোর মধ্যে যেখানে একটি নিয়ে কাজ করা শুরু করেন
তাহলে অবশ্যই সফলতা অর্জন করবেন।
ধৈর্য ধরে উপরোক্ত উপায় গুলোর মধ্যে যেখানে একটি নিয়ে কাজ করা শুরু করেন
তাহলে অবশ্যই সফলতা অর্জন করবেন।
এখানে আপনি রাতারাতি কোনভাবেই লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন না, অর্থাৎ রাত
রাতারাতি বড়লোক হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধরে এবং পরিশ্রম
করে কাজ করে এগিয়ে যেতে হবে। এবার চলুন উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য
জানা যাক।
রাতারাতি বড়লোক হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধরে এবং পরিশ্রম
করে কাজ করে এগিয়ে যেতে হবে। এবার চলুন উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য
জানা যাক।
১. রিয়েল এস্টেট বিজনেস
আপনার যদি প্রচুর অর্থ সম্পদ থেকে থাকে তাহলে আপনি এই উপায়টিতে সহজেই প্রতি
মাসে পাঁচ লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। কারণ এখানে রিয়েল এস্টেট
বিজনেসে প্রচুর টাকা ইনভেস্ট করতে হয় তারপরেই ইনকাম হয়।
মাসে পাঁচ লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। কারণ এখানে রিয়েল এস্টেট
বিজনেসে প্রচুর টাকা ইনভেস্ট করতে হয় তারপরেই ইনকাম হয়।
রিয়েল এস্টেট বিজনেস মূলত হল বিভিন্ন ধরনের প্রপার্টি কেনাবেচা
করা, প্রপার্টি ক্রয় করে ভাড়া দেওয়া। তাছাড়া বড় বড় বিল্ডিং বানিয়ে
ফ্লাট বিক্রি করা। এগুলো সবগুলোই রিয়েল স্টেট বিজনেস এর অন্তর্ভুক্ত।
করা, প্রপার্টি ক্রয় করে ভাড়া দেওয়া। তাছাড়া বড় বড় বিল্ডিং বানিয়ে
ফ্লাট বিক্রি করা। এগুলো সবগুলোই রিয়েল স্টেট বিজনেস এর অন্তর্ভুক্ত।
রিয়েল এস্টেট বিজনেস শুরু করলে আপনি প্রতিমাস অর্থাৎ প্রতি বছরে বড় অংকের
টাকা আয় করতে পারবেন। রিয়েল এস্টেট বিজনেস করে যদি সফলভাবে লক্ষ টাকা
প্রতি মাসে আয় করতে চান সেক্ষেত্রে প্রপার্টি কেনাবেচা শুরু করুন অথবা হাই
প্রোফাইল বিল্ডিং বানিয়ে ফ্ল্যাট ভাড়া দেওয়া শুরু করুন।
টাকা আয় করতে পারবেন। রিয়েল এস্টেট বিজনেস করে যদি সফলভাবে লক্ষ টাকা
প্রতি মাসে আয় করতে চান সেক্ষেত্রে প্রপার্টি কেনাবেচা শুরু করুন অথবা হাই
প্রোফাইল বিল্ডিং বানিয়ে ফ্ল্যাট ভাড়া দেওয়া শুরু করুন।
বর্তমানে অনেকেই এই ব্যবসাটি শুরু করেছে। তারা মূলত ১০ থেকে ২০ তলা বিল্ডিং
তৈরি করছে এবং সেখানে ফ্ল্যাট ভাড়া দিচ্ছে। আর প্রতিটি ফ্ল্যাটের ভাড়া
বর্তমানে ২০ থেকে ২৫ হাজার। আর আমার জানামতে ১০ তলা ভবনে আনুমানিক ২০ থেকে
২৫ টি ফ্লাট থাকে।
তৈরি করছে এবং সেখানে ফ্ল্যাট ভাড়া দিচ্ছে। আর প্রতিটি ফ্ল্যাটের ভাড়া
বর্তমানে ২০ থেকে ২৫ হাজার। আর আমার জানামতে ১০ তলা ভবনে আনুমানিক ২০ থেকে
২৫ টি ফ্লাট থাকে।
আর প্রতিটি ফ্ল্যাটের ভাড়া যদি ২৫ হাজার হয়ে থাকে তাহলে মাস শেষে আপনার
ইনকাম হবে ২৫×২০= ৫০০০০০ টাকা।
ইনকাম হবে ২৫×২০= ৫০০০০০ টাকা।
অর্থাৎ পাঁচ লক্ষ টাকা ইনকাম হচ্ছে। তাহলে বুঝতে পারছেন কেন তারা বড় বড়
বিল্ডিং বানিয়ে ভাড়া দিয়ে রিয়েল এস্টেট বিজনেস করছে। এভাবে
তারা বিভিন্ন জায়গায় বড় হলেও ইমারত ও বিল্ডিং বানিয়ে ভাড়া দেওয়ার
মাধ্যমে মাসে কমপক্ষে ১০ লক্ষ টাকারও বেশি ইনকাম করে ফেলছে।
বিল্ডিং বানিয়ে ভাড়া দিয়ে রিয়েল এস্টেট বিজনেস করছে। এভাবে
তারা বিভিন্ন জায়গায় বড় হলেও ইমারত ও বিল্ডিং বানিয়ে ভাড়া দেওয়ার
মাধ্যমে মাসে কমপক্ষে ১০ লক্ষ টাকারও বেশি ইনকাম করে ফেলছে।
তাহলে আপনিও আজকে থেকে শুরু করুন। যদি আপনার ইনভেস্ট করার আর্থিক সামর্থ্য থাকে
তাহলেই এই উপায়টি সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করুন, অবশ্যই ইনকাম করতে পারবেন।
তাহলেই এই উপায়টি সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করুন, অবশ্যই ইনকাম করতে পারবেন।
২. স্টক মার্কেট এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি
যদি আপনি বিনিয়োগ করে মাসে লক্ষ টাকা উপার্জন করার চিন্তা করে থাকেন, সে
ক্ষেত্রে বলবো আপনি অনলাইনে ট্রেডিং করা শুরু করুন। তবে ট্রেডিং করতে হলে
বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান থাকা অবশ্যক।
ক্ষেত্রে বলবো আপনি অনলাইনে ট্রেডিং করা শুরু করুন। তবে ট্রেডিং করতে হলে
বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান থাকা অবশ্যক।
বিশেষ করে ট্রেডিং সম্পর্কে জানা এবং ট্রেডিং কিভাবে করতে হয় সে সম্পর্কে
জানতে হবে। আর যদি আপনি দক্ষ হয়ে থাকেন এই সেক্টরে তাহলে অবশ্যই অনলাইন
ট্রেডিং করে ভার্চুয়াল করে কেনাবেচা করে ইনকাম করতে পারবেন।
জানতে হবে। আর যদি আপনি দক্ষ হয়ে থাকেন এই সেক্টরে তাহলে অবশ্যই অনলাইন
ট্রেডিং করে ভার্চুয়াল করে কেনাবেচা করে ইনকাম করতে পারবেন।
ট্রেডিং করে মাসে 5 লক্ষ টাকা উপার্জন করতে হলে অবশ্যই আপনাকে কমপক্ষে দুই থেকে
তিন লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। যাদের বিনিয়োগ করার সক্ষমতা রয়েছে তারাই এই
উপায়টি ইনকাম করতে পারেন। তবে ট্রেডিং সেক্টরে ঝুঁকি রয়েছে।
তিন লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। যাদের বিনিয়োগ করার সক্ষমতা রয়েছে তারাই এই
উপায়টি ইনকাম করতে পারেন। তবে ট্রেডিং সেক্টরে ঝুঁকি রয়েছে।
সঠিকভাবে না জ্ঞান থাকলে ট্রেডিং করে মুনাফা অর্জন করতে পারবেন না বরং আপনার লস
হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। তাই সর্বপ্রথম বলবো সঠিকভাবে জ্ঞান অর্জন করুন এবং বেশি
বেশি প্র্যাকটিস করে ট্রেডিং শিখুন।তাহলেই মাসে লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন।
হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। তাই সর্বপ্রথম বলবো সঠিকভাবে জ্ঞান অর্জন করুন এবং বেশি
বেশি প্র্যাকটিস করে ট্রেডিং শিখুন।তাহলেই মাসে লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন।
৩. ব্লগিং ও অ্যাডসেন্স
নিজের একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট খুলে সেখানে নির্দিষ্ট বিষয়ে মানসম্মত ও তথ্যবহুল
কনটেন্ট লিখে ইনকাম করা শুরু করতে পারেন। এখানে আপনি সরাসরি গুগল এডসেন্স
সহ অন্যান্য বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে আয় করতে
পারবেন।
কনটেন্ট লিখে ইনকাম করা শুরু করতে পারেন। এখানে আপনি সরাসরি গুগল এডসেন্স
সহ অন্যান্য বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে আয় করতে
পারবেন।
তবে সবচেয়ে বেশি ইনকাম করতে চাইলে
গুগল এডসেন্স এর
বিজ্ঞাপন দেখাতে পারেন। আপনি ব্লগিং ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন
দেখিয়ে প্রতিমাসেই লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
গুগল এডসেন্স এর
বিজ্ঞাপন দেখাতে পারেন। আপনি ব্লগিং ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন
দেখিয়ে প্রতিমাসেই লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
এক্ষেত্রে আপনার ব্লগিং সাইটটি একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে হতে হবে এবং প্রতিনিয়ত
কনটেন্ট লিখে পাবলিশ করতে হবে। আপনি যদি নিয়মিত ব্লগিং কনটেন্ট লিখে
ওয়েবসাইটে প্রচুর ট্রাফিক আনতে পারেন তাহলে নিঃসন্দেহে মাসে 5 লক্ষ টাকার বেশি
উপার্জন করতে পারবেন।
কনটেন্ট লিখে পাবলিশ করতে হবে। আপনি যদি নিয়মিত ব্লগিং কনটেন্ট লিখে
ওয়েবসাইটে প্রচুর ট্রাফিক আনতে পারেন তাহলে নিঃসন্দেহে মাসে 5 লক্ষ টাকার বেশি
উপার্জন করতে পারবেন।
আমাদের দেশে অনেক স্টুডেন্টরাই বর্তমানে ব্লগিং করে মাসের লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম
করছেন। যদি আপনি সত্যিকার অর্থে ব্লগিং থেকে টাকা উপার্জন করতে চান, সে
ক্ষেত্রে ইংরেজিতে কনটেন্ট লেখালেখি করে ব্লগিং শুরু করুন।
করছেন। যদি আপনি সত্যিকার অর্থে ব্লগিং থেকে টাকা উপার্জন করতে চান, সে
ক্ষেত্রে ইংরেজিতে কনটেন্ট লেখালেখি করে ব্লগিং শুরু করুন।
কারণ ইংরেজি কনটেন্টে প্রচুর সিপিএম থাকে এবং সেখান থেকে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে বেশি
টাকা ইনকাম হয়। তাই আপনার যদি ইংরেজি ভাষাতে প্রচুর জ্ঞান থাকে এবং আপনি
যদি ইংরেজি ভাষাতে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে ইংরেজিতেই কনটেন্ট লেখা শুরু করুন
মাসে সহজেই ৫ লক্ষ টাকা উপার্জন করে ফেলতে পারবেন।
টাকা ইনকাম হয়। তাই আপনার যদি ইংরেজি ভাষাতে প্রচুর জ্ঞান থাকে এবং আপনি
যদি ইংরেজি ভাষাতে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে ইংরেজিতেই কনটেন্ট লেখা শুরু করুন
মাসে সহজেই ৫ লক্ষ টাকা উপার্জন করে ফেলতে পারবেন।
৪. ফ্রিল্যান্সিং
যদি চাকরি না করে মাসে লক্ষ টাকা উপার্জন করার চিন্তা ভাবনা করে থাকেন সে
ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরকে বেছে নিন। কারণ ফ্রিল্যান্সিং করলে
প্রচুর অর্থ ইনকাম করা যায়। বেশিরভাগ মানুষের এখন ঘরে বসে কম্পিউটারে
ফ্রিল্যান্সিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতি মাসে ইনকাম করছে।
ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরকে বেছে নিন। কারণ ফ্রিল্যান্সিং করলে
প্রচুর অর্থ ইনকাম করা যায়। বেশিরভাগ মানুষের এখন ঘরে বসে কম্পিউটারে
ফ্রিল্যান্সিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতি মাসে ইনকাম করছে।
ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলোর ডিমান্ড বর্তমান সময়ে অনেক বেশি। বিশেষ করে
ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে বিদেশীরা বিভিন্ন ধরনের কাজ প্রদান করে থাকে সেখানে
আপনি সেই কাজগুলো কমপ্লিট করে দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা পর্যন্ত চার্জ করতে
পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে বিদেশীরা বিভিন্ন ধরনের কাজ প্রদান করে থাকে সেখানে
আপনি সেই কাজগুলো কমপ্লিট করে দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা পর্যন্ত চার্জ করতে
পারেন।
তারা বড় বড় ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো দিয়ে থাকে, যেগুলো আপনি ঘরে বসে
কমপ্লিট করে দিয়ে একটি মাত্র কাজ করেই লক্ষ টাকা পেমেন্ট নিতে
পারেন। ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা, আপনি এটি যে কোন সময়ে শুরু করতে
পারেন।
কমপ্লিট করে দিয়ে একটি মাত্র কাজ করেই লক্ষ টাকা পেমেন্ট নিতে
পারেন। ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা, আপনি এটি যে কোন সময়ে শুরু করতে
পারেন।
তবে এক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে যদি আপনার প্রচুর দক্ষতা থাকে তাহলেই
উপার্জন করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর কিছু ডিমান্ডেবল ও চাহিদা সম্পন্ন কাজ
রয়েছে যেমনঃ
উপার্জন করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর কিছু ডিমান্ডেবল ও চাহিদা সম্পন্ন কাজ
রয়েছে যেমনঃ
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট
- কন্টেন্ট রাইটিং
- ভিডিও এডিটিং
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- এসইও
- ফেসবুক মার্কেটিং
উপরোক্ত কাজগুলো শিখি আপনি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে একাউন্ট খুলে বিদেশী
গ্রাহকদের সেবা দিতে পারেন। তাদেরকে সার্ভিস দিয়ে প্রতি মাসেই লাখ লাখ টাকা
ইনকাম করতে পারেন।
গ্রাহকদের সেবা দিতে পারেন। তাদেরকে সার্ভিস দিয়ে প্রতি মাসেই লাখ লাখ টাকা
ইনকাম করতে পারেন।
৫. স্কিল ভিত্তিক অনলাইন কোর্স তৈরি করে
কিছু স্কিল ভিত্তিক অনলাইন কোর্স রয়েছে যেগুলো তৈরি করার মাধ্যমে আপনি লক্ষ
লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই ধরনের অনলাইন কোর্স গুলো দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে
বিক্রি করা যায় এবং সেখান থেকে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা যায়।
লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই ধরনের অনলাইন কোর্স গুলো দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে
বিক্রি করা যায় এবং সেখান থেকে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা যায়।
এ কারণে আমি বলছি আপনার যদি কোন বিশেষ বিষয়ে দক্ষতা থাকে তাহলে সেই বিষয়টি
নিয়ে আকর্ষণীয় এক্সক্লুসিভ অনলাইন কোর্স তৈরি করুন। কোর্সটি নিয়ে
এমনভাবে ভিডিও তৈরি করুন যাতে দর্শকরা আকৃষ্ট হয়। মূল কথা আকর্ষণীয় ভাবে
কোর্সটি সাজান এবং কোর্স ভিডিও তৈরি করুন।
নিয়ে আকর্ষণীয় এক্সক্লুসিভ অনলাইন কোর্স তৈরি করুন। কোর্সটি নিয়ে
এমনভাবে ভিডিও তৈরি করুন যাতে দর্শকরা আকৃষ্ট হয়। মূল কথা আকর্ষণীয় ভাবে
কোর্সটি সাজান এবং কোর্স ভিডিও তৈরি করুন।
বর্তমানে কিছু জনপ্রিয় কোর্স রয়েছে যেগুলো অনলাইনে খুবই বিক্রি হয়
যেমনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স ,ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ,কনটেন্ট রাইটিং
কোর্স ,পড়ালেখার বিষয় ভিত্তিক কোর্স , গ্রাফিক্স ডিজাইন ,ভিডিও এডিটিং ,ড্রপ
শিপিং কোর্স ও ইউটিউব মার্কেটিং কোর্স ইত্যাদি।
যেমনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স ,ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ,কনটেন্ট রাইটিং
কোর্স ,পড়ালেখার বিষয় ভিত্তিক কোর্স , গ্রাফিক্স ডিজাইন ,ভিডিও এডিটিং ,ড্রপ
শিপিং কোর্স ও ইউটিউব মার্কেটিং কোর্স ইত্যাদি।
এই সকল কোর্স গুলোর চাহিদা বর্তমানে খুবই বেশি। অনলাইনে মানুষ এই টাইপের কোর্স
গুলো বেশি ক্রয় করে থাকে। আপনি আকর্ষণীয় ভাবে কোর্সগুলো তৈরি করুন এবং
বেশি বেশি মার্কেটিং করুন।
গুলো বেশি ক্রয় করে থাকে। আপনি আকর্ষণীয় ভাবে কোর্সগুলো তৈরি করুন এবং
বেশি বেশি মার্কেটিং করুন।
দর্শকদের সামনে সঠিকভাবে উপস্থাপন করুন তাহলেই দীর্ঘদিন ধরে এই টাইপের
কোর্সগুলো বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। কোর্স তৈরি
করে প্রথম দিকে আপনাকে অধিক পরিশ্রম করে মার্কেটিং কাজ করতে হবে, ভিডিও বানিয়ে
দর্শকদের জানাতে হবে। এ
কোর্সগুলো বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। কোর্স তৈরি
করে প্রথম দিকে আপনাকে অধিক পরিশ্রম করে মার্কেটিং কাজ করতে হবে, ভিডিও বানিয়ে
দর্শকদের জানাতে হবে। এ
জন্য প্রথমে কোর্স তৈরি করুন আর এই কাজগুলো করা শুরু করুন। ধৈর্য ধরে কাজ করে
এগিয়ে যান ইনশাল্লাহ সফল হতে পারবেন।
এগিয়ে যান ইনশাল্লাহ সফল হতে পারবেন।
৬. উচ্চ বেতনের চাকরি
বেতনে চাকরি করেও আপনি মাসে ৫ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে
পারবেন। এক্ষেত্রে প্রথম সারির দেশীয় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোতে উচ্চ পদে
চাকরি করতে হবে। তার জন্য আপনার দরকার হবে প্রচুর জ্ঞান এবং দক্ষতা। বিশেষ করে
পড়াশোনা বিষয়ে অধিক জ্ঞান থাকা অবশ্যক।
পারবেন। এক্ষেত্রে প্রথম সারির দেশীয় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোতে উচ্চ পদে
চাকরি করতে হবে। তার জন্য আপনার দরকার হবে প্রচুর জ্ঞান এবং দক্ষতা। বিশেষ করে
পড়াশোনা বিষয়ে অধিক জ্ঞান থাকা অবশ্যক।
পাশাপাশি আপনার পড়ালেখার ডিগ্রি থাকতে হবে। আপনি বড় বড়
কোম্পানিতে ডেটা সায়েন্টিস্ট, সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, প্রজেক্ট
ম্যানেজার ইত্যাদি উচ্চ পদে চাকরি করে মাসে ৫ লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করতে
পারেন।
কোম্পানিতে ডেটা সায়েন্টিস্ট, সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, প্রজেক্ট
ম্যানেজার ইত্যাদি উচ্চ পদে চাকরি করে মাসে ৫ লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করতে
পারেন।
এখন অনেকে প্রশ্ন করেন কোন ধরনের কোম্পানিতে এত উচ্চ বেতনের চাকরি পাওয়া
যায়। আপনারা সাধারণত বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে এত উচ্চ বেতনের চাকরি
করতে পারবেন। পাশাপাশি বেসরকারি কোম্পানিতেও লক্ষ টাকা বেতনের চাকরি
পাওয়া সম্ভব।
যায়। আপনারা সাধারণত বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে এত উচ্চ বেতনের চাকরি
করতে পারবেন। পাশাপাশি বেসরকারি কোম্পানিতেও লক্ষ টাকা বেতনের চাকরি
পাওয়া সম্ভব।
সরকারি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উচ্চ পদে চাকরি পেলে আপনি মাসে 5 লক্ষ টাকার
বেশি বেতন পেতে পারেন। তাছাড়াও বাংলাদেশের বড় বড় মাল্টিন্যাশনাল
কোম্পানিতে উচ্চপদে যদি চাকরি করতে পারেন তাহলে লক্ষ লক্ষ টাকা মাসে বেতন
পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
বেশি বেতন পেতে পারেন। তাছাড়াও বাংলাদেশের বড় বড় মাল্টিন্যাশনাল
কোম্পানিতে উচ্চপদে যদি চাকরি করতে পারেন তাহলে লক্ষ লক্ষ টাকা মাসে বেতন
পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
বিশেষ করে বাংলাদেশে অন্যতম কোম্পানিগুলো হলোঃ প্রাণ কোম্পানি , স্কয়ার
লিমিটেড ইত্যাদি।এছাড়াও আরো কোম্পানি থাকতে পারে যেখানে বেশি বেতন দেওয়া
হয়।সকলকে বলবো ভালোভাবে পড়াশোনা করুন উচ্চ ডিগ্রী নিয়ে উচ্চ বেতনে চাকরি করে
ইনকাম করুন।
লিমিটেড ইত্যাদি।এছাড়াও আরো কোম্পানি থাকতে পারে যেখানে বেশি বেতন দেওয়া
হয়।সকলকে বলবো ভালোভাবে পড়াশোনা করুন উচ্চ ডিগ্রী নিয়ে উচ্চ বেতনে চাকরি করে
ইনকাম করুন।
৭. ই-কমার্স অনলাইন বিজনেস
অনলাইনে ই-কমার্স বিজনেস খুলেও আপনি মাসে লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করে ফেলতে
পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে নিজস্ব একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট খুলতে হবে। পাশাপাশি
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান খুলে সেখানে প্রচুর প্রোডাক্ট মজুদ রাখতে হবে।
পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে নিজস্ব একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট খুলতে হবে। পাশাপাশি
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান খুলে সেখানে প্রচুর প্রোডাক্ট মজুদ রাখতে হবে।
বর্তমানে অনেকেই ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকা উপার্জন
করছে। যেমন ধরুন দারাজ ই-কমার্স প্রতিষ্টান প্রতি মাসে প্রোডাক্ট বিক্রি করে ১০
থেকে ২০ লাখ টাকার বেশি ইনকাম করছে। তাহলে আপনি কেন পারবেন না, আপনি
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে পারেন।
করছে। যেমন ধরুন দারাজ ই-কমার্স প্রতিষ্টান প্রতি মাসে প্রোডাক্ট বিক্রি করে ১০
থেকে ২০ লাখ টাকার বেশি ইনকাম করছে। তাহলে আপনি কেন পারবেন না, আপনি
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে পারেন।
এক্ষেত্রে আপনার কিছু বিনিয়োগের প্রয়োজন রয়েছে। তবে প্রথম দিকে হয়তো ই
কমার্স প্রতিষ্ঠান খুললে বেশি ইনকাম হবে না, ধীরে ধীরে পরিশ্রম করে জনপ্রিয়তা
বাড়ালে এবং মানুষের বিশ্বাস অর্জন করলে সহজেই ই-কমার্স ওয়েবসাইট খুলে এবং
প্রতিষ্ঠান দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ইন্টারন্যাশনাল প্রোডাক্ট বিক্রি করে মাসে
লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
কমার্স প্রতিষ্ঠান খুললে বেশি ইনকাম হবে না, ধীরে ধীরে পরিশ্রম করে জনপ্রিয়তা
বাড়ালে এবং মানুষের বিশ্বাস অর্জন করলে সহজেই ই-কমার্স ওয়েবসাইট খুলে এবং
প্রতিষ্ঠান দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ইন্টারন্যাশনাল প্রোডাক্ট বিক্রি করে মাসে
লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ই-কমার্স ওয়েবসাইট খুলে সেখানে আকর্ষণীয় প্রোডাক্টগুলো লিস্টিং করুন,
প্রথমদিকে ডিসকাউন্টে প্রোডাক্ট বিক্রি করবেন। গ্রাহকদের সাথে অনলাইনে ভালোভাবে
সাপোর্ট দেবেন।
প্রথমদিকে ডিসকাউন্টে প্রোডাক্ট বিক্রি করবেন। গ্রাহকদের সাথে অনলাইনে ভালোভাবে
সাপোর্ট দেবেন।
পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়ে খেয়াল রেখে পরিশ্রম করে যান নিশ্চয়ই সফল হতে
পারবেন। এই উপায়ে সহজেই মাসে ৫ লক্ষ টাকা ইনকাম করা যায়।
পারবেন। এই উপায়ে সহজেই মাসে ৫ লক্ষ টাকা ইনকাম করা যায়।
৮. বড় ধরনের ইলেকট্রনিক্স ব্যবসা
মাসে ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করার অন্যতম কার্যকরী উপায় হল
ইলেকট্রনিক ব্যবসা শুরু করা। প্রিয় দর্শক বন্ধুরা আপনারা কি জানেন
ইলেকট্রনিক্স ব্যবসাতে প্রচুর মুনাফা অর্জন করা যায়। সামান্য একটি ৫ টাকার
ইলেকট্রনিক্স আইটেম ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি করা যায়।
ইলেকট্রনিক ব্যবসা শুরু করা। প্রিয় দর্শক বন্ধুরা আপনারা কি জানেন
ইলেকট্রনিক্স ব্যবসাতে প্রচুর মুনাফা অর্জন করা যায়। সামান্য একটি ৫ টাকার
ইলেকট্রনিক্স আইটেম ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি করা যায়।
তাহলে বুঝতে পারছেন ইলেকট্রনিক্স ব্যবসা করে আসলে কত টাকা আয় করা
সম্ভব। এখানে ইলেকট্রনিক্স আইটেমগুলোতে তিন থেকে চার গুণ বেশি লাভ করা
যায়। যার কারণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই ব্যবসাটি সকলেই পছন্দ করছে এবং এই
ব্যবসাটি শুরু করে প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করছে।
সম্ভব। এখানে ইলেকট্রনিক্স আইটেমগুলোতে তিন থেকে চার গুণ বেশি লাভ করা
যায়। যার কারণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই ব্যবসাটি সকলেই পছন্দ করছে এবং এই
ব্যবসাটি শুরু করে প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করছে।
ইলেকট্রনিক্স ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রচুর ইনভেসমেন্ট বা বিনিয়োগের
প্রয়োজন। জনসমাগম ও বাজারে এলাকায় বড় একটি দোকান ভাড়া নিন এবং সেখানে
সকল ধরনের ইলেকট্রনিক্স আইটেমগুলো মজুদ রাখুন।
প্রয়োজন। জনসমাগম ও বাজারে এলাকায় বড় একটি দোকান ভাড়া নিন এবং সেখানে
সকল ধরনের ইলেকট্রনিক্স আইটেমগুলো মজুদ রাখুন।
অফলাইনে দোকানের মাধ্যমে ইলেকট্রনিক্স আইটেম গুলো বিক্রয় করুন এবং পাশাপাশি
অনলাইন এর মাধ্যমেও ডেলিভারি করে ইনকাম করার চেষ্টা করুন। আপনি দুই মাধ্যম
থেকেই ইনকাম করতে পারছেন। যার ফলে আপনার জন্য লক্ষ টাকা ইনকাম করা সহজ
হবে।
অনলাইন এর মাধ্যমেও ডেলিভারি করে ইনকাম করার চেষ্টা করুন। আপনি দুই মাধ্যম
থেকেই ইনকাম করতে পারছেন। যার ফলে আপনার জন্য লক্ষ টাকা ইনকাম করা সহজ
হবে।
৯. রপ্তানিমুখী ব্যবসা
স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত পণ্য (যেমনঃ তৈরি পোশাক, পাটজাত পণ্য, চামড়াজাত পণ্য,
হস্তশিল্প, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য) আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি করে প্রচুর
বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব। আপনারা জানেন বৈদেশিক মুদ্রার দাম
বাংলাদেশে অনেক বেশি।
হস্তশিল্প, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য) আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি করে প্রচুর
বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব। আপনারা জানেন বৈদেশিক মুদ্রার দাম
বাংলাদেশে অনেক বেশি।
রপ্তানি মুখী ব্যবসা করার জন্য কিছু বিষয় জ্ঞান থাকতে হয়। বিশেষ
করে আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা জানা , গুণগত মান বজায় রাখা ও রপ্তানি
প্রক্রিয়া ইত্যাদি। উপরোক্ত বিষয়গুলো সঠিকভাবে জানলেই রপ্তানি মুখী
ব্যবসা করে অনেক বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে বাংলাদেশি টাকায় অনেক টাকা
ইনকাম করা সম্ভব।
করে আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা জানা , গুণগত মান বজায় রাখা ও রপ্তানি
প্রক্রিয়া ইত্যাদি। উপরোক্ত বিষয়গুলো সঠিকভাবে জানলেই রপ্তানি মুখী
ব্যবসা করে অনেক বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে বাংলাদেশি টাকায় অনেক টাকা
ইনকাম করা সম্ভব।
কিন্তু এক্ষেত্রে একটা বিষয় রয়েছে আর সেটি হল রপ্তানি মুক্তি ব্যবসা করতে হলে
প্রচুর ইনভেসমেন্ট এবং বিনিয়োগের প্রয়োজন রয়েছে। যাদের প্রচুর অর্থ
সম্পদ রয়েছে তারা এই উপায়টি সঠিকভাবে অনুসরণ করে মাসে লক্ষ টাকা আয় করার দার
প্রান্তে পৌঁছাতে পারেন।
প্রচুর ইনভেসমেন্ট এবং বিনিয়োগের প্রয়োজন রয়েছে। যাদের প্রচুর অর্থ
সম্পদ রয়েছে তারা এই উপায়টি সঠিকভাবে অনুসরণ করে মাসে লক্ষ টাকা আয় করার দার
প্রান্তে পৌঁছাতে পারেন।
১০. সফটওয়্যার বা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট
এটি মূলত ফ্রিল্যান্সিং এর একটি খুবই জনপ্রিয় কাজ। যদি আপনার প্রোগ্রামিং
সেক্টরে বিশেষ দক্ষতা থাকে তাহলেই আপনি সফটওয়্যার তৈরি করতে পারবেন এবং
ডেভেলপমেন্ট করতে পারবেন। এছাড়াও কোডিং সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞান থাকলে এবং
কোডিং এ দক্ষতা থাকলেই আপনি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট করতে
পারবেন।
সেক্টরে বিশেষ দক্ষতা থাকে তাহলেই আপনি সফটওয়্যার তৈরি করতে পারবেন এবং
ডেভেলপমেন্ট করতে পারবেন। এছাড়াও কোডিং সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞান থাকলে এবং
কোডিং এ দক্ষতা থাকলেই আপনি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট করতে
পারবেন।
এই কাজগুলো করার মাধ্যমে আপনি ইন্টারন্যাশনাল ভাবে ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে
সার্ভিস দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে অধিক টাকা ইনকাম করতে
পারবেন। অনেকেই এই সেক্টরের কাজগুলো সার্ভিস দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং
প্লাটফর্ম থেকে প্রতি মাসে 5 থেকে 10 হাজার ডলার উপার্জন করছে।
সার্ভিস দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে অধিক টাকা ইনকাম করতে
পারবেন। অনেকেই এই সেক্টরের কাজগুলো সার্ভিস দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং
প্লাটফর্ম থেকে প্রতি মাসে 5 থেকে 10 হাজার ডলার উপার্জন করছে।
আর যা বাংলাদেশী টাকায় ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা। তাই আমার মতে আপনি এই কাজটি
সর্বপ্রথম শিখুন এবং ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে সার্ভিস দিয়ে আয় করার চেষ্টা
করুন।
সর্বপ্রথম শিখুন এবং ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে সার্ভিস দিয়ে আয় করার চেষ্টা
করুন।
উপসংহার – মাসে ৫ লক্ষ টাকা ইনকাম
পরিশেষে বলবো ধৈর্য পরিশ্রম ও নিষ্ঠা থাকলে অবশ্যই নিজের কাঙ্খিত লক্ষ্যে
পৌঁছানো সম্ভব। আপনার যদি কাঙ্খিত লক্ষ্যে মাসে ৫ লক্ষ টাকা আয় করা হয়ে
থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে সঠিক উপায় জেনে ধৈর্য ধরে কাজ করে এগিয়ে যেতে
হবে।
পৌঁছানো সম্ভব। আপনার যদি কাঙ্খিত লক্ষ্যে মাসে ৫ লক্ষ টাকা আয় করা হয়ে
থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে সঠিক উপায় জেনে ধৈর্য ধরে কাজ করে এগিয়ে যেতে
হবে।
প্রথমদিকে আপনাকে প্রচুর পরিশ্রম করা লাগতে পারে তবে অবশ্যই আপনি সফল হবেন।
কিন্তু একটা কথা মাথায় রাখুন মাসে 5 লক্ষ টাকা আয় করা কিন্তু সহজ কোনো বিষয়
নয়, মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে হলে নির্দিষ্ট কোন বিষয়ে দক্ষতা ও
অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
কিন্তু একটা কথা মাথায় রাখুন মাসে 5 লক্ষ টাকা আয় করা কিন্তু সহজ কোনো বিষয়
নয়, মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে হলে নির্দিষ্ট কোন বিষয়ে দক্ষতা ও
অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
মূল কথা আপনার স্কিল থাকলে আপনি লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। প্রথমে যেকোনো
ধরনের চাহিদা সম্পন্ন স্কিল অর্জন করুন এবং আমাদের দেখানো উপায় গুলো সম্পর্কে
ভালোভাবে জেনে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে আয় করার চেষ্টা করুন।
ধরনের চাহিদা সম্পন্ন স্কিল অর্জন করুন এবং আমাদের দেখানো উপায় গুলো সম্পর্কে
ভালোভাবে জেনে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে আয় করার চেষ্টা করুন।