মডেম কি ধরনের ডিভাইস? এই প্রশ্নটি নিয়ে আজকে পুরো আর্টিকেলটি বিস্তারিত আলোচনা
করা হবে।মডেম সাধারণত কম্পিউটারে আউটপুট এবং ইনপুট ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা
হয়। অনেকে আমরা মডেম ব্যবহার করে থাকি কিন্তু মডেম কি ধরনের ডিভাইস এবং এটি
দিয়ে কি কাজ করা যায় এই সম্পর্কে ভালোমতো জানিনা।
করা হবে।মডেম সাধারণত কম্পিউটারে আউটপুট এবং ইনপুট ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা
হয়। অনেকে আমরা মডেম ব্যবহার করে থাকি কিন্তু মডেম কি ধরনের ডিভাইস এবং এটি
দিয়ে কি কাজ করা যায় এই সম্পর্কে ভালোমতো জানিনা।
তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি
হতে যাচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।এছাড়াও স্ক্যানার কি ধরনের ডিভাইস এই প্রশ্নের
উত্তরটিও আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত দেওয়া হবে।
হতে যাচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।এছাড়াও স্ক্যানার কি ধরনের ডিভাইস এই প্রশ্নের
উত্তরটিও আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত দেওয়া হবে।
মডেম ব্যবহার করে আমরা কম্পিউটার বা ল্যাপটপে ইন্টারনেট সংযোগ করে
থাকি। তাছাড়াও স্ক্যানার ব্যবহার করে আমরা যেকোন ডকুমেন্টকে স্ক্যান করে
কম্পিউটারে ইনপুট দিয়ে ডিজিটাল কপিতে পরিণত করা হয়। তবে মডেম কি টাইপের ডিভাইস
হিসেবে কাজ করে এ বিষয়টি যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে
পড়ার অনুরোধ রইল,
থাকি। তাছাড়াও স্ক্যানার ব্যবহার করে আমরা যেকোন ডকুমেন্টকে স্ক্যান করে
কম্পিউটারে ইনপুট দিয়ে ডিজিটাল কপিতে পরিণত করা হয়। তবে মডেম কি টাইপের ডিভাইস
হিসেবে কাজ করে এ বিষয়টি যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে
পড়ার অনুরোধ রইল,
কারণ এই বিষয়টি নিয়ে পুরো আর্টিকেলে এ টু জেড আলোচনা করা হবে। পাশাপাশি
আরো অনেক ডিভাইস রয়েছে যেগুলো কম্পিউটারে ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস হিসেবে ব্যবহৃত
হয়। আমরা সেই ডিভাইস গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
আরো অনেক ডিভাইস রয়েছে যেগুলো কম্পিউটারে ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস হিসেবে ব্যবহৃত
হয়। আমরা সেই ডিভাইস গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
পোস্ট সূচিপত্র
বিবরণ
বর্তমানে সকলেই আমরা কমবেশি কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি। আপনারা হয়তো জানেন
কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়ার জন্য মডেম ব্যবহার করা হয়। এই মডেম
ব্যবহার করেই কম্পিউটারে আপনি ইন্টারনেট কানেকশন দিতে পারবেন।
কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়ার জন্য মডেম ব্যবহার করা হয়। এই মডেম
ব্যবহার করেই কম্পিউটারে আপনি ইন্টারনেট কানেকশন দিতে পারবেন।
তাছাড়াও কম্পিউটারে তথ্য ইনপুট দেওয়ার জন্য পেনড্রাইভ ব্যবহার করা হয়।
পাশাপাশি আমরা বিভিন্ন ডকুমেন্ট বা ফাইল স্ক্যান করে ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে
কম্পিউটারে ইনপুট দিয়ে থাকি। আর যেই ডিভাইসের সাহায্যে ফাইল বা ডকুমেন্ট স্ক্যান
করা হয় সেটিকে স্ক্যানার বলা হয়। তাহলে বুঝতে পারছেন কম্পিউটারে বিভিন্ন কাজের
জন্য বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস ব্যবহার করা যেতে পারে।
পাশাপাশি আমরা বিভিন্ন ডকুমেন্ট বা ফাইল স্ক্যান করে ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে
কম্পিউটারে ইনপুট দিয়ে থাকি। আর যেই ডিভাইসের সাহায্যে ফাইল বা ডকুমেন্ট স্ক্যান
করা হয় সেটিকে স্ক্যানার বলা হয়। তাহলে বুঝতে পারছেন কম্পিউটারে বিভিন্ন কাজের
জন্য বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রতিটি ডিভাইস ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে থাকে। মডেম কি ধরনের
ডিভাইস, এটি আউটপুট নাকি ইনপুট ডিভাইস এটি অনেকেই বুঝতে পারেন না। তাদের বোঝানোর
জন্য আমরা আর্টিকেলটিতে মডেম এবং ইনপুট আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য
জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।
ডিভাইস, এটি আউটপুট নাকি ইনপুট ডিভাইস এটি অনেকেই বুঝতে পারেন না। তাদের বোঝানোর
জন্য আমরা আর্টিকেলটিতে মডেম এবং ইনপুট আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য
জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।
মডেম কি ধরনের ডিভাইস
মডেম (Modem) একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস, যেখানে ডিভাইসটি প্রথমত এনালগ
সিগন্যালকে ডিজিটাল সিগনালে রূপান্তর করে থাকে।আপনি যদি কম্পিউটারে ইন্টারনেট
ব্যবহার করতে চান তাহলে মডেম ব্যবহার করতে হবে। মডেম ব্যবহার করেই
কম্পিউটারে ইন্টারনেট কানেকশন দেওয়া সম্ভব।
সিগন্যালকে ডিজিটাল সিগনালে রূপান্তর করে থাকে।আপনি যদি কম্পিউটারে ইন্টারনেট
ব্যবহার করতে চান তাহলে মডেম ব্যবহার করতে হবে। মডেম ব্যবহার করেই
কম্পিউটারে ইন্টারনেট কানেকশন দেওয়া সম্ভব।
আরো পড়ুনঃ
লুডু খেলে ইনকাম করার উপায়
লুডু খেলে ইনকাম করার উপায়
মডেম মূলত আউটপুট ও ইনপুট ডিভাইস। কারণ এই ডিভাইসটি একই সাথে ইনপুট ও আউটপুট
ডিভাইস হিসেবে কম্পিউটারে কাজ করে থাকে।মডেমের কাজ হল ডিজিটাল সিগন্যালকে
অ্যানালগ সিগন্যালে রূপান্তরিত করা। তাহলে বুঝতে পারলেন মডেম দুইভাবে কাজ করে
থাকে। অনেকেই আমরা কম্পিউটারে ইন্টারনেট কানেকশন দেওয়ার জন্য মডেম ব্যবহার করে
থাকি,
ডিভাইস হিসেবে কম্পিউটারে কাজ করে থাকে।মডেমের কাজ হল ডিজিটাল সিগন্যালকে
অ্যানালগ সিগন্যালে রূপান্তরিত করা। তাহলে বুঝতে পারলেন মডেম দুইভাবে কাজ করে
থাকে। অনেকেই আমরা কম্পিউটারে ইন্টারনেট কানেকশন দেওয়ার জন্য মডেম ব্যবহার করে
থাকি,
আরো পড়ুনঃ
২০ টাকা ডিপোজিট করে ইনকাম করার উপায়
২০ টাকা ডিপোজিট করে ইনকাম করার উপায়
সেক্ষেত্রে আপনারা হয়তো জানেন মডেম ব্যবহার করে ইন্টারনেট কানেকশন দেওয়ার জন্য
অবশ্যই মডেমে সিম ব্যবহার করতে হবে। মডেমে সিম ব্যবহার করে ইন্টারনেট কানেকশন
কম্পিউটারে দিতে হয়। অর্থাৎ বুঝতে পারলেন মডেম ব্যবহার করার জন্য আবার
মোবাইল সিমের প্রয়োজন হয়। মডেম ডিভাইসটি কম্পিউটারের মাঝে দ্বিমুখী সংযোগ
প্রদান করে থাকে।
অবশ্যই মডেমে সিম ব্যবহার করতে হবে। মডেমে সিম ব্যবহার করে ইন্টারনেট কানেকশন
কম্পিউটারে দিতে হয়। অর্থাৎ বুঝতে পারলেন মডেম ব্যবহার করার জন্য আবার
মোবাইল সিমের প্রয়োজন হয়। মডেম ডিভাইসটি কম্পিউটারের মাঝে দ্বিমুখী সংযোগ
প্রদান করে থাকে।
কারণ এটি কম্পিউটার থেকে তথ্য নিয়ে নেটওয়ার্কের পাঠায় এবং সেটি প্রসেসিং হয়ে
নেটওয়ার্ক থেকে তথ্য কম্পিউটারে ফিরে আসে। এজন্য মডেমকে ইনপুট ও আউটপুট
ডিভাইস বলা হয়ে থাকে। মডেম ডিভাইসটির সাহায্যে কম্পিউটারে ইন্টারনেট
কানেকশন দেওয়া যায়, যেখানে মডেম তখন ইনপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে।
নেটওয়ার্ক থেকে তথ্য কম্পিউটারে ফিরে আসে। এজন্য মডেমকে ইনপুট ও আউটপুট
ডিভাইস বলা হয়ে থাকে। মডেম ডিভাইসটির সাহায্যে কম্পিউটারে ইন্টারনেট
কানেকশন দেওয়া যায়, যেখানে মডেম তখন ইনপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে।
ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়ার ফলে কম্পিউটারে আমরা বিভিন্ন তথ্য অনুসন্ধান করতে পারি।
মডেমের সাহায্যে ইনপুট হিসেবে ইন্টারনেট সংযোগ কম্পিউটারে প্রদান করা হয় এবং সেই
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আউটপুট হিসেবে আমরা বিভিন্ন তথ্য পাই , আর এজন্য মডেম হলো
একটি ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস।
মডেমের সাহায্যে ইনপুট হিসেবে ইন্টারনেট সংযোগ কম্পিউটারে প্রদান করা হয় এবং সেই
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আউটপুট হিসেবে আমরা বিভিন্ন তথ্য পাই , আর এজন্য মডেম হলো
একটি ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস।
স্ক্যানার কি ধরনের ডিভাইস
আমরা সকলেই স্ক্যানার এর সাথে পরিচিত। স্ক্যানার ডিভাইসটি ব্যবহার করে যেকোন
এনালগ ডকুমেন্ট কে ডিজিটাল ডকুমেন্টে পরিণত করা যায়। অর্থাৎ স্ক্যানার
ব্যবহার করে যেকোন ডকুমেন্ট স্ক্যান করে সেই তথ্যগুলো কম্পিউটারে ইনপুট দেওয়া
যায়। বোঝার সুবিধার্থে মনে করুন আপনি একটি বই থেকে কিছু অংশ ডিজিটাল ফাইলে
রূপান্তর করতে চাচ্ছেন ,
এনালগ ডকুমেন্ট কে ডিজিটাল ডকুমেন্টে পরিণত করা যায়। অর্থাৎ স্ক্যানার
ব্যবহার করে যেকোন ডকুমেন্ট স্ক্যান করে সেই তথ্যগুলো কম্পিউটারে ইনপুট দেওয়া
যায়। বোঝার সুবিধার্থে মনে করুন আপনি একটি বই থেকে কিছু অংশ ডিজিটাল ফাইলে
রূপান্তর করতে চাচ্ছেন ,
তাহলে আপনাকে এখন স্ক্যানার ডিভাইস দিয়ে উক্ত বই থেকে অংশটি স্ক্যান করে
কম্পিউটারে ইনপুট দিতে হবে। তাহলে কম্পিউটার ওই অংশটি স্ক্যান করে ডিজিটাল ফাইলে
রূপান্তর করবে।যার ফলে আপনি বইয়ের সেই অংশটির তথ্য কম্পিউটারে ডিজিটাল
আকারে পেয়ে যাবেন।
কম্পিউটারে ইনপুট দিতে হবে। তাহলে কম্পিউটার ওই অংশটি স্ক্যান করে ডিজিটাল ফাইলে
রূপান্তর করবে।যার ফলে আপনি বইয়ের সেই অংশটির তথ্য কম্পিউটারে ডিজিটাল
আকারে পেয়ে যাবেন।
স্ক্যানার সাধারণত ইনপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে থাকে। কারণ স্ক্যানার ব্যবহার করে
কম্পিউটারে তথ্য ইনপুট দেওয়া যায়। আপনি যেকোন ছবি স্ক্যান করে সেটির তথ্যগুলো
কম্পিউটারে ইনপুট দিতে পারবেন।
কম্পিউটারে তথ্য ইনপুট দেওয়া যায়। আপনি যেকোন ছবি স্ক্যান করে সেটির তথ্যগুলো
কম্পিউটারে ইনপুট দিতে পারবেন।
স্ক্যানার এর সাহায্যে কোন ডকুমেন্ট বা ফাইল স্ক্যান করে কম্পিউটার ইনপুট দেওয়া
যায় এবং স্ক্যান্কৃত ফাইল কম্পিউটার তথ্য হিসেবে আমাদের সামনে
দেখায়। তাহলে এক্ষেত্রে বলতে পারি স্ক্যানার এক প্রকার ইনপুট ডিভাইস।
যায় এবং স্ক্যান্কৃত ফাইল কম্পিউটার তথ্য হিসেবে আমাদের সামনে
দেখায়। তাহলে এক্ষেত্রে বলতে পারি স্ক্যানার এক প্রকার ইনপুট ডিভাইস।
ইনপুট ডিভাইস কি | ৫ টি ইনপুট ডিভাইসের নাম
যে সকল ডিজিটাল ডিভাইস দ্বারা কম্পিউটারের তথ্য ইনপুট দেওয়া যায় তাদেরকে
ইনপুট ডিভাইস বলা হয়ে থাকে। বর্তমানে কম্পিউটারের জন্য অনেক ধরনের ইনপুট
ডিভাইস রয়েছে, যেগুলো ব্যবহার করে কম্পিউটারে আপনি বিভিন্নভাবে তথ্য ইনপুট দিতে
পারবেন। কম্পিউটারে তথ্য দেওয়া যাবে।কম্পিউটার সেই তথ্য গ্রহণ করে এবং সেই
অনুযায়ী কাজ করে থাকে। নিম্নে ইনপুট ডিভাইসের তালিকা দেওয়া হলঃ
ইনপুট ডিভাইস বলা হয়ে থাকে। বর্তমানে কম্পিউটারের জন্য অনেক ধরনের ইনপুট
ডিভাইস রয়েছে, যেগুলো ব্যবহার করে কম্পিউটারে আপনি বিভিন্নভাবে তথ্য ইনপুট দিতে
পারবেন। কম্পিউটারে তথ্য দেওয়া যাবে।কম্পিউটার সেই তথ্য গ্রহণ করে এবং সেই
অনুযায়ী কাজ করে থাকে। নিম্নে ইনপুট ডিভাইসের তালিকা দেওয়া হলঃ
- মাউস
- টাচ স্ক্রিন
- সেন্সর
- কিবোর্ড
- ওয়েবক্যাম
- মাইক্রোফোন
- ডিজিটাল ক্যামেরা
- স্ক্যানার
- টাচপ্যাড
- ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর
- ওসিআর
- ক্যামেরা
- জয়স্টিক
উল্লেখিত ডিভাইস ছাড়া আরো অনেক ধরনের ইনপুট ডিভাইস রয়েছে যা ব্যবহার করে
কম্পিউটারে তথ্য ইনপুট দেওয়া যায়। আর উল্লেখিত ডিভাইস গুলো কম্পিউটারে
ইনপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে। ইনপুট ডিভাইসের সাহায্যে কম্পিউটারে
যেকোন ডাটা বা ফাইল , শব্দ ও বিভিন্ন ধরনের চিহ্ন ইনপুট দেওয়া যায়।
কম্পিউটারে তথ্য ইনপুট দেওয়া যায়। আর উল্লেখিত ডিভাইস গুলো কম্পিউটারে
ইনপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে। ইনপুট ডিভাইসের সাহায্যে কম্পিউটারে
যেকোন ডাটা বা ফাইল , শব্দ ও বিভিন্ন ধরনের চিহ্ন ইনপুট দেওয়া যায়।
পেনড্রাইভ কি ধরনের ডিভাইস
পেনড্রাইভ আসলে কি ধরনের ডিভাইস এই প্রশ্নটি অনেকের মাথায় ঘুরপাক খেয়ে থাকে।
যদি প্রশ্নটির সঠিক উত্তর খুঁজে না পান তাহলে আজকের এই অংশটি ভাল করে পড়ুন।
কারণ আমার এখানে পেনড্রাইভ কি ধরনের ডিভাইস বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা
করব।
যদি প্রশ্নটির সঠিক উত্তর খুঁজে না পান তাহলে আজকের এই অংশটি ভাল করে পড়ুন।
কারণ আমার এখানে পেনড্রাইভ কি ধরনের ডিভাইস বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা
করব।
যার ফলে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন পেনড্রাইভ ইনপুট নাকি আউটপুট
ডিভাইস। পেনড্রাইভ এক ধরনের মেমোরি বা স্টোরেজ ডিভাইস যেখানে বিভিন্ন তথ্য
সংরক্ষণ করা ও ট্রান্সফার করা যায়।পেনড্রাইভ ডিভাইস ব্যবহার করে কম্পিউটারের
ডাটা ট্রান্সফার করা যায় এবং সংরক্ষণ করা যায়।
ডিভাইস। পেনড্রাইভ এক ধরনের মেমোরি বা স্টোরেজ ডিভাইস যেখানে বিভিন্ন তথ্য
সংরক্ষণ করা ও ট্রান্সফার করা যায়।পেনড্রাইভ ডিভাইস ব্যবহার করে কম্পিউটারের
ডাটা ট্রান্সফার করা যায় এবং সংরক্ষণ করা যায়।
প্রথমত পেনড্রাইভ ডিভাইসটি ব্যবহার করে আপনি কম্পিউটারের ডাটা ট্রান্সফার করতে
পারবেন।অর্থাৎ কোন তথ্য কম্পিউটারে ইনপুট দিতে পারবেন, সেক্ষেত্রের পেনড্রাইভকে
ইনপুট ডিভাইস বলা যেতে পারে।
পারবেন।অর্থাৎ কোন তথ্য কম্পিউটারে ইনপুট দিতে পারবেন, সেক্ষেত্রের পেনড্রাইভকে
ইনপুট ডিভাইস বলা যেতে পারে।
তাছাড়াও কম্পিউটারে কোন তথ্য বা আউটপুট ফাইল পেনড্রাইভে স্টোর করা যায়। যার
ফলে পেনড্রাইভকে আবার আউটপুট ডিভাইস বলা হয় । তাহলে এক্ষেত্রে বলা যায়
পেনড্রাইভ আউটপুট এবং ইনপুট দুইভাবে কাজ করে থাকে। সেক্ষেত্রে পেনড্রাইভ হল
আউটপুট এবং ইনপুট ডিভাইস।
ফলে পেনড্রাইভকে আবার আউটপুট ডিভাইস বলা হয় । তাহলে এক্ষেত্রে বলা যায়
পেনড্রাইভ আউটপুট এবং ইনপুট দুইভাবে কাজ করে থাকে। সেক্ষেত্রে পেনড্রাইভ হল
আউটপুট এবং ইনপুট ডিভাইস।
প্রিন্টার কি ধরনের ডিভাইস ?
প্রিন্টার ব্যবহার করে যেকোন ছবি বা তথ্য বা ফাইল প্রিন্ট করা যায়।
প্রিন্টার হল এক প্রকার আউটপুট ডিভাইস। এই ডিভাইসটি ব্যবহার করে আপনার
প্রয়োজনমতো যেকোন তথ্য বা ফাইল , ছবি প্রিন্ট করে ছাপাতে পারবেন। কম্পিউটার
ব্যবহার করে প্রিন্টারের সাহায্যে ছবি সহ যেকোন কিছু লেখা প্রিন্ট করতে
পারেন।
প্রিন্টার হল এক প্রকার আউটপুট ডিভাইস। এই ডিভাইসটি ব্যবহার করে আপনার
প্রয়োজনমতো যেকোন তথ্য বা ফাইল , ছবি প্রিন্ট করে ছাপাতে পারবেন। কম্পিউটার
ব্যবহার করে প্রিন্টারের সাহায্যে ছবি সহ যেকোন কিছু লেখা প্রিন্ট করতে
পারেন।
এটি আপনি হাতে কাগজের মাধ্যমে পাবেন। যার ফলে বলা যায় প্রিন্টার আউটপুট
ডিভাইস হিসেবে কাজ করে। প্রিন্টার যেহেতু কম্পিউটারে আপনার কমান্ড অনুযায়ী
যেকোন কিছু ছাপাতে পারে এবং আউটপুট হিসাবে প্রিন্ট করে দেয় এজন্য এটি আউটপুট
ডিভাইস।
ডিভাইস হিসেবে কাজ করে। প্রিন্টার যেহেতু কম্পিউটারে আপনার কমান্ড অনুযায়ী
যেকোন কিছু ছাপাতে পারে এবং আউটপুট হিসাবে প্রিন্ট করে দেয় এজন্য এটি আউটপুট
ডিভাইস।
মাউস কি ধরনের ডিভাইস?
মাউস হল ইনপুট ডিভাইস যার মাধ্যমে আপনারা কম্পিউটার স্ক্রিনে প্রদর্শিত যেকোনো
কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। কম্পিউটার স্কিনে মাউস ব্যবহার করে কোন কিছু
অবজেক্ট সিলেক্ট করে কার্য সম্পাদন করতে পারি। মূলত মাউসের একটি পয়েন্টার থাকে
যেটি সবসময় নড়াচড়া করা যায় এবং নড়াচড়া করে কোন কিছু সিলেক্ট বা নির্বাচন
করা যায়। এক্ষেত্র বলা যায় মাউস হল ইনপুট ডিভাইস।
কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। কম্পিউটার স্কিনে মাউস ব্যবহার করে কোন কিছু
অবজেক্ট সিলেক্ট করে কার্য সম্পাদন করতে পারি। মূলত মাউসের একটি পয়েন্টার থাকে
যেটি সবসময় নড়াচড়া করা যায় এবং নড়াচড়া করে কোন কিছু সিলেক্ট বা নির্বাচন
করা যায়। এক্ষেত্র বলা যায় মাউস হল ইনপুট ডিভাইস।
স্পিকার কি ধরনের ডিভাইস
স্পিকার মূলত এক ধরনের আউটপুট ডিভাইস। কারণ এটি যদি কম্পিউটারে ব্যবহার করা হয়
তাহলে কম্পিউটারের যেকোনো চলচ্চিত্র বা ভিডিও এর সাউন্ড আপনি স্পিকারের মাধ্যমে
শুনতে পারবেন।
তাহলে কম্পিউটারের যেকোনো চলচ্চিত্র বা ভিডিও এর সাউন্ড আপনি স্পিকারের মাধ্যমে
শুনতে পারবেন।
স্পিকার শব্দ আউটপুট করে অর্থাৎ বলতে গেলে স্পিকার শব্দ বা সাউন্ড তৈরি করে
আমাদের শোনায়। এই স্পিকার দিয়ে কোন তথ্য ইনপুট করা যায় না। মূলত স্পিকারের
সাহায্যে কম্পিউটারের তথ্য , শব্দ আউটপুট করা যায়।
আমাদের শোনায়। এই স্পিকার দিয়ে কোন তথ্য ইনপুট করা যায় না। মূলত স্পিকারের
সাহায্যে কম্পিউটারের তথ্য , শব্দ আউটপুট করা যায়।
মনিটর কি ধরনের ডিভাইস
মনিটর হল এক প্রকার দৃশ্যমান যন্ত্র যার সাহায্যে আমরা যেকোন কিছুর ছবি ,
চলচ্চিত্র দেখতে পাই। মনিটর যেহেতু আউটপুট হিসেবে ছবি , চলচ্চিত্র বা যেকোনো
কিছু দৃশ্যমান করে, সে ক্ষেত্রে এটি আউটপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে।
চলচ্চিত্র দেখতে পাই। মনিটর যেহেতু আউটপুট হিসেবে ছবি , চলচ্চিত্র বা যেকোনো
কিছু দৃশ্যমান করে, সে ক্ষেত্রে এটি আউটপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে।
মনিটর ব্যবহার করে কোন ইনপুটের কাজ করা যায় না। কারণ এটি শুধুমাত্র আপনার
দেওয়া কমান্ডের উপর নির্ভর করে আউটপুট প্রদান করবে। আর এজন্য আমরা বলতে পারি
মনিটর হল আউটপুট ডিভাইস।
দেওয়া কমান্ডের উপর নির্ভর করে আউটপুট প্রদান করবে। আর এজন্য আমরা বলতে পারি
মনিটর হল আউটপুট ডিভাইস।
স্ক্যানার একধরনের কি ডিভাইস?
স্ক্যানার এক ধরনের ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস। এর সাহায্যে বর্তমানে যেকোনো
প্রয়োজনে ডকুমেন্ট এর সফট কপি ট্রান্সফার করা যায় বা পাঠানো যায়।স্ক্যানার
এর মাধ্যমে যেই ডকুমেন্ট বা ফাইল আপনি স্ক্যান করতে যান তার উপর ক্যামেরাটি ধরে
রাখুন এবং আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট স্ক্যান হয়ে যাবে।
প্রয়োজনে ডকুমেন্ট এর সফট কপি ট্রান্সফার করা যায় বা পাঠানো যায়।স্ক্যানার
এর মাধ্যমে যেই ডকুমেন্ট বা ফাইল আপনি স্ক্যান করতে যান তার উপর ক্যামেরাটি ধরে
রাখুন এবং আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট স্ক্যান হয়ে যাবে।
স্ক্যানার ইনপুট নাকি আউটপুট ডিভাইস?
স্ক্যানার মূলত ইনপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে। কারণ স্ক্যানার ব্যবহার করে
যেকোনো ফাইল বা ডকুমেন্ট স্ক্যান করে কম্পিউটারে তথ্য ইনপুট দেওয়া যায়। এর
থেকে কোন আউটপুট পাওয়া যায় না বিধায় এটি ইনপুট ডিভাইস।
যেকোনো ফাইল বা ডকুমেন্ট স্ক্যান করে কম্পিউটারে তথ্য ইনপুট দেওয়া যায়। এর
থেকে কোন আউটপুট পাওয়া যায় না বিধায় এটি ইনপুট ডিভাইস।
সর্বশেষ কথা
মডেম ও পেনড্রাইভ কি ধরনের ডিভাইস? আর্টিকেলটি পড়ে আশা করছি বিস্তারিত
তথ্য জেনে গেছেন এবং বুঝে গেছেন মডেম কি ধরনের ডিভাইস। এছাড়া
আর্টিকেলটিতে ইনপুট ডিভাইসের নামের তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অর্থাৎ কোনগুলো
ডিভাইস কম্পিউটারে ইনপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে থাকে সেগুলো সম্পর্কে আলোচনা
করা হয়েছে।
তথ্য জেনে গেছেন এবং বুঝে গেছেন মডেম কি ধরনের ডিভাইস। এছাড়া
আর্টিকেলটিতে ইনপুট ডিভাইসের নামের তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অর্থাৎ কোনগুলো
ডিভাইস কম্পিউটারে ইনপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে থাকে সেগুলো সম্পর্কে আলোচনা
করা হয়েছে।
একটা কথা মনে রাখুন যেই ডিভাইসটি ব্যবহার করে কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনে তথ্য
ইনপুট দেওয়া যায় তাকে ইনপুট ডিভাইস বলে। আর যে ডিভাইসটি ব্যবহার করে
কম্পিউটার বা মোবাইল ফোন থেকে তথ্য আউটপুট পাওয়া যায় তাকে আউটপুট ডিভাইস বলা
হয়ে থাকে। আশা করছি ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস কি বিস্তারিত জানতে
পেরেছেন।
ইনপুট দেওয়া যায় তাকে ইনপুট ডিভাইস বলে। আর যে ডিভাইসটি ব্যবহার করে
কম্পিউটার বা মোবাইল ফোন থেকে তথ্য আউটপুট পাওয়া যায় তাকে আউটপুট ডিভাইস বলা
হয়ে থাকে। আশা করছি ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস কি বিস্তারিত জানতে
পেরেছেন।