বন্ধুরা আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি তারা সকলেই ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইসের নাম
শুনে এসেছি। এছাড়া অনেকেই পাঠ্য বইয়ের মাধ্যমে ইনপুট আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কে
জেনেছেন। তবে অনেকে আছে যারা ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইসের নাম জানে
না। তাদের জন্যই আমরা আজকের পুরো আর্টিকেলে ১০ টি আউটপুট ডিভাইসের নাম
ও ১০ টি ইনপুট ডিভাইসের নাম বাংলায় জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।
শুনে এসেছি। এছাড়া অনেকেই পাঠ্য বইয়ের মাধ্যমে ইনপুট আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কে
জেনেছেন। তবে অনেকে আছে যারা ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইসের নাম জানে
না। তাদের জন্যই আমরা আজকের পুরো আর্টিকেলে ১০ টি আউটপুট ডিভাইসের নাম
ও ১০ টি ইনপুট ডিভাইসের নাম বাংলায় জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।
কম্পিউটারে তথ্য ইনপুট দেওয়ার জন্য ইনপুট ডিভাইস ব্যবহার করা হয়, আর কম্পিউটার
থেকে তথ্য আউটপুট পাওয়ার জন্য সাধারণত আউটপুট ডিভাইস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে
কোনগুলো আউটপুট ডিভাইস এবং ইনপুট ডিভাইস সেগুলো জানার জন্য আর্টিকেলটি ধৈর্য
সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল।
থেকে তথ্য আউটপুট পাওয়ার জন্য সাধারণত আউটপুট ডিভাইস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে
কোনগুলো আউটপুট ডিভাইস এবং ইনপুট ডিভাইস সেগুলো জানার জন্য আর্টিকেলটি ধৈর্য
সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল।
.
বিবরণ – ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস
আমরা অনেকেই কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি। তবে একটা জিনিস খেয়াল করে দেখেছেন কি
কম্পিউটারে তথ্য প্রবেশ করার জন্য ইনপুট ডিভাইসের প্রয়োজন হয়। আপনি সরাসরি
কম্পিউটারে তথ্য প্রবেশ করতে পারবেন না বা ইনপুট দিতে পারবেন না এর জন্য বিভিন্ন
ধরনের ডিভাইস প্রয়োজন হতে পারে।
কম্পিউটারে তথ্য প্রবেশ করার জন্য ইনপুট ডিভাইসের প্রয়োজন হয়। আপনি সরাসরি
কম্পিউটারে তথ্য প্রবেশ করতে পারবেন না বা ইনপুট দিতে পারবেন না এর জন্য বিভিন্ন
ধরনের ডিভাইস প্রয়োজন হতে পারে।
তাছাড়া কম্পিউটার থেকে তথ্য আউটপুট পেতে আউটপুট ডিভাইসের প্রয়োজন হয়। এখানে
মূলত ইনপুটে দেওয়া তথ্যগুলো প্রসেসিং হয়ে আউটপুটের মাধ্যমে ফলাফল দিয়ে থাকে।আর
এই আউটপুট ডিভাইস এর মাধ্যমে এটি হয়ে থাকে। যারা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার
করে থাকেন তারা অনেকেই এই আউটপুট ও ইনপুট ডিভাইসের নাম ভালো মতো জানেন না।
মূলত ইনপুটে দেওয়া তথ্যগুলো প্রসেসিং হয়ে আউটপুটের মাধ্যমে ফলাফল দিয়ে থাকে।আর
এই আউটপুট ডিভাইস এর মাধ্যমে এটি হয়ে থাকে। যারা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার
করে থাকেন তারা অনেকেই এই আউটপুট ও ইনপুট ডিভাইসের নাম ভালো মতো জানেন না।
আরো পড়ুনঃ কোন সফটওয়্যার দিয়ে ইনকাম করা যায়
তাদের জন্য আমরা পোস্টটিতে ১০ টি ইনপুট ডিভাইসের নাম বাংলায় সম্পর্কে তুলে ধরব।
তাছাড়াও বিস্তারিত আরো আউটপুট ডিভাইসের নাম উল্লেখ করা হবে। তাই সকল কিছু
বিস্তারিত জানতে পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
তাছাড়াও বিস্তারিত আরো আউটপুট ডিভাইসের নাম উল্লেখ করা হবে। তাই সকল কিছু
বিস্তারিত জানতে পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস কি
চলুন প্রথমে আমরা ইনপুট ডিভাইস সম্পর্কে আলোচনা করি। আমরা যেসব ডিভাইস অথবা
যন্ত্রের মাধ্যমে কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্য প্রবেশ করিয়ে থাকি অর্থাৎ ইনপুট
দিয়ে থাকি সেগুলোকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয়। উক্ত ডিভাইস গুলো ব্যবহার করে
কম্পিউটারকে বিভিন্ন ধরনের নির্দেশনা ও তথ্য দেওয়া যায়।
যন্ত্রের মাধ্যমে কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্য প্রবেশ করিয়ে থাকি অর্থাৎ ইনপুট
দিয়ে থাকি সেগুলোকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয়। উক্ত ডিভাইস গুলো ব্যবহার করে
কম্পিউটারকে বিভিন্ন ধরনের নির্দেশনা ও তথ্য দেওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ দিনে 300 থেকে 500 টাকা ইনকাম করার উপায়
আর যেই ডিভাইস গুলো দিয়ে আমরা কম্পিউটারে তথ্য প্রদান করি সেই ডিভাইস গুলোকেই
ইনপুট ডিভাইস বলা হয়। বিভিন্ন ধরনের ইনপুট ডিভাইস রয়েছে। সবগুলো ইনপুট
ডিভাইসের কাজ আলাদা ধরনের হয়ে থাকে। যা আমরা একটু পরে বিস্তারিত আলোচনা
করব।এখন আমরা আউটপুট ডিভাইস কি এ সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।
ইনপুট ডিভাইস বলা হয়। বিভিন্ন ধরনের ইনপুট ডিভাইস রয়েছে। সবগুলো ইনপুট
ডিভাইসের কাজ আলাদা ধরনের হয়ে থাকে। যা আমরা একটু পরে বিস্তারিত আলোচনা
করব।এখন আমরা আউটপুট ডিভাইস কি এ সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।
সাধারণত যে সকল ডিভাইসে ইনপুট হিসেবে তথ্য দেওয়ার পর সেগুলো প্রসেসিং করে
আউটপুট হিসাবে ফলাফল প্রদান করে অথবা তথ্য দেখায় সেগুলোকেই আউটপুট ডিভাইস বলা
হয়। আমরা যখন কম্পিউটারে বিভিন্ন ইনপুট ডিভাইসের সাহায্যে তথ্য দিয়ে থাকি তখন
সে কম্পিউটার তথ্য গুলো প্রসেসিং করে আমাদের সামনে আউটপুট হিসেবে ফলাফল
প্রদর্শন করে অথবা তথ্য দেখায়। আর এগুলো যে ডিভাইস গুলোর মাধ্যমে হয়ে থাকে
সেগুলোই হলো আউটপুট ডিভাইস।
আউটপুট হিসাবে ফলাফল প্রদান করে অথবা তথ্য দেখায় সেগুলোকেই আউটপুট ডিভাইস বলা
হয়। আমরা যখন কম্পিউটারে বিভিন্ন ইনপুট ডিভাইসের সাহায্যে তথ্য দিয়ে থাকি তখন
সে কম্পিউটার তথ্য গুলো প্রসেসিং করে আমাদের সামনে আউটপুট হিসেবে ফলাফল
প্রদর্শন করে অথবা তথ্য দেখায়। আর এগুলো যে ডিভাইস গুলোর মাধ্যমে হয়ে থাকে
সেগুলোই হলো আউটপুট ডিভাইস।
১০ টি আউটপুট ডিভাইসের নাম
আপনারা কি জানেন কম্পিউটারে ইনপুট ডিভাইসের পাশাপাশি আউটপুট ডিভাইসও রয়েছে।
যার মাধ্যমে ইনপুট করা তথ্য আউটপুট ডিভাইসের মাধ্যমে ফলাফল বা তথ্য দেখা
যায়। এগুলো সাধারণত কম্পিউটারে আউটপুট ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
যার মাধ্যমে ইনপুট করা তথ্য আউটপুট ডিভাইসের মাধ্যমে ফলাফল বা তথ্য দেখা
যায়। এগুলো সাধারণত কম্পিউটারে আউটপুট ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
আউটপুট ডিভাইস ব্যবহার করে কম্পিউটারে ইনপুট দেওয়া তথ্যগুলো প্রসেসিং করে
আউটপুট হিসেবে আউটপুট ডিভাইসের মাধ্যমে পাওয়া যায়। আপনাদের মধ্যে অনেকেই এই
আউটপুট ডিভাইসের নাম সম্পর্কে জানেন না।
আউটপুট হিসেবে আউটপুট ডিভাইসের মাধ্যমে পাওয়া যায়। আপনাদের মধ্যে অনেকেই এই
আউটপুট ডিভাইসের নাম সম্পর্কে জানেন না।
তাদের জন্য আজকের এই পাঠে ১০ টি আউটপুট ডিভাইসের নাম সম্পর্কে আলোচনা করব।
নিম্নে দশটি আউটপুট ডিভাইসের নাম তুলে ধরা হলো।
নিম্নে দশটি আউটপুট ডিভাইসের নাম তুলে ধরা হলো।
- মনিটর
- প্রিন্টার
- প্রজেক্টর
- স্পিকার
- জিপিএস
- ইয়ারফোন
- সাউন্ড কার্ড
- ভিডিও কার্ড
- মাল্টিমিডিয়া প্লেয়ার
- প্লোটার
আশা করছি আপনারা উপরে উল্লেখিত লিস্ট থেকে আউটপুট ডিভাইসের নাম জানতে
পেরেছেন। যেখানে সবগুলো ডিভাইস গুলো কম্পিউটারে আউটপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ
করে। এই ডিভাইস গুলো ফলাফল প্রদর্শন করে থাকে।
পেরেছেন। যেখানে সবগুলো ডিভাইস গুলো কম্পিউটারে আউটপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ
করে। এই ডিভাইস গুলো ফলাফল প্রদর্শন করে থাকে।
এখানে আপনি কম্পিউটারে কোন তথ্য দিলে সেটি থেকে যদি আউটপুট পেতে চান তাহলে
আউটপুট ডিভাইস ব্যবহার করতে হয়। যেমন প্রিন্টারে কথা ধরা যাক ,আপনি
কম্পিউটারে কোন ডকুমেন্ট যদি আউটপুট হিসেবে দেখতে চান তাহলে প্রিন্টারের
মাধ্যমে তা প্রিন্ট করে ফলাফল পেতে পারেন। কম্পিউটারে যেমন ইনপুট ডিভাইসের
প্রয়োজন রয়েছে তেমনি ভাবে আউটপুট ডিভাইসেরও প্রয়োজন রয়েছে।
আউটপুট ডিভাইস ব্যবহার করতে হয়। যেমন প্রিন্টারে কথা ধরা যাক ,আপনি
কম্পিউটারে কোন ডকুমেন্ট যদি আউটপুট হিসেবে দেখতে চান তাহলে প্রিন্টারের
মাধ্যমে তা প্রিন্ট করে ফলাফল পেতে পারেন। কম্পিউটারে যেমন ইনপুট ডিভাইসের
প্রয়োজন রয়েছে তেমনি ভাবে আউটপুট ডিভাইসেরও প্রয়োজন রয়েছে।
১০ টি ইনপুট ডিভাইসের নাম বাংলায়
ইনপুট ডিভাইস কি তার সংজ্ঞা আমরা ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছি। তবে আপনাদের এখন
অবশ্যই ইনপুট ডিভাইসের নাম গুলো সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। কম্পিউটারে ইনপুট
ডিভাইস হিসেবে কাজ করে এমন অনেক ডিভাইস রয়েছে। আজ আমরা সেই ডিভাইস গুলো
সম্পর্কেই বিস্তারিত আলোচনা করব। নিম্নে ১০ টি ইনপুট ডিভাইসের নাম
বাংলায় জানানো হলোঃ
অবশ্যই ইনপুট ডিভাইসের নাম গুলো সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। কম্পিউটারে ইনপুট
ডিভাইস হিসেবে কাজ করে এমন অনেক ডিভাইস রয়েছে। আজ আমরা সেই ডিভাইস গুলো
সম্পর্কেই বিস্তারিত আলোচনা করব। নিম্নে ১০ টি ইনপুট ডিভাইসের নাম
বাংলায় জানানো হলোঃ
- বারকোড রিডার
- টাচপ্যাড
- সেন্সর
- ওয়েবক্যাম
- মাইক্রোফোন
- মাউস
- কী-বোর্ড
- ডিজিটাইজার বা গ্রফিক্স ট্যাবলেট
- জয়স্টিক
- স্ক্যানার
বারকোড রিডার
এটি একটি আলোক ইনপুট ডিভাইস। বারকোড হল বিভিন্ন ধরনের লেখা সম্বলিত এক
ধরনের চিহ্ন যা এই বারকোড স্ক্যানার স্ক্যান করে তথ্য প্রদান করতে পারে।
বারকোড চিহ্ন মূলত চওড়াভাবে সম্বলিত কতগুলো বিভিন্ন প্রস্থের বার বা রেখা
দেখা যায়।
ধরনের চিহ্ন যা এই বারকোড স্ক্যানার স্ক্যান করে তথ্য প্রদান করতে পারে।
বারকোড চিহ্ন মূলত চওড়াভাবে সম্বলিত কতগুলো বিভিন্ন প্রস্থের বার বা রেখা
দেখা যায়।
আর এই রেখাগুলোকে বারকোড রিডার ব্যবহার করে স্ক্যান করে তথ্য পাওয়া যায়।
আপনারা অনেকে দেখতে পাবেন শপিংমলে বিভিন্ন প্রোডাক্টের গায়ে একটি করে
বারকোড দেয়া থাকে। এই বারকোড বারকোড রিডার দিয়ে স্ক্যান করলে উক্ত
প্রোডাক্ট সম্পর্কে সকল তথ্য যেমন দাম , উৎপাদনের তারিখ , উৎপাদনের নাম
ইত্যাদি সহ অনেক তথ্য পাওয়া যায়।
আপনারা অনেকে দেখতে পাবেন শপিংমলে বিভিন্ন প্রোডাক্টের গায়ে একটি করে
বারকোড দেয়া থাকে। এই বারকোড বারকোড রিডার দিয়ে স্ক্যান করলে উক্ত
প্রোডাক্ট সম্পর্কে সকল তথ্য যেমন দাম , উৎপাদনের তারিখ , উৎপাদনের নাম
ইত্যাদি সহ অনেক তথ্য পাওয়া যায়।
বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেও বারকোড স্ক্যান করা যাচ্ছে। এর জন্য
বারকোড স্ক্যানার নামে অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করতে হয়। আর কম্পিউটারের সাথে
ইনপুট ডিভাইস হিসেবে বারকোড রিডার আলাদাভাবে লাগাতে হয়।
বারকোড স্ক্যানার নামে অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করতে হয়। আর কম্পিউটারের সাথে
ইনপুট ডিভাইস হিসেবে বারকোড রিডার আলাদাভাবে লাগাতে হয়।
ওয়েবক্যাম
ওয়েবক্যাম সাধারণত এক প্রকারের ভিডিও ক্যামেরা। এটি ব্যবহার করে
কম্পিউটারে ভিডিও তথ্য ইনপুট দেওয়া যায়। আপনি অতি সহজে এটি ব্যবহার করে
অন্য আরেকজনের সাথে ভিডিও কলে কথা বলতে পারবেন বা চ্যাটিং করতে পারবেন।
তাছাড়া আপনারা ওয়েবক্যাম ব্যবহার করে ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন। আর এটি
ইনপুট হিসেবে কাজ করে।
কম্পিউটারে ভিডিও তথ্য ইনপুট দেওয়া যায়। আপনি অতি সহজে এটি ব্যবহার করে
অন্য আরেকজনের সাথে ভিডিও কলে কথা বলতে পারবেন বা চ্যাটিং করতে পারবেন।
তাছাড়া আপনারা ওয়েবক্যাম ব্যবহার করে ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন। আর এটি
ইনপুট হিসেবে কাজ করে।
মাইক্রোফোন
মাইক্রোফোন সাধারণত কম্পিউটারে শব্দ রেকর্ড করার কাজে ব্যবহার করা হয়। এটি
একপ্রকার সেন্সর যা মূলত শব্দ তথ্য ইনপুট দেওয়া হয় কম্পিউটারে। এই
মাইক্রোফোন ব্যবহার করে আপনারা অতি সহজেই ভয়েস রেকর্ড করতে পারবেন এবং
অন্যজনের সাথে কথা বলতে পারবেন। এর কাজ মূলত শব্দ শক্তি ইনপুট হিসেবে গ্রহণ
করা।
একপ্রকার সেন্সর যা মূলত শব্দ তথ্য ইনপুট দেওয়া হয় কম্পিউটারে। এই
মাইক্রোফোন ব্যবহার করে আপনারা অতি সহজেই ভয়েস রেকর্ড করতে পারবেন এবং
অন্যজনের সাথে কথা বলতে পারবেন। এর কাজ মূলত শব্দ শক্তি ইনপুট হিসেবে গ্রহণ
করা।
ডিজিটাইজার বা গ্রফিক্স ট্যাবলেট
১০ টি ইনপুট ডিভাইসের নামের তালিকায় এই ডিভাইসটি অন্যতম ইনপুট ডিভাইস। এই
ডিভাইসটির সাহায্যে কম্পিউটারের গ্রাফিক্স জনিত তথ্য যেমন ছবি , এ্যানিমেশন
, হাতে আঁকা ছবি ইত্যাদি ইনপুট দেওয়া যায়। এটি একটি ট্যাবলেট এর মত থাকে
যেখানে আপনি ছবি আঁকলে সেটির ডিজিটাল ছবিতে রূপান্তর হবে উক্ত ডিভাইসটির
মাধ্যমে।
ডিভাইসটির সাহায্যে কম্পিউটারের গ্রাফিক্স জনিত তথ্য যেমন ছবি , এ্যানিমেশন
, হাতে আঁকা ছবি ইত্যাদি ইনপুট দেওয়া যায়। এটি একটি ট্যাবলেট এর মত থাকে
যেখানে আপনি ছবি আঁকলে সেটির ডিজিটাল ছবিতে রূপান্তর হবে উক্ত ডিভাইসটির
মাধ্যমে।
তাছাড়াও আপনি এই ডিভাইসে স্বাক্ষর করলে সেটি স্ক্যান করে কম্পিউটারে
সংরক্ষণ করা যাবে। আমরা যেমন ছবি আঁকার জন্য খাতা পেন্সিল ব্যবহার করি।
গ্রাফিক্স ট্যাবলেট ডিভাইসটির কাজও তেমন এর মাধ্যমে উক্ত ডিভাইসে আপনি ছবি
আঁকতে পারেন আর সেটি কম্পিউটার গ্রহণ করবে ডিজিটাল ভাবে।
সংরক্ষণ করা যাবে। আমরা যেমন ছবি আঁকার জন্য খাতা পেন্সিল ব্যবহার করি।
গ্রাফিক্স ট্যাবলেট ডিভাইসটির কাজও তেমন এর মাধ্যমে উক্ত ডিভাইসে আপনি ছবি
আঁকতে পারেন আর সেটি কম্পিউটার গ্রহণ করবে ডিজিটাল ভাবে।
জয়স্টিক
আপনাদের মধ্যে যারা কম্পিউটারে গেম খেলে থাকেন তারা সকলে হয়তো জানেন
জয়স্টিক কোন ডিভাইস। এটি একপ্রকার ইনপুট ডিভাইস যেটি ব্যবহার করে
কম্পিউটারে অতি সহজেই গেম খেলা যায়। এই ডিভাইস ব্যবহার করে কম্পিউটারের
অ্যাকশন গেম খেলা যায়।
জয়স্টিক কোন ডিভাইস। এটি একপ্রকার ইনপুট ডিভাইস যেটি ব্যবহার করে
কম্পিউটারে অতি সহজেই গেম খেলা যায়। এই ডিভাইস ব্যবহার করে কম্পিউটারের
অ্যাকশন গেম খেলা যায়।
ডিভাইসটি মূলত মাউসের মতো চিহ্ন থাকে যেটি গেম খেলাতে নড়াচড়া করতে পারে।
জয়স্টিক ডিভাইস শিশুদের একটি খুবই প্রিয় গেমের ডিভাইস। যা কম্পিউটারে এটি
ব্যবহার করে তারা গেম খেলে থাকে।
জয়স্টিক ডিভাইস শিশুদের একটি খুবই প্রিয় গেমের ডিভাইস। যা কম্পিউটারে এটি
ব্যবহার করে তারা গেম খেলে থাকে।
স্ক্যানার
দশটি ইনপুট ডিভাইসের নামের মধ্যে স্ক্যানার এই ডিভাইসটি অন্যতম একটি ইনপুট
ডিভাইস হিসেবে পরিচিত। কারণ যে কোন কিছু স্ক্যান করার ক্ষেত্রে এই
স্ক্যানার ডিভাইসটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যে কোন ধরনের ছবি অথবা লেখা
স্ক্যান করে কম্পিউটারে ইনপুট করার জন্য স্ক্যানার ডিভাইস ব্যবহার করা
হয়।
ডিভাইস হিসেবে পরিচিত। কারণ যে কোন কিছু স্ক্যান করার ক্ষেত্রে এই
স্ক্যানার ডিভাইসটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যে কোন ধরনের ছবি অথবা লেখা
স্ক্যান করে কম্পিউটারে ইনপুট করার জন্য স্ক্যানার ডিভাইস ব্যবহার করা
হয়।
আপনারা অতি সহজেই হাতের লেখা স্ক্যান করে সেটি কম্পিউটারে অনুলিপি তৈরি
করতে পারবেন। যেকোনো ধরনের ডকুমেন্ট অথবা গুরুত্বপূর্ণ কাগজ স্ক্যানারের
মাধ্যমে স্ক্যান করে অতি সহজেই অন্য স্থানে আদান প্রদান করা যায়।
করতে পারবেন। যেকোনো ধরনের ডকুমেন্ট অথবা গুরুত্বপূর্ণ কাগজ স্ক্যানারের
মাধ্যমে স্ক্যান করে অতি সহজেই অন্য স্থানে আদান প্রদান করা যায়।
মাউস
কম্পিউটার যারা ব্যবহার করেন তারা সকলেই জানেন মাউসের কাজ কি। মাউস হল
কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইস। এই ইনপুট ডিভাইস ব্যবহার
করে কম্পিউটারে যে কোন কিছু সিলেক্ট করা যায় বা মুভ করানো যায়।
কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইস। এই ইনপুট ডিভাইস ব্যবহার
করে কম্পিউটারে যে কোন কিছু সিলেক্ট করা যায় বা মুভ করানো যায়।
কম্পিউটারে কোন কিছু নির্বাচন করতে হলে সেগুলো মাউসের সাহায্যে পয়েন্টার
নিয়ে সিলেক্ট করা যায়। কম্পিউটারে মাউস ব্যবহার করে সকল ধরনের কাজ করা
হয়ে থাকে। আর এটি ইনপুট ডিভাইসের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ডিভাইস।
নিয়ে সিলেক্ট করা যায়। কম্পিউটারে মাউস ব্যবহার করে সকল ধরনের কাজ করা
হয়ে থাকে। আর এটি ইনপুট ডিভাইসের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ডিভাইস।
কী-বোর্ড
সাধারণত কম্পিউটারে লেখালেখি করার জন্য কিবোর্ড ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
কিবোর্ড ব্যবহার করে লেখালেখি করে তথ্য ইনপুট দেওয়া যায় কম্পিউটারে। এই
কিবোর্ড এর মাধ্যমে লেখা টাইপ করে তথ্য ইনপুট দেওয়া হয় এবং বিভিন্ন ধরনের
নির্দেশনা প্রদান করা যায়। কিবোর্ডে অনেক ধরনের key থাকে যেগুলো ব্যবহার
করে সংখ্যা , অক্ষর সহ বিভিন্ন ধরনের সিম্বল লেখা যায়। বর্তমানে এটি
কম্পিউটারের সবচেয়ে জনপ্রিয় ইনপুট ডিভাইস।
কিবোর্ড ব্যবহার করে লেখালেখি করে তথ্য ইনপুট দেওয়া যায় কম্পিউটারে। এই
কিবোর্ড এর মাধ্যমে লেখা টাইপ করে তথ্য ইনপুট দেওয়া হয় এবং বিভিন্ন ধরনের
নির্দেশনা প্রদান করা যায়। কিবোর্ডে অনেক ধরনের key থাকে যেগুলো ব্যবহার
করে সংখ্যা , অক্ষর সহ বিভিন্ন ধরনের সিম্বল লেখা যায়। বর্তমানে এটি
কম্পিউটারের সবচেয়ে জনপ্রিয় ইনপুট ডিভাইস।
টাচপ্যাড
টাচপ্যাড এক ধরনের ইনপুট ডিভাইস। এটি ব্যবহার করে মাউসের মতো কাজ করা যায়।
টাচপ্যাড সাধারণত ল্যাপটপের কিবোর্ড এর নিচের দিকে দেখা যায়। যেটি ব্যবহার
করে অনেকটা মাউসের মতো সকল ধরনের কাজ করা যায়। ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে কোন
কিছু অবজেক্ট সিলেক্ট করার ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি হাতের
আঙ্গুল দিয়ে এটি ব্যবহার করতে পারবেন।
টাচপ্যাড সাধারণত ল্যাপটপের কিবোর্ড এর নিচের দিকে দেখা যায়। যেটি ব্যবহার
করে অনেকটা মাউসের মতো সকল ধরনের কাজ করা যায়। ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে কোন
কিছু অবজেক্ট সিলেক্ট করার ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি হাতের
আঙ্গুল দিয়ে এটি ব্যবহার করতে পারবেন।
সেন্সর
সেন্সর এক প্রকার কম্পিউটারের ইনপুট ডিভাইস। কারণ এটি বিভিন্ন ধরনের সংকেত
ডিটেক্ট করতে পারে এবং সে অনুযায়ী কাজ করতে পারে। সাধারণত সেন্সর বিভিন্ন
ধরনের হয়ে থাকে। যেমনঃ লাইট সেন্সর , মাইক সেন্সর , সাউন্ড সেন্সর ,
টেম্পারেচার সেন্সর , ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ইত্যাদি সহ অনেক ধরনের সেন্সর
রয়েছে যেগুলোর কাজ ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।
ডিটেক্ট করতে পারে এবং সে অনুযায়ী কাজ করতে পারে। সাধারণত সেন্সর বিভিন্ন
ধরনের হয়ে থাকে। যেমনঃ লাইট সেন্সর , মাইক সেন্সর , সাউন্ড সেন্সর ,
টেম্পারেচার সেন্সর , ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ইত্যাদি সহ অনেক ধরনের সেন্সর
রয়েছে যেগুলোর কাজ ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।
তাহলে আশা করছি আপনারা ১০ টি ইনপুট ডিভাইসের নাম বাংলায় সকল কিছু জানতে
পেরেছেন। এখন আপনাদের কেউ যদি ইনপুট ডিভাইস সম্পর্কে প্রশ্ন করে তাহলে সাথে
সাথে উত্তর দিতে পারবেন। এছাড়াও আরো অনেক ধরনের ইনপুট ডিভাইস রয়েছে
যেগুলো কম্পিউটার সহ বিভিন্ন ডিভাইসে ব্যবহার করা যায়। এই ইনপুট ডিভাইস
গুলোর নাম আমরা পরের পোস্টে জানতে পারবো।
পেরেছেন। এখন আপনাদের কেউ যদি ইনপুট ডিভাইস সম্পর্কে প্রশ্ন করে তাহলে সাথে
সাথে উত্তর দিতে পারবেন। এছাড়াও আরো অনেক ধরনের ইনপুট ডিভাইস রয়েছে
যেগুলো কম্পিউটার সহ বিভিন্ন ডিভাইসে ব্যবহার করা যায়। এই ইনপুট ডিভাইস
গুলোর নাম আমরা পরের পোস্টে জানতে পারবো।
উপসংহার – ১০ টি আউটপুট ডিভাইসের নাম
আর্টিকেলে সুন্দরভাবে ১০ টি আউটপুট ডিভাইসের নাম ও ১০ টি ইনপুট
ডিভাইসের নাম বাংলায় তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যারা কম্পিউটার ব্যবহার
করেন তাদের অবশ্যই ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে রাখা
উচিত।এছাড়াও যারা স্টুডেন্ট রয়েছেন তাদের ক্ষেত্রেও ইনপুট আউটপুট ডিভাইস
সম্পর্কে জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
ডিভাইসের নাম বাংলায় তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যারা কম্পিউটার ব্যবহার
করেন তাদের অবশ্যই ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে রাখা
উচিত।এছাড়াও যারা স্টুডেন্ট রয়েছেন তাদের ক্ষেত্রেও ইনপুট আউটপুট ডিভাইস
সম্পর্কে জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
কারণ প্রায় আইসিটি প্রশ্নে ইনপুট আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কে এমসিকিউ প্রশ্ন করা
হয়ে থাকে। আজকের আর্টিকেলটি যদি ভালো করে পড়েন তাহলে আপনি ইনপুট ও
আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কে সকল প্রশ্নের উত্তর সহজে দিতে পারবেন।
হয়ে থাকে। আজকের আর্টিকেলটি যদি ভালো করে পড়েন তাহলে আপনি ইনপুট ও
আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কে সকল প্রশ্নের উত্তর সহজে দিতে পারবেন।