আপনাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা লো প্রেসার জনিত রোগে ভুগছেন। আবার অনেকে হাই প্রেসারে ভুগছেন। আমাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়। ব্লাড প্রেসার সাধারণত বিভিন্ন কারণে হতে পারে।
তবে এই ব্লাড প্রেসার আমাদের কিছু ঔষধ গ্রহণের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। আপনারা যারা লো প্রেসার ও হাই প্রেসার যনিত সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে যাচ্ছেন তাদের জন্য আমার আজকের আর্টিকেলটিতে লো প্রেসারের ঔষধের নাম ও হাই প্রেসারের ঔষধের নাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
লো প্রেসারের ঔষধের নাম
আপনারা হয়তো অনেকেই লো প্রেসারের ওষুধের নাম সম্পর্কে জানতেই আজকের এই অংশটিতে এসেছেন। শরীরের লো প্রেসারের সমস্যা হলে ব্লাড ভালোমতো চলাচল করতে পারে না। আর এই লো প্রেসার আপনারা কিছু ঔষধ খাওয়ার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবেন। তবে আর কথা না বলে জেনে নেওয়া যাক লো প্রেসারে ওষুধের নামঃ
- Lopresor 50 MG Tablet
- মিডোড্রিন
- Fludrocortisone
- Droxidopa
- Erythropoietin
আমরা উপরে কিছু লো প্রেসারের ঔষধের নাম তুলে ধরেছি। যেগুলো আপনারা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী গ্রহণ করবেন। আপনারা চাইলে লপ্রেসর ৫০ এম জি এই ওষুধটি লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে গ্রহণ করতে পারেন। তবে এটি আপনি নিজে নিজে কিনে খাবেন না অবশ্যই চিকিৎসকের নিকট দেখিয়ে খাবেন।
এই ওষুধটি দেহে রক্ত প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। সাধারণত লো প্রেসার জনিত সমস্যা সমাধানের জন্য এই ওষুধগুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আপনি যদি লো প্রেসারে জনিত সমস্যায় ভোগে থাকেন তাহলে উক্ত ওষুধগুলো গ্রহণ করতে পারেন।
হাই প্রেসারের ঔষধের নাম
আমাদের মত অনেকে আছে যারা হাই প্রেশারের সমস্যায় ভুগে থাকেন। তবে আপনারা অনেকেই হাই প্রেসারের ওষুধের নাম জানেন , কিন্তু যারা নতুন হাই প্রেসার রোগী রয়েছেন তারা হয়তো হাই প্রেসারে ঔষধের নাম সম্পর্কে জানেনা।
আরো পড়ুনঃ কোমরের ব্যথা কমানোর ট্যাবলেট
আরো পড়ুনঃ শ্বাসকষ্ট হলে কি ঔষধ খেতে হবে
তাদের জন্যই আমরা আজকের এই অংশে হাই প্রেসারে ট্যাবলেটের নাম সম্পর্কে আলোচনা করব। এসব ওষুধ সাধারণত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে গ্রহণ করা উচিত।
আপনার যে কোন সমস্যা বা রোগ হলে দ্রুত ডাক্তারের নিকট যাওয়া উচিত। হাই প্রেসার রোগ হয়ে থাকলে ডাক্তারের সাধারণত কিছু বেসিক ওষুধ সাজেস্ট করে থাকে। সেই ওষুধগুলো সম্পর্কে আমরা এখন আলোচনা করব। চলুন আর কথা না বাড়িয়ে নিম্নে আমরা হাই প্রেসার এর ওষুধের নাম জেনে নেই নেই।
- ওল্মার্ক 20mg ট্যাবলেট
- ওল্মেসিপ 20mg ট্যাবলেট
- ওল্মেট্রয়াক 20mg ট্যাবলেট
- অলমাইটি 20mg ট্যাবলেট
- ওলার্বি 20mg ট্যাবলেট
প্রেসার লো হলে কি কি সমস্যা হয়
আপনি লো প্রেসার রোগে ভুগছেন কিনা সে সম্পর্কে জানতে হইলে অবশ্যই প্রেসার লো হলে কি কি সমস্যা হয় এ সম্পর্কে জানতে হবে। আর কথা না বাড়িয়ে নিম্নে লো প্রেসার হলে কি কি সমস্যা হয় তা জেনে নেওয়া যাক।
- লো প্রেসার হলে অনেক সময় মাথা ঘুরতে থাকে। তাছাড়া মাথার পিছনে ব্যথা অনুভব হয় এবং মাথা ঘোরা ভাব অনুভব হয়। অনেক সময় আবার মানুষ অজ্ঞান পর্যন্ত হয়ে যায় এই লো প্রেসার রোগের কারণে।
- তাছাড়াও লো প্রেসার হলে শ্বাস নিতে সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে অনেক মানুষের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে।
- আবার লো প্রেসার হলে বমি বমি অনুভব হয়। কোন কিছু খেতে গেলেই বমি ভাব হয়। অনেকের ক্ষেত্রে খাবার খাওয়ার পর বমি হয়ে থাকে।
- এছাড়াও লো প্রেসার হওয়ার কারণে অনেকের ক্ষেত্রে তীব্র মাথা ব্যথার সমস্যা দেখা দেয়। এই মাথা ব্যথা কমানোর জন্য লো প্রেসার সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
- লো প্রেসার হলে অনেক সময় ক্লান্তি ভাব অনুভব হয়। কোন কিছু কাজ করতে গেলে শরীর ক্লান্ত অনুভব করে। তাছাড়াও অবসাদগ্রস্ত ও মানসিক সমস্যা দেখা দেয়।
- প্রেসার স্বাভাবিক হওয়ার চেয়ে কমে গেলে শরীরে দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। শরীরের দুর্বল অনুভব হয়ে থাকে।
- অনেকে আবার লো প্রেসার হওয়ার কারণে ঘরের বাইরে বের হলেই অজ্ঞান হয়ে যায়। এক্ষেত্রে লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
- লো প্রেসার হলে অনেক সময় চোখে ঝাপসা দেখা যায়। চোখে অন্ধকার নেমে আসে ইত্যাদি সমস্যা হয়ে থাকে।
- তাছাড়া ও ঘন ঘন পানি খাওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়। প্রেসার কমে গেলে তৃষ্ণা বেশি লেগে থাকে।
- অনেকের ক্ষেত্রে প্রস্রাব হওয়া কমে যাওয়া। এছাড়াও প্রস্রাব না হওয়ার কারণে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে।
লো প্রেসার এর লক্ষণ
আপনার ইতিমধ্যেই লো প্রেসারের ঔষধের নাম সম্পর্কে জেনেছেন। তবে এখন আপনাদের লো প্রেসারের লক্ষণগুলো জানা উচিত। তাহলে আপনারা বুঝতে পারবেন আপনার লো প্রেসার জনিত সমস্যা রয়েছে কিনা। তাই আমরা আপনাদের জন্য আজকের এই অংশের লো প্রেসার এর লক্ষণ গুলো আলোচনা করব।
- লো প্রেসার এর লক্ষণের মধ্যে অন্যতম হলেও হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া
- চোখে অন্ধকার হয়ে আসে এবং চোখ ফুলে যাওয়া।
- হঠাৎ করে জ্ঞান হারিয়ে পড়ে যাওয়া।
- অধিক পরিমাণ জল তৃষ্ণা পাওয়া।
- কোন কাজ করতে গেলে ক্লান্তি অনুভব করা।
- শরীরের দুর্বলতা ভাব অনুভব হয়ে থাকে।
- দেহের হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া।
- তাছাড়াও অনেক সময় মাথা ঘোড়া সমস্যা হয়ে থাকে।
- লো প্রেসার হলে মাথা ঝিমঝিম করে থাকে।
- দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় হঠাৎ ভারসাম্য হারিয়ে ফেলা এবং অজ্ঞান হয়ে যাওয়া।
- শারীরিক ও মানসিক দুর্বল হয়ে পড়া।
- প্রসব জনিত সমস্যা হয়ে থাকে।
আমরা উপরে কিছু লো প্রেসার জনিত লক্ষণগুলো তুলে ধরেছি। আপনারা যদি উপরে লক্ষণগুলো জেনে নিজেদের মধ্যে দেখতে পান তাহলে বুঝবেন আপনার লো প্রেসার সমস্যা হয়েছে।
এজন্য আপনারা লো প্রেসার হলে ডাক্তারের নিকট গিয়ে চিকিৎসা নিয়ে ওষুধ গ্রহণ করবেন। আর আমরা তো আগে থেকেই লো প্রেসারের ট্যাবলেটের নাম আলোচনা করেছি। সেই ওষুধগুলো আপনারা ভালো চিকিৎসকের নিকট দেখিয়ে গ্রহন করতে পারেন।
লো প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় কি
- সাধারণত শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিলে ডিহাইড্রেশন হয়ে থাকে। আর এই ডিহাইড্রেশন থেকে লো প্রেসার জনিত সমস্যা সৃষ্টি হয়। এজন্য আপনারা ডিহাইড্রেশন দূর করতে এবং লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে পারেন। বিশেষ করে লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডাবের পানি খেতে পারেন।
- তাছাড়াও লো প্রেসারের সমস্যা হয়ে থাকলে সাময়িকভাবে লো প্রেসারের সমস্যা দূর করতে কফি খেতে পারেন। কফি খেলে লো প্রেসার জনিত সমস্যা সাময়িকভাবে দূর করা যায়। তবে অতিরিক্ত পরিমাণ কফি খাওয়া ঠিক নয় কারণ কফিতে রয়েছে ক্যাফেইন জাতীয় উপাদান যা অতিরিক্ত গ্রহণ করলে শরীরের পানি শূন্যতা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- এছাড়াও আপনারা লো প্রেসার জনিত সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে বা লো প্রেসার বাড়াতে খাবারে সামান্য পরিমাণ লবণ ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার লো প্রেসার কমাতে এবং বাড়াতে সাহায্য করতে পারবে। তাছাড়াও লো প্রেসার হলে চিকিৎসকের নিকট গিয়ে খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জেনে খাদ্য গ্রহণ করতে পারেন।
- আর আপনারা চাইলে যোগব্যায়াম অথবা শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করার মাধ্যমে লো প্রেসার জনিত সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। কারণ এই ব্যায়ামগুলো করা হলে মাংসপেশি সচল হয় এবং লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণ হয়ে থাকে।
- লো প্রেসার হয়ে থাকলে নিয়মিত ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন। কারণ ব্যায়াম শরীরের রক্তসঞ্চালন এবং মাংসপেশি উন্নতিতে সহায়তা করে। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করলে লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণ হয় এবং লো প্রেসার সমস্যা সমাধান হয়ে যায়।
- আবার লো প্রেসার কমানোর জন্য ঘরোয়া উপায় হিসেবে আপনারা তুলসী চা খেতে পারেন। একটি পাত্রে তুলসী পাতা এবং পানি নিয়ে ফুটিয়ে তুলসির চা তৈরি করুন। এবার লো প্রেসার সমস্যা সাময়িকভাবে দূর করার জন্য তুলসী চা খেতে পারেন।
- লো প্রেসার সমস্যা হয়ে থাকলে ঘনঘন ভারী খাবার খাওয়া যাবেনা। আপনি চাইলে বারবার করে অল্প করে খাবার খেতে পারেন। তাই যথাসম্ভব ভারী খাবার এড়িয়ে চলুন এবং ঘন ঘন বেশি করে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- কোন কারণে বা দুর্ঘটনা বসত কারণে বেশি চিন্তা না করা। অতিরিক্ত টেনশন করলে লো প্রেসার বেড়ে যায় এবং লো প্রেসার এর সমস্যা হয়ে থাকে। তাই কোন ধরনের হাইপারটেনশন করা থেকে বিরত থাকবেন।
তাহলে আশা করছি আপনারা লো প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় ও নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে গেছেন। তাছাড়া আপনারা চাইলে লো প্রেসারের ওষুধ গ্রহণের মাধ্যমে লোকেশন নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
লো প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত
লো প্রেসার এর ট্যাবলেট গ্রহণ করার পাশাপাশি আপনারা কিছু খাবার খেতে পারেন। যার ফলে লো প্রেসার জড়িত সমস্যা দূর হয়ে যাবে। তাই আমরা আপনাদের জন্য এই অংশে লো প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত এ সম্পর্কে আলোচনা করব।
- আপনি যদি লো প্রেসার জনিত সমস্যায় ভোগেন তাহলে নিয়মিত খাবার স্যালাইন খেতে পারেন। এতে করে আপনার লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণ হবে এবং লো প্রেসার বাড়ানো যাবে। খাবার স্যালাইন শরীরের পানি শূন্যতা দূর করতে পারে।
- তাছাড়াও লো প্রেসার বাড়াতে চাইলে আপনারা নিয়মিত রাতে ঘুমানোর আগে একগ্লাস করে গরম দুধ খেতে পারেন।দুধে রয়েছে প্রোটিন ও ফ্যাট যা আপনার লো প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
- লো প্রেসার হয়ে থাকলে শারীরিক দুর্বলতা দূর করতে প্রতিদিন ডিম খেতে পারেন। সিদ্ধ ডিম খেলে লো প্রেসার বাড়ানো যায় এবং লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
- এছাড়াও লো প্রেসার সমস্যা কমাতে চাইলে নিয়মিত বাদাম খেতে পারেন। কারণ বাদাম লো প্রেসার এর জন্য ভালো কাজ করে থাকে।
- লো প্রেসার এর সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে আপনারা প্রচুর পরিমাণে তৈলাক্ত জাতীয় মাছ খেতে পারেন। এটি লো প্রেসার সমস্যা দূর করে।
- তাছাড়াও আয়রন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণের মাধ্যমে লো প্রেসার কমানো যায়। তাই আপনারা প্রতিনিয়ত আইরন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে পারেন।
- খাবারের সাথে সামান্য পরিমাণ লবণ মিশিয়ে খেতে পারেন এতে করে লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণ হয় এবং লো প্রেসার সমস্যা দূর হয়ে যায়।
প্রেসার হাই হওয়ার লক্ষণ
লো প্রেসার হলে যেমন সমস্যা হয়ে থাকে তেমনি ভাবে প্রেসার হাই হয়ে গেলেও সমস্যা হয়ে থাকে। হাই প্রেসার হওয়ার কিছু লক্ষণ রয়েছে। প্রেসার হাই হয়ে গেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা আমাদের শরীরে দেখা দেয়।
বিশেষ করে মাথা ঘোরা , বমি বমি ভাব , দৃষ্টিশক্তি অন্ধকার হয়ে যাওয়া , শরীর কাঁপুনি দিয়ে ওঠা , পিট ব্যথা করা , ব্রেন বিকল হয়ে যাওয়া , স্টোক ও কিডনি বিকল হয়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা গুলো প্রেসার হাই হলে হয়ে থাকে।
প্রেসার হাই হলে উক্ত লক্ষণ গুলো দেখা দেয়। তাই আপনারা যারা প্রেশার হাই হয়ে আছে তারা প্রেশার নিয়ন্ত্রণ রাখতে হাই প্রেসারের ওষুধ গ্রহণ করতে পারেন।
আরেকটি ভাল মনের ডক্টর দেখিয়ে হাই প্রেসার ট্যাবলেট খেতে পারেন। হাই প্রেসার হয়ে থাকলে হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের খাবার গ্রহণ করা যেতে পারে। যেগুলো খাওয়া হলে হাই প্রেসার সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
লেখকের শেষ কথা
লো প্রেসার বা নিম্ন রক্তচাপ একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা, যা সময়মতো চিকিৎসা না করলে মাথা ঘোরা, দুর্বলতা কিংবা অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো জটিলতা দেখা দিতে পারে। তাই এই সমস্যার লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত রক্তচাপ পরিমাপ করা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
এ ধরনের সমস্যায় ব্যবহৃত ওষুধ ও চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। ফলে কারো থেকে শুনে বা নিজে অনুমান করে ওষুধ গ্রহণ করা একদমই নিরাপদ নয়। চিকিৎসকের সঠিক গাইডলাইন অনুযায়ী জীবনধারায় পরিবর্তন এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ গ্রহণই এই সমস্যার কার্যকর সমাধান হতে পারে।
সবশেষে বলা যায়, স্বাস্থ্য সচেতনতা ও নিয়মিত চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমেই আপনি লো প্রেসার সমস্যাকে সহজে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।

আমি নোমান, একজন অনলাইন ইনকাম এক্সপার্ট ও কনটেন্ট ক্রিয়েটর। ২০২১ সাল থেকে অনলাইন আয়ের বিভিন্ন মাধ্যম নিয়ে গবেষণা করছি এবং সেই অভিজ্ঞতার আলোকে এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত তথ্যবহুল অনলাইন ইনকামের বিষয় নিয়ে আর্টিকেল প্রকাশ করি। পাশাপাশি তথ্যবহুল দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি