বর্তমান সময়ে অনলাইন আর্নিং সাইট এর অভাব নেই। আপনি যদি অনলাইনে সার্চ করেন তাহলে প্রচুর অনলাইন ইনকাম সাইট পেয়ে যাবেন।
তবে অনেকগুলো ভুয়া সাইট থাকে যারা ইনকামের প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকে। কিন্তু তারা কাজের বিনিময়ে ইনকাম প্রদান করে না। আমাদের সকলকে এই ধরনের সাইট থেকে দূরে থাকতে হবে।
যে কোন সাইটে কাজ করার পূর্বে অবশ্যই যাচাই বাছাই করতে হবে। বিশেষ করে রিয়েল ইনকাম সাইটগুলোতে কাজ করার চেষ্টা করবেন।
এমন অনেক সাইট আছে যেখানে রিয়েল ইনকাম করা যায়, সেই সাইটগুলো সম্পর্কে আশা করি আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত ধারণা পাবেন।
৫টি জনপ্রিয় অনলাইন আর্নিং সাইট
আপনাদের মধ্যে অনেকেই মনে করেন অনলাইনে বিশ্বস্ত ইনকাম সাইট খুঁজে বের করা কঠিন, আপনাদের এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল।
অনলাইনে এমন অনেক সাইট রয়েছে যেখানে রিয়েল ইনকাম করা যায়। আপনি সত্যিকার অর্থে ওই সকল সাইট থেকে আয় করতে পারবেন।
শুধুমাত্র আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু স্কিল জানতে হবে এবং সেই স্কিল ব্যবহার করে কাজ করতে হবে। পাশাপাশি কোন কোন সাইট রয়েছে যেখানে স্কিল বা যোগ্যতার প্রয়োজন নেই।
আপনি সেগুলোতে প্রোডাক্ট বিক্রি করে , মার্কেটিং করে , ভিডিও বানিয়ে ইত্যাদি সহ বিভিন্ন ধরনের উপায়ে ইনকাম করতে পারবেন। এমনই ৫টি জনপ্রিয় অনলাইন আর্নিং সাইট গুলোর তালিকা দেওয়া হলোঃ
১. Fiverr
বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন আর্নিং সাইট হল ফাইবার। এই সাইটে কাজের কোন অভাব নেই। এখানে আপনি হাজার হাজার কাজ পাবেন। শুধুমাত্র আপনার কিছু যোগ্যতা বা দক্ষতা থাকলেই এখানে কাজ করতে পারবেন।
যারা নতুন ফ্রিল্যান্সার হচ্ছেন, তারা ওখানে ছোট ছোট কাজ করেও রেগুলার আয় করতে পারবেন। আর এই কারণেই এই সাইটটি বর্তমানে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় এবং সেরা। আর এটি মূলত একপ্রকার ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট, যা বাংলাদেশ সহ পুরো ভারত বর্ষের বেশি মানুষ এখানে কাজ করে থাকে।
আরো পড়বেনঃ
এই সাইটটিতে বিভিন্ন ধরনের সহজ সহজ কাজ করা যায়, যেগুলো করার মাধ্যমে আপনি রিয়েল আর্নিং করতে পারবেন। এটি একটি সত্যিকারের অনলাইন আর্নিং সাইট। যেখান থেকে আপনার ইনকাম নিশ্চিত ভাবে হবে।
এখানে আপনি ডাটা এন্টি ,আর্টিকেল রাইটিং ,টাইপিং ,ওয়েব রিসার্চ ,কিওয়ার্ড রিসার্চ ইত্যাদি সহ অনেক সহজ কাজ করতে পারবেন। এই সহজ কাজগুলো খুব সহজেই বিভিন্ন মাধ্যমে শেখা যায়। বিশেষ করে youtube মাধ্যমে এই কাজগুলো ফ্রিতে শিখতে পারেন।
তবে অনেকগুলো অধিক দক্ষতা ভিত্তিক কাজ রয়েছে, এই কাজগুলো করার জন্য আপনাকে অবশ্যই কাজগুলোতে এক্সপার্ট হতে হবে। এর পরেই আপনি এই কাজগুলো করার পর প্রচুর আর্নিং করতে পারবেন।
প্রচুর দক্ষতা বৃদ্ধির কাজগুলো হল গ্রাফিক্স ডিজাইন , ওয়েব ডিজাইন , ভিডিও এডিটিং , ডিজিটাল মার্কেটিং , লোগো ডিজাইন ইত্যাদি। এই কাজগুলো করলে এই প্ল্যাটফর্ম থেকে প্রচুর আর্নিং বৃদ্ধি করা যায়। যার কারণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সাররা এই কাজগুলোই বেশি শিখে থাকে।
আর এই সাইট থেকে কাজ পাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় হল গিগ তৈরি করা। গিগ হলো আপনার কাজের বা সার্ভিসের বর্ণনা। এর মাধ্যমে আপনি সহজেই কাজ পাবেন।
যদি আপনি ক্লায়েন্টদের ভালো সার্ভিস দিতে পারেন এবং প্রোফাইলে ভালো রেটিং পান, তাহলে পরবর্তীতে আপনি প্রচুর কাজ পেতে থাকবেন। মূল কথা আপনার কাজের কোয়ালিটি অথবা সার্ভিস ভালো হতে হবে।
তাহলে প্রচুর ভালো রিভিউ পাবেন এবং দৈনিক কাজ পেতে থাকবেন। আর ফাইবার থেকে ইনকাম করা অর্থ পেপাল এবং পেওনিয়ার সহ ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে নেওয়া যায়।
যদি আপনি পেপাল অথবা পেয়োনিয়ার এর মাধ্যমে নিয়ে থাকেন, সেক্ষেত্রে খুব সহজেই বিকাশ, নগদ ও রকেট এর মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
২. Youtube – সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন আর্নিং সাইট
বর্তমান বিশ্বে ভিডিও দেখার সবচেয়ে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হল ইউটিউব। এখানে ওয়েবসাইটটিতে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ ভিডিও দেখার জন্য এসে থাকে। অনেকেই এই প্লাটফর্মে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করে থাকে।
আর ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড করে প্রচুর আর্নিং করা যায়। এই কারণে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার চাহিদা দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনার হাতের মোবাইলটি ব্যবহার করে আপনার বিভিন্ন ধরনের ভিডিও বানাতে পারেন। আর এই ভিডিও এডিট দিয়ে ইউটিউবে আপলোড করতে পারেন।
তবে ভিডিও আপলোড করার পূর্বে আপনাকে নিজস্ব একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। সঠিক নিয়ম অনুযায়ী ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে থাকুন। ভিডিওতে ভিউজ আসলে আপনি বিভিন্ন মাধ্যমে উপার্জন করতে পারবেন।
ইউটিউবে দুই ধরনের ভিডিও আপলোড করে আয় করা যায়। আপনি লং এবং শর্ট দুই টাইপের ভিডিও আপলোড করেই আয় করতে পারেন। ইউটিউব বর্তমানে সবচেয়ে বিশ্বস্ত একটি প্ল্যাটফর্ম। যেখান থেকে আপনি ১০০% ইনকাম করতে পারবেন।
শুধুমাত্র আপনাকে ধৈর্য ধরে ইউটিউব এ কাজ করে যেতে হবে। ইউটিউব চ্যানেল থেকে বেশি পরিমাণ আর্নিং করার জন্য চ্যানেলে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে। পাশাপাশি চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে।
চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বাড়ানোর একমাত্র পদ্ধতি হলো ভিডিও আপলোড করা। আপনার চ্যানেলে প্রচুর সাবস্ক্রাইবার হলে এবং প্রচুর ভিউজ হলে আপনি সেখানে গুগল এডসেন্স, এফিলিয়েট মার্কেটিং , প্রোডাক্ট প্রমোশন ও স্পন্সরশিপ সহ বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারবেন।
আমাদের জানামতে একজন জনপ্রিয় ইউটিউবার প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা উপার্জন করে থাকে। আপনি যদি এই পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে দীর্ঘদিন ধরে আপনাকে এই সেক্টরে কাজ করে যেতে হবে। আর ভিডিওর কোয়ালিটি এবং কোয়ান্টিটি ভালো হলে খুব দ্রুত সফল হওয়া যায়।
৩. Alamy
বর্তমানের আরেকটি সেরা অনলাইন আর্নিং সাইট হল Alamy। এটি মূলত ছবি বা ফটো বিক্রি করে টাকা ইনকাম করার প্ল্যাটফর্ম। আপনি যেকোনো ধরনের ছবি নিজের মোবাইল ফোন দিয়ে তুলে এই সাইট আপলোড করে সহজে আয় করতে পারবেন।
অবশ্যই ছবি ইউনিক এবং আধুনিক হতে হবে। এই সাইটে ফ্রিতে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। সাইটটি থেকে আয় করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে Alamy প্লাটফর্মে ভিজিট করতে হবে। এরপর আপনাকে এখানে Contributor হিসেবে একাউন্ট খুলতে হবে।
রেজিস্ট্রেশন এর সম্পূর্ণ হলে আপনি নিজের প্রোফাইলটি সঠিকভাবে সেটআপ করে নিবেন। এটা করা খুবই সহজ। তারপর আপনার ইচ্ছামত নিজের স্মার্টফোন অথবা ক্যামেরা দিয়ে তোলা ছবি আপলোড করতে থাকুন। আপনার ছবি বিক্রি হলে আপনি প্রতিটি ছবির ৫০% ইনকাম পেয়ে যাবেন।
আর বাকি ৫০% সাধারণত কোম্পানি বা ওয়েবসাইট নিয়ে থাকে। তবুও এখানে দিনে ৩-৫ ডলার ইনকাম করা যায়। আর এটি একটি ট্রাস্টেড প্ল্যাটফর্ম, এখানে ১০০% আপনি আয় করে পেমেন্ট নিতে পারবেন।
আপনার সর্বনিম্ন ইনকাম ৫০ ডলার হলেই আপনি এখান থেকে উত্তোলন করতে পারবেন। এখানে ব্যাংক ট্রান্সফার সহ পেপাল এর মাধ্যমে পেমেন্ট তোলার সিস্টেম আছে।
আপনাদের যেই মাধ্যমটি পছন্দ সেই মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করুন। আমাদের জানামতে ছবি বিক্রি করে অনেকেই এই প্লাটফর্ম থেকে প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করছেন। আপনারা যারা নতুন তারা ওখানে চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
৪. Facebook
ফেসবুকের কথা না বললেই নয়, এটি বর্তমানের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন আর্নিং সাইট। কারণ এখান থেকে ১০০% ইনকাম করা যায়। আমরা সকলের প্রায় এই সাইটে কমবেশি সময় ব্যয় করে থাকি। তবে আমরা এই সময়টিকে ইনকামের কাজে ব্যবহার করতে পারি।
সেটি কিভাবে করা যায় চলুন জানা যাক। প্রথমত আপনাকে facebook থেকে উপার্জন করার জন্য নির্দিষ্ট একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এক কথায় আপনি ফেসবুকে একাউন্ট খুলুন। এরপর একটি নিজস্ব ফেসবুক পেজ খুলবেন।
সেই পেজে আপনি youtube এর মত রেগুলার ভিডিও আপলোড করবেন। এখানে মূলত ভিডিও আপলোড দিয়ে ইনকাম করা যায়। এই প্লাটফর্মেও শর্ট ভিডিও আপলোড করে আয় করার পদ্ধতি আছে। তাই আপনি দুই ভাবেই ভিডিও বানিয়ে এখানে আয় করতে পারবেন।
এছাড়াও এখানে ফেসবুকে প্রোডাক্ট বিক্রি করে ,মার্কেটিং করে, ওয়েবসাইটের ব্লগ প্রমোশন করে সহজেই ইনকাম করতে পারেন। আপনাদের মধ্যে অনেকেরই প্রচুর ফলোয়ার রয়েছে, তারা চাইলে ব্যান্ড প্রমোশন বা স্পনসরশিপ এর মাধ্যমে প্রতি মাসের লক্ষ লক্ষ টাকা আর্নিং করতে পারেন।
আর আপনি ভিডিওর মাধ্যমে যেই ইনকামগুলো করবেন, সেগুলো সাধারণত ব্যাংক ট্রান্সফার পদ্ধতিতে উত্তোলন করা যায়। এক কথায় আপনি ব্যাংকের মাধ্যমে সরাসরি টাকা তুলে নিতে পারবেন।
৫. Blogger – সেরা অনলাইন আর্নিং সাইট
যদি আপনি সত্যিকার অর্থে অনলাইন থেকে আর্নিং করতে চান, তাহলে আপনি এই ব্লগার ডট কম সাইটে কাজ করতে পারেন। এটি হল গুগলের একটি প্ল্যাটফর্ম।
যেখানে লেখালেখি করে টাকা ইনকাম করা যায়। যদি আপনার লেখালেখি করার ইচ্ছা থাকে, তাহলে এটি আপনার জন্য উপযুক্ত প্ল্যাটফর্ম। অনেকেই টাইপিং করতে ভালোবাসেন এবং যে কোন বিষয় নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন।
তারা চাইলে গুগলের এই ব্লগার প্ল্যাটফর্মে ফ্রিতে ওয়েবসাইট বানিয়ে ইনকাম করতে পারেন। এখানে আপনাকে প্রতিদিন ওয়েব সাইটে ১টি করে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করতে হবে।
যখন আপনার অনেক আর্টিকেল হয়ে যাবে এবং ওয়েবসাইটে প্রচুর ভিজিটর আসবে তখন আপনি গুগল এডসেন্স সহ এফফিলিয়েট মার্কেটিং ,প্রোডাক্ট প্রমোশন ও ব্যান্ড কলাবরেশন ইত্যাদির মাধ্যমে প্রচুর ইনকাম করতে পারবেন।
এই সাইটটি থেকে প্রতি মাসে খুব সহজেই ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা উপার্জন করা যাবে। আর এখান থেকে উপার্জন করা অর্থ আপনি ব্যাংক ট্রান্সফার পদ্ধতিতে নিয়ে নিতে পারবেন।
উপসংহার – অনলাইন আর্নিং সাইট
আপনি যদি পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের খরচ সহ পরিবারের কিছু খরচ বহন করতে চান, সেক্ষেত্রে অনলাইনে পার্টটাইম কাজ করতে পারেন। অনলাইনে অনেক সাইট আছে যেখানে সত্যিকার অর্থে ইনকাম করা যায়। তবে অনলাইন ইনকাম করার জন্য প্রচুর ধৈর্যশীল হতে হয়।
কারণ আপনি একদিনেই অনলাইন থেকে খুব বেশি পরিমাণে আয় করতে পারবেন না। দীর্ঘদিন কাজ করার পরেই ইনকাম শুরু হয়। আমরা সেরা পাঁচটি অনলাইন ইনকাম সাইট সম্পর্কে জানিয়ে দিয়েছি, আপনার হয়তো সাইটগুলো সম্পর্কে এতক্ষণে জেনে ইনকাম করা শুরু করে দিয়েছেন।
FAQs – অনলাইন আর্নিং সাইট
অনলাইন আর্নিং হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা প্ল্যাটফর্মে কাজ করে টাকা আয় করা। এটি হতে পারে ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং, ভিডিও তৈরি, ডিজাইন বিক্রি, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদি।
না, শুরুতে সার্টিফিকেট না থাকলেও চলবে। তবে কিছু স্কিল যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, কনটেন্ট রাইটিং, SEO, ডিজিটাল মার্কেটিং এসব শিখে নিলে কাজ পাওয়া অনেক সহজ হয়।
অধিকাংশ ওয়েবসাইটে পেমেন্ট পাওয়া যায় Payoneer, PayPal, Skrill বা Direct Bank Transfer এর মাধ্যমে। বাংলাদেশে Payoneer সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সহজ পদ্ধতি।অনলাইন আর্নিং কী?
অনলাইন আর্নিং করতে কি অভিজ্ঞতা বা সার্টিফিকেট লাগে?
অনলাইন আর্নিং সাইট থেকে কীভাবে টাকা পাওয়া যায়?

আমি নোমান, একজন অনলাইন ইনকাম এক্সপার্ট ও কনটেন্ট ক্রিয়েটর। ২০২১ সাল থেকে অনলাইন আয়ের বিভিন্ন মাধ্যম নিয়ে গবেষণা করছি এবং সেই অভিজ্ঞতার আলোকে এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত তথ্যবহুল অনলাইন ইনকামের বিষয় নিয়ে আর্টিকেল প্রকাশ করি। পাশাপাশি তথ্যবহুল দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি