সোনালি মুরগির ওজন বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন। সোনালী মুরগীর ওজন বৃদ্ধির অনেক ঘরোয়া কৌশল ও উপায়ে রয়েছে যা আপনাদের সাথে আজকে আর্টিকেলে শেয়ার করা হবে। যারা সোনালি মুরগি লালন পালন করে লাভজনকভাবে ইনকাম করতে চান, তাদের অবশ্যই সোনালী মুরগীর ওজন বাড়ানোর উপায় গুলো জানতে হবে। বিস্তারিত জানতে হলে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকুন।
সোনালি মুরগির ওজন বৃদ্ধির উপায় গুলো আপনি জানতে পারলে খুব সহজে সোনালি মুরগির ওজন বৃদ্ধি করে বাজারে দ্রুত বিক্রি করতে পারবেন। আর যতদ্রুত সম্ভব মুরগি বিক্রি করা যায় তত বেশি লাভ করা যায়।
তারা মুরগি পালনের ব্যবসা করে থাকেন অথবা খামার দিয়ে ব্যবসা করেন তাদের অবশ্যই মুরগির ওজন প্রাকৃতিকভাবে দ্রুত বৃদ্ধি করতে হবে। বিভিন্ন উপায়ে সোনালী মুরগীর ওজন বৃদ্ধি করা যেতে পারে। আর সেই প্রাকৃতিক উপায় গুলোই আজকে আপনাদের জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।
সোনালি মুরগির ওজন বৃদ্ধির উপায়
সোনালী মুরগি পালনের জন্য উন্নত মানের ফিড , ভ্যাকসিন, মেডিসিন, মুরগি খাবার ইত্যাদি বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরী। উক্ত বিষয়গুলো মাথায় বিবেচনায় রেখে সোনালি মুরগি খামার গড়ে তুলতে হবে। তাহলে আপনার একমাত্র মুরগি পালন করে লাভজনক ব্যবসা গড়ে তুলতে পারবেন। এবার চলুন নিম্নে সোনালী মুরগীর ওজন বৃদ্ধির উপায় গুলো জেনে আসি।
- প্রথমেই আপনাকে সঠিক ও উন্নত মানের সোনালি মুরগির বাচ্চা নির্বাচন করতে হবে।
- মুরগির বাচ্চাদের পুষ্টি ও ওজন বাড়ানোর জন্য ভালো কোয়ালিটির ফিডের ব্যবস্থা করতে হবে।
- সোনালি মুরগির খামারে মুরগির জন্য ভালো মানের খাবার ব্যবস্থা করা।
- মুরগির যে কোন সমস্যাই অথবা মুরগিকে প্রতিনিয়ত ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে।
- বাচ্চাদের বিশেষভাবে যত্ন নেওয়া প্রয়োজন বিশেষ করে অন্ততপক্ষে প্রথম এক মাস বাচ্চাদের বিশেষ যত্নে রাখা।
- মুরগির যে কোন সমস্যায় উন্নত মানের মেডিসিন ব্যবহার করতে হবে। আর আপনারা মেডিসিনগুলো কৃষি অধিদপ্তরে পেয়ে যাবেন।
- তাছাড়া ভালো মানের ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে। অবশ্যই মনে রাখবেন সঠিক সময়ে মুরগিকে ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে।
- আপনি যদি সোনালী মুরগীর খামার গড়ে তুলে মুরগিগুলোকে দ্রুত বড় করতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে অর্থাৎ আদর্শ ম্যানেজমেন্ট তৈরি করে নিতে হবে।
- মুরগির খামারে প্রতিদিন প্রায় তিন থেকে চার বার পানি পরিবর্তন করতে হবে। আর মুরগির জন্য পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন পানির ব্যবস্থা থাকতে হবে।
- প্রতিদিন পানির পাত্র গুলো পরিষ্কার করতে হবে। তাছাড়াও খাবারের পরে পানির ব্যবস্থা থাকতে হবে।
- এছাড়াও সোনালি মুরগির ফিড ও পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার মাধ্যমে মুরগির ওজন বৃদ্ধি করা যাবে।
- মুরগির খামারে অবশ্যই সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখতে হবে। এজন্য আপনারা মুরগির খামারে ফ্যান ব্যবহার করতে পারেন।
- সোনালি মুরগির খাবার তালিকা অনুযায়ী প্রতিদিন সোনালি মুরগিকে খেতে দিতে হবে। আপনার এই সোনালি মুরগির খাবার তালিকা গুলো কৃষি কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করলে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
উপরোক্ত নিয়মগুলো মেনে মুরগি লালন পালন করলে খুব সহজে সোনালি মুরগির ওজন বানাতে পারবেন। ওজন বৃদ্ধিতে সোনালী মুরগিকে পুষ্টিকর খাবার দিন এবং নিয়মিত যত্ন নিন।মুরগির রোগ হলে অবশ্যই ভ্যাকসিন প্রদান করবেন।
সোনালি মুরগির ওজন বৃদ্ধির চার্ট
সোনালি মুরগি ওজন বৃদ্ধি করতে চাইলে অবশ্যই মুরগির ওজন বৃদ্ধির চার্ট গুলো সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। কারণ সঠিক ভাবে মুরগিকে খাদ্য দেওয়ার মাধ্যমে ওজন বাড়ানো সম্ভব।
উপরের চাটে আমরা সোনালি মুরগির বয়স অনুযায়ী ওজন বৃদ্ধির চার্ট সম্পর্কে তুলে ধরেছি। এই নিয়ম অনুযায়ী আপনারা মুরগিকে খাবার খাওয়ালে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করা যাবে। তাছাড়া আপনারা মুরগির ওজন বৃদ্ধির চাট গুলো কৃষি অধিদপ্তর থেকেও পেতে পারেন। সেখানে আপনাকে কৃষি কর্মকর্তারা হাতে-কলমে দেখিয়ে বুঝিয়ে দিবে।
সোনালী হাইব্রিড মুরগির খাবার তালিকা
সাধারণত সোনালি মুরগির খাবার বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। আপনারা বাজারে সোনালি মুরগির খাবারের চাটের তালিকা পেয়ে যাবেন। সেই চাট অনুযায়ী আমরা কিছু খাবার তালিকা তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।
- সয়াবিন তেল
- টক্সিন বাইন্ডার
- কোলিন ক্লোরাইড
- এল-লাইসিন
- ভূট্টা
- সয়াবিন মিল
- রাইচ পালিশ
- প্রোটিন ৬০
- ঝিনুক চূর্ণ
- লবণ
- সালমোনেলা কিলার
- প্রিমিক্স
উপরোক্ত উপাদান গুলো দিয়ে আপনারা সোনালী মুরগির খাবার তৈরি করতে পারবেন। আপনার উপাদানগুলো একত্রে পরিমাণ মতো মিশিয়ে খাবার তৈরি করবেন। নিম্নে সোনালি মুরগির বয়স অনুযায়ী খাদ্য তালিকা তুলে ধরা হলোঃ
সোনালি মুরগির ঔষধের তালিকা ও ভ্যাকসিন
সোনালি মুরগিকে সুস্থ সবল রাখার জন্য প্রতিনিয়ত ভ্যাকসিন ও ওষুধ প্রদান করতে হবে। এজন্য আপনাদের অবশ্যই সোনালী মুরগির ওষুধের তালিকা ও ভ্যাকসিন তালিকা সম্পর্কে জানতে হবে। সঠিক ওষুধ দেওয়ার মাধ্যমে সোনালী মুরগি ওজন বৃদ্ধি ও সুস্থ সবল রাখা যায়। নিম্নে ওষুধের তালিকা তুলে ধরা হলোঃ
- সোনালি মুরগি বয়স এক থেকে তিন দিন হয়ে থাকলে এমক্সাসিলিন ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।
- ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে মুরগিকে এনডি লাইভ ভ্যাক্সিন দিতে হবে।
- মুরগির বয়স অনুযায়ী ১০ থেকে ১২ দিনের মধ্যে গামবোরো লাইভ ভ্যাক্সিন প্রয়োগ করতে হবে।
- তাছাড়াও মুরগির বয়স যদি ১৮ থেকে ২২ হয়ে থাকে তাহলে পুনরায় গামবোরো ভ্যাকসিন দিতে হবে।
- মুরগির বয়স অনুসারে ৩৫ তম দিনে বড় ও ছোট মুরগি আলাদা করে কৃমিনাষক হোক প্রয়োগ করতে হবে।
- আর ৪৫ তম দিনে রানীক্ষেত লাইভ ভ্যাক্সিনটি সোনালী মুরগিকে প্রয়োগ করতে হবে।
- এছাড়াও ৫০ দিনের উপরে বয়সে মুরগিদের ক্ষেত্রে প্রোবায়োটিক ওষুধ দিতে হবে।
তাহলে আপনারা সোনালি মুরগির ঔষধের তালিকা সম্পর্কে জানতে পারলেন।
এবার সোনালি মুরগির সাপ্তাহিক ঔষধের তালিকা সম্পর্কে তুলে ধরা হলোঃ
- সপ্তাহে একদিন সকালের ২ লিটার পানিতে এক মিলি করে লিভার টনিক ওষুধটি মিশিয়ে মুরগিকে খাওয়াতে হবে।
- প্রতি সপ্তাহে অন্তত যেকোনো দুই দিনে সকালের পানিতে জিংক মিশিয়ে মুরগিকে দিতে হবে। এটি আপনারা এক লিটার পানিতে এক মিলি করে মেশাবেন।
- আর ক্যালসিয়াম সপ্তাহে অন্তত একদিন সকালে পানিতে মিশিয়ে দিতে হবে। এটিও আগের নিয়ম অনুযায়ী এক লিটার পানিতে মিশিয়ে দিতে হবে।
- ই-সেল ওষুধটি দুই লিটার পানিতে এক মিলি করে সপ্তাহে একদিন সকালে পানিতে মিশিয়ে মুরগিকে খেতে দিতে হবে।
- সপ্তাহের যেকোনো দুই দিনে এডি৩ই ওষুধটি সকালে পানির সাথে মিশিয়ে মুরগিকে দিতে হবে। আর মনে রাখবেন পানি অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হতে হবে।
তাহলে আপনারা সোনালি মুরগির ওষুধের তালিকা ও ভ্যাকসিন তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারলেন। আপনাদের অবশ্যই সঠিক নিয়মে ও সঠিক সময়ে ভ্যাকসিন এবং ওষুধ গুলো প্রয়োগ করতে হবে। এর জন্য আপনারা কৃষি অধিদপ্তরের সহযোগিতা নিতে পারেন।
সোনালি মুরগি পালন পদ্ধতি a to z
আপনাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা সোনালি মুরগি পালন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে এই অংশটিতে এসেছেন। তাদের জন্যই আমরা আজকের এই পাঠে সোনালি মুরগি পালন পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করব।
সোনালী মুরগী খামার করতে চাইলে অবশ্যই কিছু নিয়ম ও উপায় অবলম্বন করতে হবে যার ফলে আপনারা মুরগি পালন করে লাভবান হতে পারবেন। চলুন এবার সোনালি মুরগি পালন পদ্ধতি a to z দেখে নেওয়া যাক।
সোনালী মুরগির বাচ্চা নির্বাচনঃ সাধারণত বাজারে বিভিন্ন ধরনের সোনালি মুরগি পাওয়া যায়। বিশেষ করে বিভিন্ন জাতের সোনালি মুরগি উৎপাদন করা হচ্ছে। এর মধ্যে থেকে আপনাকে সঠিক ও ভালো মানের সোনালি মুরগির বাচ্চা নির্বাচন করে খামার গড়ে তুলতে হবে।
আরো পড়ুনঃ সবচেয়ে বেশি ডিম দেয় কোন মুরগি জানুন
আপনারা যদি ভালো মানের সোনালি মুরগি না চিনতে পারেন তাহলে অবশ্যই কৃষি কর্মকর্তার কাছ থেকে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিবেন। তারা আপনাদের সোনালী মুরগী সম্পর্কিত সকল জাত সম্পর্কে বলে দিবে। আর আপনি এখান থেকে ভালো যাতের সোনালী মুরগি নির্বাচন করতে পারবেন।
সোনালী মুরগির ঘর প্রস্তুতঃ সোনালি মুরগি লালন পালন করতে চাইলে অবশ্যই সোনালী মুরগীর ঘর তৈরি করতে হবে। আপনি যদি ডিমের জন্য সোনালী মুরগি পালন করতে চান তাহলে প্রতিটি মুরগির জন্য ১.৬ বর্গফুট জায়গা দিয়ে ঘর তৈরি করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ব্রয়লার মুরগির খাবার তালিকা
মূলত এখানে আপনি কতটি সোনালি মুরগি পালন করবেন তার উপর নির্ভর করে জায়গা নির্বাচন করতে হবে এবং ঘর তৈরি করতে হবে। তাই আপনার মুরগির চাহিদা অনুযায়ী খামারে ঘর তৈরি করুন।
মুরগির স্বাস্থ্য পরীক্ষাঃ খামারি মুরগি পালন করলে প্রতিনিয়ত মুরগির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে। মুরগির স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য নিয়মিত সময় অনুযায়ী টিকা ও ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে। এজন্য আপনারা ভালো কোন ভেটেরিনারিয়ানের কাছে পরামর্শ নিতে পারেন।
সোনালি মুরগির খাবারঃ সোনালি মুরগির জন্য পুষ্টিকর খাদ্য ব্যবস্থা করতে হবে। প্রতিদিন তিন বেলা করে মুরগিকে খাবার দিতে হবে। আর আপনাদের বাসায় সোনালি মুরগির খাবার তালিকা জেনে খাবার দেওয়া উচিত।
পানি ব্যবস্থাঃ সোনালি মুরগিকে খাবার দেওয়ার পাশাপাশি পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে। পানির যাতে কোন স্বল্পতা না হয় এজন্য খামারে সর্বক্ষণ লক্ষ্য রাখতে হবে। আর অবশ্যই খামারের পরিষ্কার পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে। খাবারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি ফেলে মুরগির দ্রুত ওজন বৃদ্ধি পাবে।
সোনালি মুরগির রোগঃ সোনালী মুরগীর সকল ধরনের রোগ শনাক্ত করে ওষুধ ও ভ্যাকসিন দেওয়ার মাধ্যমে চিকিৎসা করতে হবে। তাই খামারে মুরগির দিকে সবসময় পর্যবেক্ষণ করবেন এবং দেখবেন কোন মুরগি রোগে আক্রান্ত হয়েছে কিনা।
যদি কোন মুরগির রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে তাহলে ভ্যাকসিন ও টিকা দেওয়ার মাধ্যমে মুরগির চিকিৎসা করতে হবে। মুরগির ভ্যাকসিনের ও টিকা দেওয়ার জন্য কৃষি অধিদপ্তরের সাহায্য নিতে পারেন।
উপরে আপনারা তাহলে সোনালি মুরগি পালন করার কিছু নিয়ম ও পালন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারলেন। আপনারা নিয়ম অনুযায়ী খামারে সোনালি মুরগি পালন করুন তাহলে আশা করছি ভালো পরিমাণ লাভবান হতে পারবেন। আর মুরগির খাবারের দিকে সবসময়ই খেয়াল রাখবেন। মুরগিকে খাবারের পাশাপাশি বাজারে থেকে ফিড কিনে এনে খাওয়াতে পারেন।
সোনালী মুরগী কত দিনে ডিম দেয়?
সোনালি মুরগির সাধারণত পাঁচ মাস বয়স থেকে ডিম দেওয়া শুরু করে। তবে সাধারণত এই মুরগির বৃদ্ধির হার ধীরে ধীরে হয়ে থাকে। কিন্তু ৬ থেকে সাড়ে ছয় মাস বয়স থেকে এরা ভালোভাবে ডিম দেওয়া শুরু করে। তাছাড়াও বর্তমানের সোনালি মুরগি সাধারণত ২.৫ থেকে তিন বছর পর্যন্ত ডিম দিয়ে থাকে। এরপর থেকে সোনালি মুরগির ডিম দেয়ার হার কমতে থাকে।
সর্বশেষ কথা
সোনালি মুরগির দ্রুত ওজন বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হলে সঠিক খাবার, পরিচর্যা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং পরিবেশ এই চারটি বিষয়ের প্রতি বিশেষভাবে মনোযোগ দিতে হবে। প্রতিটি মুরগির স্বাস্থ্য ও ওজন বৃদ্ধির জন্য সময়মতো ভ্যাকসিন, পর্যাপ্ত আলো-বাতাস এবং প্রাকৃতিক খাবারের বিকল্প নেই। বাজারে ভালো দামে বিক্রি করার জন্য মুরগিকে মোটা করা নয়, বরং স্বাস্থ্যবান রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
সঠিক নিয়ম মেনে পালন করলে আপনি অল্প সময়ে সোনালি মুরগি থেকে লাভজনক ফলাফল পেতে পারেন। যারা নতুন করে খামার শুরু করতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য এই পরামর্শগুলো গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে। মনে রাখবেন, ধৈর্য, নিয়মিত পর্যবেক্ষণ এবং ভালো খাদ্য ব্যবস্থাপনাই সফলতার চাবিকাঠি। আর আপনার খামারে কী পদ্ধতিতে সোনালি মুরগি পালন করছেন? নিচে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না!