ইউটিউব এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে ভিডিও বানানো ছাড়াও বিভিন্ন মাধ্যমে ইনকাম
করা যায়। প্রথম থেকে আপনি হয়তো ভিডিও বানিয়ে subscriber বাড়িয়ে নিলেন। এরপর
আপনি ইউটিউব এর সাহায্যে এফিলিয়েট মার্কেটিং ,স্পন্সর পোস্ট ও প্রোডাক্ট কমিশনের
মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
এই মাধ্যমগুলোতে ভিডিও বানানোর প্রয়োজন হয় না ।ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে
ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে যা আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে শেয়ার
করব।
সরাসরি নিজে ভিডিও না বানিয়েও অন্যান্য বিভিন্ন উপায়ে ভিডিও বানানোর মাধ্যমে
ইনকাম করতে পারেন। বর্তমান আধুনিক যুগে A.I প্রযুক্তির উন্নতির ফলে এখন
সহজেই যে কোন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে স্টক ভিডিও তৈরি করা যাচ্ছে।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুক থেকে প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করার উপায়
যেখানে আপনাকে নিজে থেকে কোন ভিডিও বানাতে হচ্ছে না, বিভিন্ন ওয়েবসাইট আপনাকে
অটোমেটিক ভিডিও বানিয়ে দিচ্ছে আপনি সেগুলোই পাবলিশ করে ইউটিউব থেকে আয় করছেন।
আরো পড়ুনঃ টাকা ইনকাম করার অ্যাপ
এভাবে প্রায় লক্ষ লক্ষ মানুষ এআই প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে ভিডিও বানানো না
ছাড়াই ইনকাম করে আসছে। ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন চলুন
বিস্তারিত জেনে আসি।
ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায়
বর্তমান বিশ্বে ভিডিও শেয়ারিং করার অন্যতম প্ল্যাটফর্ম হল ইউটিউব। প্রায়
কোটি কোটি মানুষ ইউটিউব প্লাটফর্ম ব্যবহার করে ভিডিও শেয়ার করে থাকে। আর এই
ভিডিও শেয়ার অথবা আপলোড করার মাধ্যমে তারা বিভিন্ন মাধ্যমে ইনকাম করতে
পারে।
আপনিও চাইলে ভিডিও আপলোড করে অথবা ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে
পারেন। অনেকেই মনে করে থাকেন ইউটিউবে শুধুমাত্র ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করা
যায়, বিষয়টা এমন নয় ভিডিও না বানানো ছাড়াও ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়
রয়েছে।
যেগুলো আপনি যদি জানতে পারেন তাহলে অবশ্যই সহজেই ইউটিউব থেকে আয় করতে
পারবেন।নিম্নে ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় গুলো আলোচনা করা
হলোঃ
ফেসলেস (Faceless) ইউটিউব চ্যানেল
এই টাইপের চ্যানেলগুলোতে আপনাকে নিজের মুখ ও ভয়েস ব্যবহার করতে হবে
না। আপনি বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ও প্লাটফর্মের সাহায্য নিয়ে ভয়েস দিয়ে
ভিডিও তৈরি করতে পারবেন। বিভিন্ন টাইপের ফেসলেস ভিডিও তৈরি করা যায়, যেখানে
আপনি নিজের voice না ব্যবহার করেও ভিডিও তৈরি করতে পারবেন। যেমনঃ
- স্লাইডশো (Slideshows): এই পদ্ধতিতে আপনি কোন পরিশ্রম ছাড়াই সহজেই শিক্ষামূলক , তথ্যমূলক বা অনুপ্রেরণামূলক স্লাইডশো তৈরি করে তাতে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক বা টেক্সট-টু-স্পিচ ভয়েসওভার করে ভিডিও বানাতে পারবেন। এখানে আপনাকে নিজের চেহারা দেখাতে হচ্ছে না। আর ভয়েস আপনি এআই দিয়ে তৈরি করতে পারবেন। এভাবে কিন্তু ভিডিও না বানিয়ে ইনকাম করা যায়।
- অডিও-কেন্দ্রিক কন্টেন্ট (Audio-centric Content): আপনি চাইলে ভিডিও না বানিয়ে শুধুমাত্র অডিও পডকাস্ট, মেডিটেশন মিউজিক, রিলাক্সিং সাউন্ড, বা শিক্ষামূলক অডিও ফাইল আপলোড করতে পারেন। এক্ষেত্রে ভিডিও অংশে একটি স্থির ছবি বা সাধারণ অ্যানিমেশন ব্যবহার করা যেতে পারে।
- AI-জেনারেটেড ভিডিওঃ বর্তমানে AI টুল ব্যবহার করে সহজেই ভিডিও তৈরি করা যায় যেখানে আপনার কোনো ভিডিও বা ভয়েস দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। এই উপায়ে আপনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে পরিশ্রম ছাড়াই ভিডিও তৈরি করতে পারবেন এবং আপলোড করে আয় করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম
এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায়গুলির মধ্যে একটি। আপনি কোনো নির্দিষ্ট পণ্যের রিভিউ,
টিউটোরিয়াল বা তথ্যের স্লাইডশো তৈরি করে ডেসক্রিপশনে সেই পণ্যের অ্যাফিলিয়েট
লিঙ্ক যোগ করতে পারেন। যখন কেউ আপনার লিঙ্কের মাধ্যমে পণ্যটি কিনবে, আপনি কমিশন
পাবেন।
এভাবে ইউটিউব চ্যানেল ব্যবহার করে শুধুমাত্র কমিউনিটি পোস্ট করেই ভিডিও না
বানিয়ে ইনকাম করা যায়। আপনি ইউটিউব চ্যানেলের কমিউনিটি ফিচার অপশনটিতে
পোস্ট করার মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।
এছাড়াও চাইলে A.I এর সাহায্য নিয়ে টিউটোরিয়াল বানাতে পারেন, সেগুলো
আপলোড করে ডেসক্রিপশন বক্সে অ্যাফিলিয়েট লিংক যোগ করে মার্কেটিং করতে পারেন।
যদি আপনার চ্যানেলে প্রচুর সাবস্ক্রাইব থাকে তাহলে এভাবে আপনি প্রতি মাসে লক্ষ
লক্ষ টাকার বেশি উপার্জন করতে পারবেন।
লাইভ স্ট্রিমিং করে youtube থেকে ইনকাম
এখন আপনাকে আর ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে হবে না। আপনি সরাসরি লাইভ স্ট্রিম করার
মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। ইউটিউবে লাইভ
স্ট্রিমে এড দেখিয়ে ইনকাম করা যায়। এর জন্য ইউটিউব মনিটাইজেশন চালু থাকতে
হবে।
এর ফলে আপনি যে কোন সময় যে কোন কিছু লাইভ স্ট্রিম করলেই উপার্জন করতে
পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে আর একটা পরিশ্রম করে ভিডিও তৈরি করতে হচ্ছে
না। আপনি বিভিন্ন বিষয়ে লাইভ স্ট্রিম করতে পারেন। যেমন কোন গেম
খেলেন, সেই গেমটি লাইভ স্ট্রিম শুরু করুন।
অথবা আপনি ঘুরতে পছন্দ করেন, তাহলে বিভিন্ন দর্শনীয় জায়গায় ঘোরাঘুরি করুন
এবং লাইভ স্ট্রিম করতে থাকুন। দর্শকদের জন্য আকর্ষণীয় লাইভ স্ট্রিম করলে
প্রচুর ভিউস পাবেন, আর প্রচুর ভিউস আসলে অনেক বেশি ইনকাম হবে।
অন্যদের জন্য কাজ করা (Working for other YouTubers)
আপনি যদি ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন (থাম্বনেইল, ব্যানার), স্ক্রিপ্ট
রাইটিং, বা চ্যানেল ম্যানেজমেন্টে দক্ষ হন, তাহলে অন্যান্য ইউটিউবারদের জন্য
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
Fiverr, Upwork-এর মতো প্ল্যাটফর্মে এই ধরনের কাজ পাওয়া যায়। তবে দক্ষতা ও
অভিজ্ঞতা থাকতে হবে তাহলেই ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ পেয়ে ইনকাম করতে
পারবেন।
ইউটিউব শর্টস (YouTube Shorts)
বর্তমানে ইউটিউবে ছোট ভিডিওর (শর্টস) মাধ্যমেও আয় করার সুযোগ আছে। আপনি
শর্টস তৈরি করার জন্য স্টক ফুটেজ, কপিরাইট-মুক্ত মিউজিক বা AI টুল ব্যবহার করতে
পারেন। AI টুলস বা প্ল্যাটফর্ম এর সাহায্য নিয়ে সহজেই মাত্র এক মিনিটের মধ্যেই
শর্টস তৈরি করা যায়।
শুধু মাত্র ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক আপনি যোগ করবেন তাহলেই হয়ে
যাবে। কপিরাইট ফ্রি অনেক ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করতে
পারেন। youtube এ ধরনের মিউজিক সরাসরি পাওয়া যায়। আপনার
শর্টস ভিডিওতে যোগ করুন এবং আপলোড করে ইনকাম করুন।
চ্যানেল ম্যানেজমেন্ট করে
সরাসরি ইউটিউবে ভিডিও না বানিয়েও শুধুমাত্র ইউটিউব চ্যানেলটি পরিচালনা করেও
ইনকাম করা যায়। এখন অনেকেই বলেন কিভাবে পরিচালনা করব? ইউটিউব চ্যানেল
পরিচালনা করার জন্য নির্দিষ্ট কোন যোগ্যতা বা দক্ষতার প্রয়োজন নেই।
শুধুমাত্র ইউটিউব চ্যানেল সেটিং সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা থাকলেই এই কাজটি করে
ইনকাম করা যাবে।বর্তমান সময়ে অনলাইনে প্রচুর বড় বড় ইউটিউবার রয়েছে যারা
সময়ের অভাবে তাদের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলটি সঠিকভাবে পরিচালনা করতে
পারেনা।
এক্ষেত্রে তারা ইউটিউব চ্যানেল পরিচালনা করার জন্য মডারেটর নিয়োগ করে
থাকে। আপনি চাইলে তাদের চ্যানেলগুলোতে মডারেটর হিসেবে চ্যানেল পরিচালনা
করে মাসিক ভালো পরিমান আয় করতে পারেন।
এই ইউটিউব ম্যানেজমেন্ট কাজটি করলে মাস শেষে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার বেশি
উপার্জন করা যেতে পারে। এখানে আপনার কাজ হল সঠিক সময়ে ভিডিওর কমেন্টে রিপ্লাই
দেওয়া এবং কমিউনিটি পোস্ট করা। এছাড়াও ইউটিউব চ্যানেলের মালিক ভিডিও বানালে
সেটা সঠিকভাবে আপলোড করে দেওয়া ইত্যাদি।
ট্রান্সলেট করে ইউটিউব থেকে ইনকাম
আপনি চাইলে ইউটিউবের ভিডিওর ভয়েস ওভার দিয়ে ইনকাম করতে পারেন। এক্ষেত্রে
আপনাকে অনেকটা ট্রান্সলেটর এর মত কাজ করতে হবে। ধরুন একটি ভিডিও ইংরেজি
ভাষাতে বানানো রয়েছে।
এখন সেই ভিডিওটিকে আপনি বাংলাতে ডাবিং করবেন, আর এটাই হলো ট্রান্সলেট এর কাজ।
ইউটিউবে এই ভাষা ডাবিং বা ট্রান্সলেট এর কাজটি অনেক জনপ্রিয়তা লাভ
করেছে।
অনেক ইউটিউবার রয়েছে তারা তাদের ভিডিওগুলো বিভিন্ন ভাষার দর্শকদের
জন্য উপযোগী করার জন্য বিভিন্ন ল্যাঙ্গুয়েজে ডাবিং করে থাকে। আপনার
একাধিক ভাষাতে দক্ষতা থাকে তাহলে ইউটিউবে ভিডিওতে ট্রান্সলেটের কাজটি করতে
পারেন।
কপিরাইট ফ্রি ভিডিও থেকে ইনকাম
যদি সরাসরি ভিডিও না বানিয়ে উপার্জন করতে চান, সেক্ষেত্রে বিভিন্ন প্লাটফর্ম
থেকে কপিরাইট ফ্রি ভিডিও ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন।
বর্তমানে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে স্টক কপিরাইট ফ্রি ভিডিও রয়েছে, যেগুলো
ব্যবহার করে এডিট করে ইউটিউব আপলোড করা যায় এবং মনিটাইজেশন নিয়ে ইনকাম
পর্যন্ত করা যায়।
তবে কপিরাইট ফ্রি ভিডিওগুলো আকর্ষণীয় ভাবে এডিট করতে হয়। এক্ষেত্রে আপনাকে
এডিটিং জানতে হবে, এডিটিং জানলে বিভিন্ন ধরনের প্লাটফর্ম থেকে কপিরাইট ফ্রি
ডাউনলোড করে আকর্ষণীয়ভাবে এডিটিং করে ইউটিউবে আপলোড করে আয় করুন।
স্ক্রিপ লিখে ইউটিউব থেকে ইনকাম
বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেল এর মালিকের জন্য ভিডিওর স্ক্রিপ্ট লিখে ইনকাম করতে
পারেন। অনেক ইউটিউবার রয়েছে যারা ভিডিও বানানোর জন্য স্ক্রিপ্ট ক্রয় করে
থাকে। যদি আপনি একজন দক্ষ স্ক্রিপ্ট রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে এই কাজটি করে
প্রচুর অর্থ আয় করতে পারবেন।
এখানে আপনাকে ভিডিও বানাতে হচ্ছে না শুধুমাত্র ভিডিওর স্ক্রিপ্ট বা কাহিনী
লিখতে হচ্ছে। মূল কথা আপনি স্ক্রিপ্ট লেখার সার্ভিস দিয়ে ইউটিউব থেকে আয় করতে
পারছেন।
অ্যানিমেশন বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম
অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে বিভিন্ন টাইপের কাটুন অ্যানিমেশন বানিয়ে ইউটিউবে
আপলোড করে ইনকাম করতে পারেন। এজন্য খুব বেশি পরিশ্রম করতে হয় না,
শুধুমাত্র আপনি সাইটে ঢুকে কমান্ড দিবেন, আর আপনার অ্যানিমেশন তৈরি হয়ে
যাবে।
এভাবে অনেকেই ফ্রিতে অ্যানিমেশন তৈরি করে ইউটিউব থেকে আয় করছে।Doodly,
Animaker, বা Vyond টুলস বা সফটওয়্যার ব্যবহার করে এনিমেশন ভিডিও ফ্রিতে তৈরি
করতে পারেন।
এছাড়াও অনেক সময়ে পেইড সফটওয়্যার কিনতে হয় যেটা দিয়ে ভালো ধরনের এনিমেশন
তৈরি করা যায়। যদি আপনি প্রফেশনাল হন তাহলে পরিশ্রম ছাড়াই এই উপায়ে ইউটিউব
থেকে আয় করতে পারেন।
ইউটিউবে টিউটোরিয়াল বানিয়ে ইনকাম
আপনি চাইলে বিভিন্ন প্রোডাক্ট ও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের পণ্যগুলোর প্রমোশনাল
টিউটোরিয়াল বানিয়ে সার্ভিস দিয়ে ইনকাম করতে পারেন। এখানে আপনার নিজের
চ্যানেল খুলে সেখানে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে হচ্ছে না।
আপনি সরাসরি কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে তাদের প্রোডাক্টের সুন্দর একটি
টিউটোরিয়াল বানিয়ে তাদেরকে সার্ভিস দিবেন। আর এই সার্ভিস দেওয়ার বিনিময়ে
নির্দিষ্ট পরিমাণ চার্জ নিতে পারেন। এভাবে টিউটোরিয়াল বানিয়ে ইনকাম করতে
পারবেন।
শেষ কথা
ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা অনেক সহজ। তবে সঠিক বিষয়ে ধারণা থাকলে
কখনোই ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন না। এজন্য আপনি অবশ্যই
কিভাবে ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে আয় করতে হয় তা জেনে নিবেন।
আর এই বিষয়টি নিয়ে আমরা আর্টিকেলটিতে পরিপূর্ণ ধারণা দিয়েছি। যদি আপনি
অনলাইনে ধৈর্য সহকারে পরিশ্রম করে কাজ করে যেতে পারেন তাহলে অবশ্যই সফল হতে
পারবেন। তা সকলকে বলবো ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে হলে ধৈর্য ধরুন এবং পরিশ্রম
করতে থাকুন।