নতুন আর্টিকেলটিতে আমরা হাজির হয়েছি। আপনাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা অনলাইনে
বিনিয়োগ ছাড়া টাকা ইনকাম করতে চাচ্ছেন,
করব। এছাড়া কিছু সেরা টাকা ইনকামের আইডি গুলো তুলে ধরব। যার ফলে আপনি ইনকাম করার
আইডিয়াগুলো জেনে সহজে বিনিয়োগ ছাড়া বিভিন্নভাবে ইনকাম করতে পারবেন।
আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত থাকছে। তাই সকলের কাছে অনুরোধ রইলো আর্টিকেলটি শেষ
পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন। কেননা আমরা এখন টাকা ইনকামের সহজ আইডিয়াগুলো
তুলে ধরব।
বিনা টাকায় ইনকাম করার উপায়
বোঝাচ্ছে। অর্থাৎ আপনি বিনামূল্যে বিভিন্নভাবে কাজ করে ইনকাম করতে পারছেন।
অনলাইনে বিনামূল্যে কাজ করে ইনকাম করার অনেক মাধ্যম রয়েছে যা হয়তো আপনি জানতে
পারলে নিশ্চিতভাবে আয় করতে পারবেন।
আইডিয়া জেনে ইনকাম করার চেষ্টা করে থাকে। বর্তমানে এই আধুনিক যুগ ইন্টারনেট
থাকার কারণে সকলে এখন হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে বিভিন্নভাবে ইনকাম করতে পারে।
বিনা টাকায় ইনকাম করতে পারেন। কিভাবে ইনকাম করবেন তা আমরা সঠিকভাবে এখন দেখিয়ে
দেব। এবার চলুন বিনিয়োগ ছাড়া ইনকাম করার উপায় গুলো জেনে আসা যাক।
ফ্রিল্যান্সিং
যদি বৈধভাবে বিনিয়োগ ছাড়া ইনকাম করার চিন্তা ভাবনা করে থাকেন, তাহলে আমরা বলব
ফ্রিল্যান্সিং করা শুরু করুন। কারণ ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ করার জন্য
অর্থ বিনিয়োগ করার প্রয়োজন নেই। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে অ্যাকাউন্ট খুলে
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ করে প্রতিদিন ইনকাম করা যায়।
ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি সেক্টর এখান থেকে আপনি লক্ষ লক্ষ টাকা পর্যন্ত প্রতিদিন
ইনকাম করতে পারবেন। তবে এই সেক্টর থেকে ইনকাম করার একটাই উপায়, আর সেটি হলো
নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগানো।
যদি আপনার নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন কাজগুলো করতে
পারেন তাহলে অবশ্যই উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। বর্তমানে ফাইবার সহ অন্যান্য অনেক
জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেখানে সম্পূর্ণ ফ্রিতে একাউন্ট খুলে
কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যায়।
বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের অগ্রাধিকার বেশি
দেওয়া হয়। তাই আমরা বলবো প্রথমে আপনারা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো ভালোভাবে
শিখে নিন। এরপর ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে বিনামূল্যে অর্থাৎ বিনা টাকায়
একাউন্ট খুলে কাজ করে ইনকাম করুন।
মার্কেটিং ,এসইও ,ফেসবুক মার্কেটিং ,ভিডিও এডিটিং ,গ্রাফিক্স ডিজাইন ,ওয়েব
ডিজাইন ,সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। অবশেষে বলবো ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে
বিনিয়োগ লাগে না, কেবল স্কিল দরকার।
কনটেন্ট রাইটিং
সময় লেখালেখি করেন। ঠিক একইভাবে ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখালেখি করে
পোস্ট তৈরি করা যায়।
করে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি সরাসরি চাইলে নিজের ওয়েবসাইট খুলে সেখানে কন্টেন্ট
রাইটিং করে ইনকাম করতে পারবেন।
সার্ভিস দিয়ে প্রতিদিন ৫০০ টাকা ১০০০ টাকা ইনকাম করছে। তাহলে আপনিও এই ভাবেই
অন্যজনের ওয়েবসাইটে লেখালেখি করে উপার্জন করতে পারবেন।
হয় এবং কিভাবে একটি এসইও সম্পন্ন আর্টিকেল লিখতে হয় সেগুলো জেনেই আপনি কাজ করে
আয় করতে পারবেন।
লেখালেখি করতে পারেন তাহলে অবশ্যই নিশ্চিতভাবে অনলাইনে কনটেন্ট রাইটিং সার্ভিস
দিয়ে সারা জীবন ইনকাম করতে পারবেন।
কনটেন্ট রাইটিং সার্ভিস দেওয়ার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে যেমনঃ
- Trickbd
- অর্ডিনারি আইটি
- টেকটিউন্স
- ফাইবার
- Upwork.com
- ফ্রিল্যান্সার ডট কম
- asprivate
- লেখক.মি
- পাঠক bd
বিনামূল্যে উপার্জন করতে পারবেন।
বিনা টাকায় ইনকাম – ডাটা এন্ট্রি কাজ
আপনি বিভিন্ন কোম্পানিতে অনলাইনে অথবা অফলাইনে করতে পারবেন। সরাসরি অফিসে
গিয়েও কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
হচ্ছে। যার ফলে আপনি সরকারি চাকরি করতে পারবেন, তাও আবার ডাটা এন্টির কাজ।
তাহলে বুঝতে পারছেন ডাটা এন্ট্রির কাজের চাহিদা দিনে দিনে কতটা বৃদ্ধি
পাচ্ছে।
ইত্যাদি। যদি আপনার এই কাজগুলো জানা থাকে তাহলে ডাটা এন্টির কাজগুলো করে সরাসরি
অনলাইন বিভিন্ন প্লাটফর্ম থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
স্মার্টফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন।
ইনকাম করতে চান তাহলে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলোতে একাউন্ট খুলুন এবং ডাটা
এন্ট্রির কাজ করে আয় করুন।
জনপ্রিয়। তাই আপনার কাছে যদি সময় থাকে তাহলে ডাটা এন্টি শিখুন এবং ইনকাম
করুন।
YouTube চ্যানেল খোলা
বিষয় নিয়ে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন যেমনঃ শিক্ষামূলক, রিভিউ, ব্লগ,
রান্না, গেমিং ইত্যাদি।
ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে আপলোড করে মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ইনকাম করুন। এটি
সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ইনকাম করার অন্যতম উপায়।
খুলে ইনকাম সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায়। youtube চ্যানেল খুলে ইনকাম করতে হলে প্রচুর
পরিশ্রম করতে হবে এবং ধৈর্য সহকারে দীর্ঘদিন কাজ করতে হবে।
চ্যানেল খুলে সফল হওয়ার জন্য প্রয়োজন শুধু কনসিস্টেন্সি ও ভালো
আইডিয়া।
Survey বা Micro Task করা
যেখানে আপনি ছোটখাট কাজ করে প্রতিদিন কিছু টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এখানে
সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ছোট ছোট কাজ করে ইনকাম করা যায়।
ইনকাম করার অনেক ওয়েবসাইট পাবেন। যেখানে নির্দিষ্ট প্রশ্নের উত্তর দিয়ে অথবা
সার্ভে টাইপ প্রশ্নের জবাব দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। পাশাপাশি আরও অনেক ধরনের
মাইক্রো টাস্ক থাকে।
কাজগুলো থেকে আপনারা খুব একটা বেশি উপার্জন করতে পারবেন না। কারণ এখানে
সম্পূর্ণ ফ্রিতে কোনো রকম দক্ষতা ছাড়াই কাজ করে ইনকাম করতে হয়।
কথা মনে রাখুন যে কাজে কোন দক্ষতার প্রয়োজন হয় না সেখানে ইনকাম করা যায় না। আর
ইনকাম করা গেলেও অনেক কম পরিমাণে হয়।
Task ওয়েবসাইটগুলোর তালিকা নিম্নে দেওয়া হলঃ
- Swagbucks
- Workup job
- TimeBucks
- Workupplace
- Remotasks
আমরা এই সাইটগুলো সম্পর্কে আপনাদের জানালাম। এখানে কাজ করে বাংলাদেশী
পেমেন্ট মেথড বিকাশের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। তবে অনেকগুলোতে টাকা
উত্তোলন করার জন্য ব্যাংক ট্রান্সফার পদ্ধতির প্রয়োজন হতে পারে।
টাকা ইনকামের আইডিয়া
আপনাদের সাথে শেয়ার করব। যা জানার মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারেন। যদি
আপনার ইনকাম করার প্রবল ইচ্ছা থাকে তাহলেই আইডিয়াগুলো জানুন এবং সেই অনুযায়ী
কাজ করে ইনকাম করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যান। এবার চলুন টাকা ইনকামের
আইডিয়াগুলো সম্পর্কে জেনে আসা যাক।
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- ব্লগিং করে
- কোচিং সেন্টার খুলে আয়
- ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ব্যবসা
- বইয়ের দোকান
- নার্সারি ব্যবসা
- ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট
- মোবাইল রিচার্জ দোকান
- দর্জির দোকান
- ট্যুর গাইড
- হাঁস মুরগির খামার
- সিজিনাল ফলের ব্যবসা
- অনলাইনে শিক্ষকতা
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- মেয়েদের বোরকা বা থ্রি-পিস বিক্রয়
- ফাস্টফুডের দোকান
- নার্সারি করা
- ফলের জুসের দোকান
- কম্পিউটার সার্ভিসিং এর দোকান
আপনাদের মাঝে এখন শেয়ার করা হবে। আমার কাছে যে উপায়গুলো ভালো মনে হয়েছে
এবং খুবই কার্যকরী সেগুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা
করা হলোঃ
অনলাইনে শিক্ষকতা – বিনা টাকায় ইনকাম
ঘরে বসে আয় করতে পারবেন। মূলত আপনার যে কোন বিষয়ে দক্ষতা থাকতে হবে এবং সেই
বিষয়টি সম্পর্কে বোঝানোর ক্ষমতাও থাকতে হবে।
করিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের কোর্স করানোর মাধ্যমে
আজকাল অনেকেই ভালো ধরনের ব্যবসা করছে।
সেক্টরে আপনি অল্প পুঁজিতে শুরু করতে পারবেন। ফেসবুক বা ইউটিউব চ্যানেল থাকলে
সেখানে অনলাইনে কোর্স করাতে পারবেন।
কম খরচে করতে পারবেন। ধরুন আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এ দক্ষতা অর্জন করেছেন
তাহলে সেই বিষয়টি সম্পর্কে আপনি অনলাইনে সবাইকে ধারণা ও শিখিয়ে দিতে
পারেন।
আপনি অনলাইনে শিক্ষকতা করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
ইউটিউব অথবা ফেসবুকে আপলোড করতে হয়। তাই আপনাদের বাড়িতে ইন্টারনেট কানেকশন
বা ওয়াইফাই কানেকশন থাকলেই হয়ে যাবে।
আপনারা চাইলে অংক , বিজ্ঞান , ভাষা শিক্ষা , ভিডিও এডিটিং , ডিজিটাল
মার্কেটিং , গ্রাফিক্স ডিজাইন ইত্যাদিসহ নানা বিষয়ে অনলাইনে কোর্স করাতে
পারেন। এই ব্যবসাটি আপনি সর্বনিম্ন ৫০০০ টাকা দিয়েই শুরু করতে পারবেন।
ট্যুর গাইড
স্থানে ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে। এজন্যই বিভিন্ন সময়ে ট্যুর গাইডের প্রয়োজন
হয়ে থাকে। ট্যুর গাইডের সহায়তা নিয়ে বিভিন্ন স্থানে বেড়াতে যায়।
করতে পারবেন। এর জন্য আপনি ট্যুর গাইড এজেন্সিতে যোগ দিতে পারেন। আপনার কাজ
হল হোটেল বুকিং , ট্রেনের টিকিট কাটা অর্থাৎ সম্পূর্ণ ট্যুর প্ল্যানিং
করা।
দায়িত্ব পালন করা আপনার কাজ হবে। আপনারা চাইলে কম খরচে এই ট্যুর গাইড ব্যবসা
শুরু করতে পারেন।
সম্পর্কিত বিস্তারিত তুলে ধরবেন। আর আপনাকে সকল ধরনের নতুন নতুন জায়গা খুঁজে
বের করতে হবে এবং হোটেল মালিকের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে ও ট্রাভেল এজেন্সির
রেট জেনে নিতে হবে।
সেখানে ট্যুর গাইডের ব্যবসা করেন। কক্সবাজারে যখন কোন ব্যক্তি ঘুরতে যাবে তখন
সেখানকার সকল দর্শনীয় স্থানীয় জায়গা গুলো ঘুরে দেখানো হবে আপনার দায়িত্ব।
দর্জির দোকান
পারেন। দর্জির দোকান দিয়ে ভালো লাভজনক ব্যবসা করতে চাইলে অবশ্যই কিছু দক্ষতা ও
সৃজনশীলতা ভাব থাকতে হবে।
জামা কাপড় ভালো ভাবে বানিয়ে দেওয়াই হলো আপনার মূল কাজ। তাছাড়াও নতুন ধরনের
ডিজাইন বানিয়ে কাপড় তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন।
পরিচিতি বাড়াতে পারেন। এতে করে আপনার ব্যবসার মান উন্নয়ন হবে এবং সকল গ্রাহক
আপনার কাছ থেকে সেবা নিবে।
মোবাইল রিচার্জ দোকান
ফোনে সিম ব্যবহার করে কথা বলতে হলে মোবাইল ফোনের সিমে ব্যালেন্স রিচার্জ করতে
হয়। আর এই রিচার্জ করার জন্য বেশিরভাগ মানুষ দোকানে গিয়ে থাকে।
চাইলে কম খরচে অল্প পুজিতে মোবাইলে রিচার্জ করার দোকান খুলতে পারেন। এখানে আপনি
গ্রাহকদের মোবাইল ফোনের ব্যালেন্স রিচার্জ করে দিবেন এবং সাথে আরও নগদ , বিকাশ
ব্যালেন্স রিচার্জ করতে পারেন।
শুরু করে দিতে পারেন। এর জন্য নেটওয়ার্ক প্রোভাইড এর সাথে যোগাযোগ করে
চুক্তিবদ্ধ হতে হবে এবং কমিশন রেট জেনে নিতে হবে। আর এভাবে আপনি টাকা
ইনকাম করতে পারবেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন
কোর্স করিয়ে টাকা আয় করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি একটি ছোট ঘর ভাড়া নিয়ে
সেখানে গ্রাফিক ডিজাইন বিষয়ক টিউশনি করে অতি সহজেই আয় করতে পারবেন।
গ্রাফিক ডিজাইন এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এজন্য অনেকে কমবেশি ফ্রিল্যান্সিং
করার জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চাই।
কোর্স ফ্রী চার্জ করা হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার এলাকায় ছোট্ট একটি ঘর
ভাড়া নিয়ে কোর্স ফি কম রেখে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর শিক্ষা দিতে পারেন।
মেয়েদের বোরকা বা থ্রি-পিস বিক্রয়
পারবেন। এখানে আপনি অনলাইন প্লাটফর্মে কাপড় বিক্রি করতে পারেন। এর জন্য
আপনার বিভিন্ন ধরনের নতুন ডিজাইনের কাপড়, বোরকা ও থ্রি পিস মজুদ রাখতে
হবে।
প্লাটফর্মে ভালো মানের আকর্ষণীয় বোরকা বা থ্রি পিস এর বিজ্ঞাপন দিয়ে
গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করতে পারেন।
পেজে আপনি বোরকা বা থ্রি পিস এর ছবি এবং দাম সহ বর্ণনা দিয়ে রাখতে
পারেন।
এভাবে আপনি অনলাইনে বোরকা বা থ্রি পিস এর ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
ফাস্টফুডের দোকান
ফাস্টফুড বেশি খেয়ে থাকে যার ফলে এর চাহিদা দিন দিন বেড়ে চলেছে।
করতে পারবেন। কিন্তু এখানে আপনাকে অবশ্যই ভালো মানের ফাস্টফুড তৈরি করতে
হবে।
দোকান এর প্রচার করতে বিভিন্ন ধরনের ব্যানার বা এলাকায় মাইকিং করে জানাতে
পারেন।
নার্সারি খুলে ইনকাম
১০ হাজার টাকাতেই শুরু করতে পারবেন। বর্তমানে আমাদের দেশে ছাদ বাগানে করার
চাহিদা বেড়েই চলেছে। এর ফলে নার্সারি গুলোতে ভাল রকমের ব্যবসা হচ্ছে।
নার্সারিতে ভালো মানের গাছের চারা ও ফুলের চারা আনতে হবে।
করতে হবে। আর নার্সারির ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই নার্সারিতে থাকা গাছগুলোর
ভালোভাবে যত্ন নিতে হবে এবং গাছ সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
শেষ কথা – বিনা টাকায় ইনকাম
একেবারে বাস্তব এবং সম্ভব। আপনার হাতে যদি একটি স্মার্টফোন, ইন্টারনেট সংযোগ
এবং শেখার আগ্রহ থাকে, তাহলে আপনি ঘরে বসেই ইনকাম করতে পারেন। তবে একথা মনে
রাখা জরুরি যে, বিনা পুঁজির কাজ মানেই কিন্তু বিনা শ্রম নয়। সময়, ধৈর্য আর
নিষ্ঠা দিতে হবে তবেই আপনি সফল হবেন।
একটার পর একটা ভিডিও দেখা বা শুধুই খোঁজাখুঁজিতে সময় নষ্ট না করে, আজ থেকেই
ছোট একটা পদক্ষেপ নিন। হয়তো আপনার আজকের সিদ্ধান্তটাই আপনার জীবনের অর্থনৈতিক
চেহারা বদলে দিতে পারে।
কাজের মানই ঠিক করবে আপনি কতদূর যেতে পারবেন। বিনা টাকায় শুরু হোক, কিন্তু
লক্ষ্য হোক নিজের একটি সফল পরিচয় তৈরি করা। তাই আজকে থেকেই টাকা ইনকামের
আইডিয়াগুলো জেনে ইনকাম করার জন্য পরিশ্রম করে যান। নিশ্চিত ভাবে এক সময়
আপনি সফল হতে পারবেন।